বাক্যসংকোচন /এককথায় প্রকাশ

বাক্যসংকোচন /এককথায় প্রকাশ


বাক্যসংকোচন হলো বহুপদের সমষ্টিতে একটি পদ। বহুপদকে একপদে পরিণত করাকে বাক্যসংকোচন বলে। অথবা কথার অর্থপূর্ণ সংকোচিত ভাবই বাক্যসংকোচন। মানুষের মনে ভাবের সীমা নাই। আর এই ভাবকে ভাষায় প্রকাশ করে মানুষ তার ভাব-আবেগ-প্রয়োজন আর কর্তব্য পূরণ করে। বাক্যসংকোচনের মাধ্যমে ভাবগুলো সহজে প্রকাশ করা যায়। অর্থাৎ বক্তব্য সংক্ষিপ্ত করার জন্য বাক্যের বহুপদকে একপদে পরিণত করাকে বাক্য সংকোচন বলে। যেমন: এক সঙ্গে যারা যাত্রা করে —সেটিকে আমরা এককথায় বলি ‘সহযাত্রী’।

বাক্যসংকোচনের প্রয়োজনীয়তা

অল্পকথায় মনের ভাব প্রকাশ করতে, কথাকে সহজ, সংক্ষিপ্ত, শ্রুতিমধুর ও শক্তিশালী করতে, নতুন শব্দ তৈরি করতে এবং সময় বাঁচাতে বাক্যসংকোচনের গুরুত্ব অনেক।

বাক্যসংকোচনের নিয়ম

বিভিন্ন নিয়মের মাধ্যমে বাক্যসংকোচন করা যায়। যেমন:

১. প্রত্যয়যোগে : যা চলছে—চলন্ত (কৃৎ প্রত্যয়—চল+অন্ত), বেনারসের তৈরি—বেনারসি (তদ্ধিত প্রত্যয়—বেনারস+ই)।

২. সমাসযোগে : জায়া ও পতি—দম্পতি (দ্বন্দ্ব সমাস), ত্রি ভুজের সমাহার—ত্রিভুজ (দ্বিগু সমাস), মহান যে নবি—মহানবি (কর্মধারয় সমাস), চিরকাল ব্যাপিয়া সুখি—চিরসুখি (দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস), দশ আনন যার—দশানন (বহুব্রিহী সমাস), মরণ পর্যন্ত— আমরণ (অব্যয়ীভাব সমাস), অন্য+ দেশ— দেশান্তর (নিত্যসমাস)।

৩. উপসর্গযোগে : বৃষ্টির অভাব—অনাবৃষ্টি (অনা+বৃষ্টি)।

৪. অনুকার শব্দযোগে : নূপুরের ধ্বনি—নিক্কণ।

৫. ভিন্ন শব্দযোগে : লোক গণনা — আদমশুমারী।

বাক্যসংকোচনের কিছু নমুনা



অনুকরণ করবার ইচ্ছা — অনুচিকীর্ষা

অনুকরণ করা যায় এমন — অনুকরণীয়

অনুমানের যোগ্য — অনুমেয়

অনুষ্ঠানের যোগ্য — অনুষ্ঠেয়

অনুসন্ধান করবার ইচ্ছা — অনুসন্ধিৎসা

অনুকরণ করতে ইচ্ছুক — অনুচিকীর্ষু

অনুসরণ করা হয়েছে এমন — অনুসৃত

অতি উচ্চ হাসি— — অট্টহাস্য

অত্যন্ত প্রফুল্ল — উৎফুল্ল

অহনের অপর ভাগ — অপরাহ্ণ

অন্বেষণ করা হয়েছে যার — অন্বিষ্ট

অর্ধেক সম্মত — নিমরাজী



আকাশ পৃথিবীর সঙ্গে যেখানে মিশেছে — দিগবলয়, চক্রবাল

আট মাসে জন্মেছে যে — আটাশে

আগামিকালের পরের দিন — পরশ্ব, পরশু

আঙুলে পরার অলংকার — অঙ্গুরীয়

আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা — আত্মকেন্দ্রিক



ইন্দ্রের অশ্ব — উচ্চৈঃশ্রবা

ইন্দ্রের সারথি — মাতলি

ইতিহাস জানেন যিনি — ঐতিহাসিক

ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি — ইতিহাস বেত্তা



ঈষৎ উষ্ণ — কবোষ্ণ, কদুষ্ণ

ঈষৎ মধুর — আমধুর

ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাসী — আস্তিক

ঈশ্বর-প্রেরিত দূত — পয়গম্বর

ঈষৎ বক্র — বঙ্কিম

ঈষৎ পাণ্ডুবর্ণ — ধূসর



উপকার করার ইচ্ছা — উপচিকীর্ষা

উপকার করতে ইচ্ছুক — উপচিকীর্ষু

উপকারে বিনিময়ে উপকার — প্রত্যুপকার

উড়তে পারে যে — উড়ুক্কু

উচ্ছিষ্ট নয় যা — অনুচ্ছিষ্ট

উদগিরণ করা হয়েছে যা — উদগীর্ণ

উষ্ণতা পরিমাপের যন্ত্র — তাপমান



ঊর্ধ্ব ও বক্রভাবে যা গমন করে — তরঙ্গ

ঊর্ধ্ব থেকে নিম্নে গমন — অবতরণ

ঋণ গ্রহণ করে যে — অধমর্ণ



ঋণ দান করে যে — উত্তমর্ণ



একই গুরুর শিষ্য — সতীর্থ

একই মায়ের পুত্র — সহোদর

একই সময়ে বর্তমান — সমসাময়িক

একান্ত গুপ্ত — নিগুঢ়

একটি পক্ষের প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ — পক্ষপাত

একই অর্থবিশিষ্ট শব্দ — প্রতিশব্দ



ঐশ্বর্যের অধিকারী — ঐশ্বর্যবান



ঔষধ পাওয়া যায় যেখানে — ঔষধালয়



ওজন পরিমাপের যন্ত্র — তুলাদণ্ড

ওষ্ঠ ও অধর — ওষ্ঠাধর



ক্ষমা করবার ইচ্ছা — তিতিক্ষা

ক্ষমার যোগ্য — ক্ষমার্হ

কর্ণ পর্যন্ত — আকর্ণ

কণ্ঠ পর্যন্ত — আকণ্ঠ

কোকিলের ডাক — কুহু



খাবার ইচ্ছা — বুভুক্ষা

খেয়া পার করে যে — পাটনি

খেলায় পটু যে — খেলোয়াড়

খরচের হিসাব নাই যার — বেহিসাবি



গৃহে থাকে যে — গৃহস্থ

গভীর রাত্রি — নিশীথ, নিশুতি

গভীর নিদ্রায় মগ্ন — নিষুপ্ত



ঘামের দ্বারা সিক্ত — ঘর্মাক্ত

ঘোরানো হচ্ছে যা — ঘূর্ণ্যমান

ঘাম ঝরছে যার — গলদঘর্ম

ঘর নাই যার — হা ঘরে

ঘণ্টাধ্বনিতে যে সময় নির্দেশ করে — ঘড়িয়াল



চক্ষুর প্রসাধন দ্রব্য — অঞ্জন

চোখে যা দেখা যায়

বা চক্ষুর দ্বারা যা দৃষ্ট বা লব্ধ — চাক্ষুষ

চিরকাল মনে রাখার যোগ্য — চিরস্মরণীয়

চোখের পাতা — নিমিষ, নিমেষ, পলক

চক্ষুর দ্বারা গৃহীত — গোচর

চক্ষুর সম্মুখে — প্রত্যক্ষ

চিত্রের অবিকল নকল — প্রতিচিত্র

চার খণ্ডে চেরা — চৌচির



ছবি আঁকার বস্ত্র — চিত্রপট

ছবি আঁকে যে — চিত্রকর

ছল করে কান্না — মায়াকান্না

ছড়াছড়ির ফলে নষ্ট হবার অবস্থা — ছয়লাপ

ছেদনের যোগ্য — ছেদ্য, ছেদনীয়



জয় করবার ইচ্ছা — জিগীষা

জানবার ইচ্ছা — জিজ্ঞাসা

জলে চরে যে — জলচর

জয় উপলক্ষে নির্মিত স্তম্ভ — জয়স্তম্ভ



ঝন ঝন শব্দ — ঝনৎকার

ঝাড়ামোছা করা হয় যার দ্বারা — ঝাড়ন



টলে পড়ে যাবার মতো অবস্থা — টলায়মান

টোল পড়েনি যাতে — নিটোল



ঠাকুরের পূজার মণ্ডপ — ঠাকুর দালান

ঠাকুরের ভাব — ঠাকুরালি

ঠেঙিয়ে যারা দুস্যুতা করে — ঠ্যাঙাড়ে



ডুব দিতে পটু — ডুবুরি

ডানা আছে যার — পক্ষী

ডানার অভ্যন্তর — পক্ষপটু



ঢাকের প্রবল আওয়াজ — ঢক্কানিনাদ



তরঙ্গ আছে যার — তরঙ্গিণী

তন্তু বয়ন করে যে — তন্তুবায়

তিন কালের ঘটনা যিনি দেখতে পান — ত্রিকালদর্শী

তলস্পর্শ করা যায় না — অতলস্পর্শী



দেখবার ইচ্ছা — দিদৃক্ষা

দেখতে ইচ্ছুক — দিদৃক্ষু

দূর করা হয়েছে যাকে — দূরীকৃত

দাড়িগোফ জন্মায়নিক যার — অজাতশ্মশ্রু

দেশকে ভালবাসেন যিনি — দেশপ্রেমিক

দিনের শেষ ভাগ — অপরাহ্ণ

দিনের আলোর রাতের অন্ধকারের সন্ধিক্ষণ — গোধূলি

দিনে যে একবার আহার করে — একাহারী

দান করা উচিত — দাতব্য

দগ্ধ করা যায় না যা — অদাহ্য



ধনুর দ্বারা যে যুদ্ধ বা শিকার করে — ধানুকী

ধ্যানের যোগ্য যিনি — ধ্যেয়

ধূলায় পরিণত — ধূলিসাৎ

ধূম উদগিরণ করছে যা — ধূমায়মান

ধুনকের শব্দ — টংকার, বিষ্ফার

ধ্যানে মগ্ন যিনি — ধ্যানমগ্ন, ধ্যানস্থ



নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে — নিদাঘ

নাটকের অভিনয় হয় যেখানে — নাট্যশালা

নাই অলংকার যার — নিরলংকার

নয়রত্নের সমাহার — নবরত্ন

নতুন চাল খাবার অনুষ্ঠান — নবান্ন

নীল আভা যার — নীলাভা



পঙ্কে জন্মে যে — পঙ্কজ

পান করবার ইচ্ছা — পিপাসা

পরের সৌভাগ্য দেখলে যে কাতর হয় — পরশ্রীকাতর

প্রিয় বাক্য বলে যে নারী — প্রিয়ংবদা

পরস্পর আলিঙ্গন — কোলাকুলি



ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় — রষধি

ফল প্রসব করে যা — ফলপ্রসূ

ফল ভোজন করে যে — ফলাহারী



বৃদ্ধি পাচ্ছে যা — বর্ধিষ্ণু

বশ হয়েছে যে — বশীভূত, বশংগত

বিশেষভাবে জানেন যিনি — বিশেষজ্ঞ

বিজ্ঞান জনেন যিনি — বৈজ্ঞানিক, বিজ্ঞানী

বুদ্ধের উপাসনা করেন যিনি — বৌদ্ধ

বক্রভাবে গমন করে যে — ভুজগ, ভুজঙ্গ, ভুজঙ্গম

বিদেশে থাকে যে — প্রাবাসী

বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান — বিদ্রোহ



ভিক্ষার অভাব — দুর্ভিক্ষ

ভূষণাদির শব্দ — শিঞ্জন, টুংকার

ভ্রমরের শব্দ — গুঞ্জন

ভেতর থেকে গোপনে ক্ষতিসাধন — অন্তর্ঘাত

ভ্রমণ করান হচ্ছে যাকে — ভ্রাম্যমাণ

ভবিষ্যতে যা ঘটবে — ভবিতব্য



মরবার ইচ্ছা — মুমূর্ষা

ময়ূরের কণ্ঠের মতো রং যার — ময়ূরকণ্ঠী

মমতা নাই যার — নির্মম

মুষ্টির দ্বারা পরিমাপের যোগ্য — মুষ্টিমেয়



যা বৃদ্ধি পাচ্ছে — বর্ধিষ্ণু

যা ক্ষয় পাচ্ছে — ক্ষয়িষ্ণু

যা নিবারণ করা কষ্টকর — দুর্নিবার

যা চুষে খাবার যোগ্য — চুষ্য, চোষ্য

যা আসবে — আগামী

যা হবে — ভাবি

যা দমন করা যায় না — অদম্য

যা বলা হয়নি — অনুক্ত



রাজ্যর সিংহাসন — রাজ্যপাট

রাজপথে যে ডাকাতি করে — রাহাজান

রব শুনে আসে যে — রবাহুত

রাত্রির মধ্যভাগ — মহানিশা

রৌদ্র ও ছায়ার সংযোগ — ধূপছায়া

রুচির যোগ্য — রোচ্য



লাভ করার ইচ্ছা — লিপ্সা

লক্ষ্য করার যোগ্য — লক্ষণীয় [স্ত্রীলোকের]

লাঠি খেলায় যে পটু — লেঠেল, লাঠিয়াল

লুঠ করে যে — লুটেরা

লবণ তৈরি করে যে — লাবণিক

লকলকে জিহ্বা যার — লেলিহান



শুনবার ইচ্ছা — শুশ্রূষা

শত্রুকে বধ করে যে — শত্রুঘ্ন

শুভক্ষণে জন্মেছে যে — ক্ষণজন্মা

শোক নাই যার — অশোক

শিশুকাল থেকে — আশৈশব

শব্দ শুনে যে লক্ষ্যভেদে সমর্থ — শব্দভেদী

শ্রমের দ্বারা যে জীবিকা নির্বাহ করে — শ্রমজীবী



সহ্য করা যার স্বভাব — সহিষ্ণু

সরোবরে জন্মে যা — সরোজ, সরসিজ

স্বামী নাই যার — বিধবা

সমুদ্রের গর্জন ধ্বনি — কলল

সাগর সমেত পৃথিবী — সসাগরা-পৃথিবী

সামান্য উষ্ণ — কবোষ্ণ

সহজে যা হজম হয় — সুপাচ্য

সিংহের গর্জন — নাদ



হস্তীর চিৎকার — বৃংহণ, বৃংহিত

হরিণের চামড়া — অজিন

হরণ করার ইচ্ছা — জিহীর্ষা

হৃদয়ে গমন করে যা — হৃদয়ঙ্গম

হাতের লেখা পুস্তকের খসড়া — পাণ্ডুলিপি

হাস্য-রসাত্মক নাটক — প্রহসন

হরণ করতে ইচ্ছুক — জির্হীষু

হৃদয় বিদীর্ণ করে যা — হৃদয়বিদারক

অকালে পেকেছে যে- অকালপক্ক্ব

অক্ষির সম্মুখে বর্তমান- প্রত্যক্ষ

অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার- অনভিজ্ঞ

অহংকার নেই যার- নিরহংকার

অশ্বের ডাক- হ্রেষা

অতি কর্মনিপুণ ব্যক্তি- দক্ষ

অনুসন্ধান করবার ইচ্ছা- অনুসন্ধিৎসা

অনুসন্ধান করতে ইচ্ছুক যে- অনুসন্ধিৎসু

অপকার করবার ইচ্ছা- অপচিকীর্ষা

অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে কাজ করে যে- অবিমৃষ্যকারী

অতি শীতও নয়, অতি উষ্ণও নয়- নাতিশীতোষ্ণ

অবশ্য হবে/ঘটবে যা- অবশ্যম্ভাবী

অতি দীর্ঘ নয় যা- নাতিদীর্ঘ

অতিক্রম করা যায় না যা- অনতিক্রমনীয়/অনতিক্রম্য

যা সহজে অতিক্রম করা যায় না- দুরতিক্রমনীয়/দুরতিক্রম্য

অগ্রে জন্মেছে যে- অগ্রজ

অনুতে/পশ্চাতে/পরে জন্মেছে যে- অনুজ

অরিকে দমন করে যে- অরিন্দম

অন্য উপায় নেই যার- অনন্যোপায়

অনেকের মাঝে একজন- অন্যতম

অন্য গাছের ওপর জন্মে যে গাছ- পরগাছা

আচারে নিষ্ঠা আছে যার- আচারনিষ্ঠ

আপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা যার- আত্মকেন্দ্রীক

আকাশে চরে যে- খেচর

আকাশে গমন করে যে- বিহগ, বিহঙ্গ

আট প্রহর যা পরা যায়- আটপৌরে

আপনার রং লুকায় যে/যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না- বর্ণচোরা

আয় অনুসারে ব্যয় করে যে- মিতব্যয়ী

আপনাকে পণ্ডিত মনে করে যে- পণ্ডিতম্মন্য

আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত- আদ্যন্ত

ইতিহাস রচনা করেন যিনি- ঐতিহাসিক

ইতিহাস বিষয়ে অভিঞ্জ যিনি- ইতিহাসবেত্তা

ইন্দ্রকে জয় করেছে যে- ইন্দ্রজিৎ

ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে- জিতেন্দ্রিয়ি

ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার- আস্তিক

ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার- নাস্তিক

ঈষৎ আমিষ/আঁষ গন্ধ যার- আঁষটে

উপকার করবার ইচ্ছা- উপচিকীর্ষা

উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে- কৃতজ্ঞ

উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে- অকৃতজ্ঞ

উপকারীর অপকার করে যে- কৃতঘ্ন

একই সময়ে বর্তমান- সমসাময়িক

একই মায়ের সন্তান- সহোদর

এক থেকে আরম্ভ করে- একাদিক্রমে

একই গুরুর শিষ্য- সতীর্থ

কথায় বর্ণনা যায় না যা- অনির্বচনীয়

কোনভাবেই নিবারণ করা যায় না যা- অনিবার্য

সহজে নিবারণ করা যায় না যা/কষ্টে নিবারণ করা যায় যা- দুর্নিবার

সহজে লাভ করা যায় না যা/কষ্টে লাভ করা যায় যা- দুর্লভ

কোন কিছুতেই ভয় নেই যার- নির্ভীক, অকুতোভয়

ক্ষমার যোগ্য- ক্ষমার্হ

কউ জানতে না পারে এমনভাবে- অজ্ঞাতসারে

গোপন করার ইচ্ছা- জুগুপ্সা

চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত- চাক্ষুষ

চৈত্র মাসের ফসল- চৈতালি

জীবিত থেকেও যে মৃত- জীবন্মৃত

জানার ইচ্ছা- জিজ্ঞাসা

জানতে ইচ্ছুক- জিজ্ঞাসু

জ্বল জ্বল করছে যা- জাজ্বল্যমান

জয় করার ইচ্ছা- জিগীষা

জয় করতে ইচ্ছুক- জিগীষু

জানু পর্যন্ত লম্বিত- আজানুলম্বিত

তল স্পর্শ করা যায় না যার- অতলস্পর্শী

তীর ছোঁড়ে যে- তীরন্দাজ

দিনে যে একবার আহার করে- একাহারী

দীপ্তি পাচ্ছে যা- দীপ্যমান

দু’বার জন্মে যে- দ্বিজ

নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার- নশ্বর

নদী মেখলা যে দেশের- নদীমেখলা

নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে- নাবিক

নিজেকে যে বড়ো মনে করে- হামবড়া

নূপুরের ধ্বনি- নিক্কণ

পা থেকে মাথা পর্যন্ত- আপাদমস্তক

প্রিয় বাক্য বলে যে নারী- প্রিয়ংবদা

পূর্বজন্ম স্মরণ করে যে- জাতিস্মর

পান করার যোগ্য- পেয়

পান করার ইচ্ছা- পিপাসা

ফল পাকলে যে গাছ মরে যায়- ওষধি

বিদেশে থাকে যে- প্রবাসী

বিশ্বজনের হিতকর- বিশ্বজনীন

ব্যাকরণ জানেন যিনি- বৈয়াকরণ

বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে গবেষণায় রত যিনি- বৈজ্ঞানিক

বেদ-বেদান্ত জানেন যিনি- বৈদান্তিক

বয়সে সবচেয়ে বড়ো যে- জ্যেষ্ঠ

বয়সে সবচেয়ে ছোটো যে- কনিষ্ঠ

ভোজন করার ইচ্ছা- ‍বুভুক্ষা

মৃতের মত অবস্থা যার- মুমূর্ষু

মুষ্টি দিয়ে যা পরিমাপ করা যায়- মুষ্টিমেয়

মৃত্তিকা দ্বারা নির্মিত- মৃন্ময়

মর্মকে পীড়া দেয় যা- মর্মন্তুদ

মাটি ভেদ করে ওঠে যা- উদ্ভিদ

মৃত গবাদি পশু ফেলা হয় যেখানে- ভাগাড়

মন হরণ করে যা- মনোহর

মন হরণ করে যে নারী- মনোহারিণী

যা দমন করা যায় না- অদম্য

যা দমন করা কষ্টকর- দুর্দমনীয়

যা নিবারণ করা কষ্টকর- দুর্নিবার

যা পূর্বে ছিল এখন নেই- ভূতপূর্ব

যা বালকের মধ্যেই সুলভ- বালকসুলভ

যা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে- অযত্নলব্ধ

যা ঘুমিয়ে আছে- সুপ্ত

যা বার বার দুলছে- দোদুল্যমান

যা দীপ্তি পাচ্ছে- দেদীপ্যমান

যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না- অনন্যসাধারণ

যা পূর্বে দেখা যায় নি- অদৃষ্টপূর্ব

যা কষ্টে জয় করা যায়- দুর্জয়

যা কষ্টে লাভ করা যায়- দুর্লভ

যা অধ্যয়ন করা হয়েছে- অধীত

যা অনেক কষ্টে অধ্যয়ন করা যায়- দুরধ্যয়

যা জলে চরে- জলচর

যা স্থলে চরে- স্থলচর

যা জলে ও স্থলে চরে- উভচর

যা বলা হয় নি- অনুক্ত

যা কখনো নষ্ট হয় না- অবিনশ্বর

যা মর্ম স্পর্শ করে- মর্মস্পর্শী

যা বলার যোগ্য নয়- অকথ্য

যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না- অজ্ঞাতকুলশীল

যা চিন্তা করা যায় না- অচিন্তনীয়, অচিন্ত্য

যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু- বন্ধুর

যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয়- ব্যয়বহুল

যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয়- নাতিশীতোষ্ণ

যার বিশেষ খ্যাতি আছে- বিখ্যাত

যা আঘাত পায় নি- অনাহত

যা উদিত হচ্ছে- উদীয়মান

যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে- বর্ধিষ্ণু

যা পূর্বে শোনা যায় নি- অশ্রুতপূর্ব

যা সহজে ভাঙ্গে- ভঙ্গুর

যা সহজে জীর্ণ হয়- সুপাচ্য

যা খাওয়ার যোগ্য- খাদ্য

যা চিবিয়ে/চর্বণ করে খেতে হয়- চর্ব্য

যা চুষে খেতে হয়- চোষ্য

যা লেহন করে খেতে হয়/লেহন করার যোগ্য- লেহ্য

যা পান করতে হয়/পান করার যোগ্য- পেয়

যা পানের অযোগ্য- অপেয়

যা বপন করা হয়েছে- উপ্ত

যা বলা হয়েছে- উক্ত

যার অন্য উপায় নেই- অনন্যোপায়

যার কোন উপায় নেই- নিরুপায়

যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে- প্রত্যুৎপন্নমতি

যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে- সর্বহারা, হৃতসর্বস্ব

যার কোনো কিছু থেকেই ভয় নেই- অকুতোভয়

যার আকার কুৎসিত- কদাকার

যার কোন শত্রু নেই/জন্মেনি- অজাতশত্রু

যার দাড়ি/শ্মশ্রু জন্মে নি- অজাতশ্মশ্রু

যার কিছু নেই- অকিঞ্চন

যে কোন বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে- বীতস্পৃহ

যে শুনেই মনে রাখতে পারে- শ্রুতিধর

যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে- উদ্বাস্তু

যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয়- স্বয়ংবরা

যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না- বনস্পতি

যে রোগ নির্ণয় করতে হাতড়ে মরে- হাতুড়ে

যে নারীর সন্তান বাঁচে না/যে নারী মৃত সন্তান প্রসব করে- মৃতবৎসা

যে গাছ অন্য কোন কাজে লাগে না- আগাছা

যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে- পরগাছা

যে পুরুষ বিয়ে করেছে- কৃতদার

যে মেয়ের বিয়ে হয়নি- অনূঢ়া

যে ক্রমাগত রোদন করছে- রোরুদ্যমান (স্ত্রীলিঙ্গ- রোরুদ্যমানা)

যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না- অপরিণামদর্শী

যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে/অগ্র পশ্চাত বিবেচনা না করে কাজ করে যে- অবিমৃশ্যকারী

যে বিষয়ে কোন বিতর্ক/বিসংবাদ নেই- অবিসংবাদী

যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ- শ্বাপদসংকুল

যিনি বক্তৃতা দানে পটু- বাগ্মী

যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায়- সর্বংসহা

যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে- বীরপ্রসূ

যে নারীর কোন সন্তান হয় না- বন্ধ্যা

যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে- কাকবন্ধ্যা

যে নারীর স্বামী প্রবাসে আছে- প্রোষিতভর্তৃকা

যে স্বামীর স্ত্রী প্রবাসে আছে- প্রোষিতপত্নীক

যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর- সুদর্শন (স্ত্রীলিঙ্গ- সুদর্শনা)

যে রব শুনে এসেছে- রবাহুত

যে লাফিয়ে চলে- প্লবগ

যে নারী কখনো সূর্য দেখেনি- অসূর্যম্পশ্যা

যে নারীর স্বামী মারা গেছে- বিধবা

যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে- নবোঢ়া

লাভ করার ইচ্ছা- লিপ্সা

শুভ ক্ষণে জন্ম যার- ক্ষণজন্মা

শত্রুকে/অরিকে দমন করে যে- অরিন্দম

শত্রুকে বধ করে যে- শত্রুঘ্ন

সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা- প্রত্যুদ্গমনসক

লের জন্য প্রযোজ্য- সর্বজনীন

সকলের জন্য হিতকর- সার্বজনীন

স্ত্রীর বশীভূত হয় যে- স্ত্রৈণ

সেবা করার ইচ্ছা- শুশ্রুষা

হনন/হত্যা করার ইচ্ছা- জিঘাংসা

হরিণের চামড়া- অজিন

হাতির ডাক- বৃংহতি

যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রোষিতভর্তৃকা
যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া
যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে = নবোঢ়া
যে নারীর সন্তান হয় না = বন্ধ্যা
যে নারীর সন্তান বাঁচে না = মৃতবৎসা
যে নারী প্রিয় বাক্য বলে = প্রিয়ংবদা
যে নারীর বিয়ে হয় নি = কুমারী
যে নারীর হাসি সুন্দর = শুচিস্মিতা
যে মেয়ের বয়স দশ বছর = কন্যকা
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ
যে নারী স্বয়ং পতি বরণ করে = স্বয়ংবরা



নতুন সংযোজন এক কথায় প্রকাশঃ-
১.কুকুরের ডাক=বুক্কন
২.রাজহাঁসের ডাক=ক্রেঙ্কার
৩.বিহঙ্গের ডাক/ধ্বনি=কূজন/কাকলি
৪.করার ইচ্ছা=চিকীর্ষা
৫.ক্ষমা করার ইচ্ছা=চিক্ষমিষা/তিতিক্ষা
৬.ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা=তিতীর্ষা
৭.গমন করার ইচ্ছা=জিগমিষা
৮.নিন্দা করার ইচ্ছা=জুগুপ্সা
৯.বেঁচে থাকার ইচ্ছা=জিজীবিষা
১০.পেতে ইচ্ছা=ঈপ্সা
১১.চোখে দেখা যায় এমন=চক্ষুগোচর
১২.চোখের নিমেষ না ফেলিয়া=অনিমেষ
১৩.গম্ভীর ধ্বনি=মন্দ্র
১৪.মুক্তি পেতে ইচ্ছা=মুমুক্ষা
১৫.বিজয় লাভের ইচ্ছা=বিজিগীষা
১৬.প্রবেশ করার ইচ্ছা=বিবক্ষা
১৭.বাস করার ইচ্ছা=বিবৎসা
১৮.বমন করিবার ইচ্ছা=বিবমিষা
১৯.রমণ বা সঙ্গমের ইচ্ছা=রিরংসা
২০.আমার তুল্য=সাদৃশ
২১.ইহার তুল্য=ইদৃশ
২২.ঋষির তুল্য=ঋষিকল্প
২৩.দেবতার তুল্য=দেবোপম
২৪.রন্ধনের যোগ্য=পাচ্য
২৫.জানিবার যোগ্য=জ্ঞাতব্য
২৬.প্রশংসার যোগ্য=প্রশংসার্হ
২৭.ঘ্রাণের যোগ্য=ঘ্রেয়
২৮.যাহা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না=দুলঙ্ঘ্য
২৯.যাহা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায় না=দুস্তর
৩০.যা বলা হয়েছে=বক্ষ্যমাণ
৩১.যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি=অচিন্তিতপূর্ব
৩২.যা পূর্বে কখনও আস্বাদিত হয় নাই=অনাস্বাদিতপূর্ব
৩৩.যা পূর্বে শোনা যায় নি=অশ্রুতপূর্ব
৩৪.হিরণ্য (স্বর্ণ) দ্বারা নির্মিত =হিরন্ময়
৩৫.বাতাসে চরে যে=কপোত
৩৬.পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ আছে যার=জাতিস্বর
৩৭.সরোবরে জন্মায় যাহা=সরোজ
৩৮.সর্বদা ইতস্তত ঘুরিয়া বেড়াইতেছে=সততসঞ্চরমান
৩৯.যা পুনঃ পুনঃ জ্বলিতেছে =জাজ্বল্যমান
৪০.সকলের জন্য প্রযোজ্য=সর্বজনীন
৪১.সকলের জন্য অনুষ্ঠিত =সার্বজনীন
৪২.প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন=প্রভাতকল্পা
৪৩.রাত্রির মধ্যভাগ=মহানিশা
৪৪.স্মৃতিশাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি=শাস্ত্রজ্ঞ
৪৫.স্মৃতি শাস্ত্র রচনা করেন যিনি=শাস্ত্রকার
৪৬.যিনি স্মৃতি শাস্ত্র জানেন=স্মার্ত
৪৭.শক্তির উপাসনা করে যে = শাক্ত
৪৮.এখনও শত্রু জন্মায় নাই যার=অজাতশত্রু
৪৯.এখনও গোঁফ-দাড়ি গজায় নাই যাহার=অজাতশ্মশ্রু
৫০.যে ব্যক্তি এক ঘর হতে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায়=মাধুকর
৫১.অন্যদিকে মন নাই যার=অনন্যমনা
৫২.খেয়া পার করে যে =পাটনী
৫৩.নিজেকে বড় ভাবে যে=হামবড়া
৫৪.নিজেকে যে নিজেই সৃষ্টি করেছে=সয়ম্ভূ
৫৫.নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল)=নিদাঘ
৫৬.যা গতিশীল = জঙ্গম
৫৭.যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই=অবিসংবাদী
৫৮.স্ত্রীর বশীভূত =স্ত্রৈণ
৫৯.অত্যন্ত তরল জল নিঃসরণ =অতিসার/অতীসার
৬০.অঙ্গীকৃত মাল তৈরির জন্য প্রদত্ত অগ্রিম অর্থ=দাদন
৬১.অতি উচ্চ ধ্বনি =মহানাদ
৬২.অতিশয় রমণীয়=সুরম্য
৬৩.অণুর ভাব=অণিমা
৬৪.অগ্র-পশ্চাৎ ক্রম অনুযায়ী =আনুপূর্বিক
৬৫.অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে=উন্নাসিক
৬৬.অসির শব্দ=ঝঞ্জনা
৬৭.অন্ধকার রাত্রি =তামসী
৬৮.অশ্বের চালক=সাদী
৬৯.ঈষৎ নীলাভবিশিষ্ট=আনীল
৭০.ঈষৎ উষ্ণ =কবোষ্ণ
৭১.ঈষৎ পাংশু বর্ণ=কয়রা
৭২.আকস্মিক দুর্দৈব =উপদ্রব
৭৩.আঙুর ফল=দ্রাক্ষা
৭৪.আজীবন সধবা যে নারী=চিরায়ুষ্মতী
৭৫.উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ধন=রিকথ
৭৬.উটের/হস্তীর শাবক=করভ
৭৭.ঋষির দ্বারা উক্ত(কথিত) =আর্য
৭৮.ঋজুর ভাব=আর্জব
৭৯.ঋতুর সম্বন্ধে=আর্তব
৮০.ঔষধের আনুষঙ্গিক সেব্য=অনুপান
৮১.কংসের শত্রু যিনি=কংসারি
৮২.কালো হলুদের মিশানো রঙ=কপিশ,কপিল
৮৩.ক্ষুধার অল্পতা=অগ্নিমান্দ্য
৮৪.কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ=অধঃকায়
৮৫.কৃষ্ণবর্ণ হরিণ=কালসার
৮৬.ক্রীড়নশীল তরঙ্গ =চলোর্মি
৮৭.কাচের তৈরি ঘর=শিশমহল
৮৮.কোন বিষয়ে যে শ্রদ্ধা হারিয়েছে= বীতশ্রদ্ধ
৮৯.কনুই থেকে বদ্ধ মুষ্টি পর্যন্ত পরিমাণ=রত্নি
৯০.কপালে আঁকা তিলক=রসকলি
৯১.কচি তৃণাবৃত ভূমি=শাদ্বল
৯২.ক্ষিতি, জল,তেজ বায়ু থেকে সঞ্জাত =চতুভৌতিক
৯৩.গৃহের প্রধান প্রবেশ পথ=দেহলি,দেউড়ি
৯৪.গরম জল=উষ্ণোদক
৯৫.গর্দভের বাসস্থান =খরশাল
৯৬.গুরুগৃহে বাস=অন্তেবাসী
৯৭.গ্রন্থাদির অধ্যায় =স্কন্দ
৯৮.গুরুর পত্নী =গুর্বী
৯৯.গাধার ডাক=রাসভ
১০০.ঘর্ষণ বা পেষণজাত গন্ধ=পরিমল
১০১.ঘোর অন্ধকার রাত্রি =তামসী,তমিস্রা
১০২.চোখের কোণ=অপাঙ্গ
১০৩.ছুতারের বৃত্তি=তক্ষণ
১০৪.চিত্তের তৃপ্তিদায়ক=দিলখোশ
১০৫ জানায় যে=জ্ঞাপক
১০৬.ছিন্ন বস্ত্র=চীর
১০৭.জজের বৃত্তি=জজিয়াতী
১০৮.জলবহুল স্থান =অনুপ,জলা
১০৯.জানা উচিত =জ্ঞেয়
১১০.ত্বরার সঙ্গে বর্তমান=সত্বর
১১১.ত্বরায় গমন করে যে=তুরগ
১১২.তৃণাদির গুচ্ছ=স্তন্ব
১১৩.তরল অথচ গাঢ়=সান্দ্র
১১৪.তোপের ধ্বনি=গুড়ুম
১১৫.তস্করের কাজ=তাস্কর্য
১১৬.তোমার মত=ত্বাদৃশ
১১৭.তার মত=তাদৃশ
১১৮.তনুর ভাব=তনিমা
১১৯.থেমে থেমে চলার যে ভঙ্গি=ঠমক
১২০.দাম উদরে যাহার=দামোদর
১২১.দেবতা থেকে উৎপন্ন বা দৈবজাত=আধিদৈবিক
১২২.দুরথীর যুদ্ধ =দ্বৈরথ
১২৩.দুই নদীর মধ্যবর্তী স্থান =দোয়াব
১২৪.দৈনন্দিন জীবনের লিখিত বিবরণ =রোজনামচা
১২৫.দুগ্ধবতী গাভী=পয়স্বিনী
১২৬.ধান্যাদি পরিমাপকারী =কয়ালি
১২৭.নিবেদন করা হয় যা=নৈবদ্য
১২৮.নির্ভুল মুনিবাক্য=আপ্তবাক্য
১২৯.নিকৃষ্ট ব্যক্তি =অজন
১৩০.নিচে জল আছে যার=অন্তঃসলিলা
১৩১.প্রস্থান করতে উদ্যত =চলিষ্ণু
১৩২.প্রদীপ শীর্ষের কালি=অঞ্

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "বাক্যসংকোচন /এককথায় প্রকাশ"

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

 BIPLOB BLOGGER

প্রতিদিন সকল ধরনের চাকরির খবর আপডেট পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবে এবং আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইলে আপনার চাকরির বিজ্ঞপ্তি গুলো পেতে চান তাহলে আমাদের একটি অ্যাপস রয়েছে সেটি নিচের দেওয়া লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন

বাংলাদেশ রেলওয়েতে একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে পদের 
নামঃ খালাসী 
পদ সংখ্যা:-১০৮৬ জন
আবেদনের শেষ তারিখ:-২৬ই জানুয়ারি ২০২২।  ও বিস্তারিত জানুন নিচের দেওয়া ভিডিওটিতে