বিপ্লব ব্লোগার

বিপ্লব ব্লোগার

আমরা কাওকে পাবার অপেক্ষায় যত টা সময় দেই মানুষটাকে পাবার পর ততটা সময় দিলে কেউ কখনো আর দু দিকে দুই মুখ করে ঘুমাতে পারতো না!
কত কিছু করি আমরা একটা মানুষকে কাছে টানার জন্য। দিন রাত এক করি দেই তাকে হাসিল করতে।
চোখ খোলার আগেই তাকে ভেবে এপাশ ওপাশ করি। মনের ঘরে সে জেগে না উঠলে আমাদের ঘুম ভাঙেনা।
দিনভর কত জল্পনা কল্পনা শুধু তাকে ঘিরে, তার একটু অবহেলায় সকালের মিষ্টি রোদ তেতো হয়ে যায়, তার দেয়া সামান্য আঘাতে আকাশের তারা গুলো নিভে যায়।
অথচ সেই মানুষ টা যখন নিজেকে লিখে দেয় তোমার নামে তখনি বদলে যেতে থাকি আমরা। আমি জানি সে কাওকে ভালোবাসতে চাইনি, আমি জানি সে কাওকে বিশ্বাস করতে চায়নি অথচ দিনের পর দিন তার তার মনের কড়া নাড়তে এতটুকু ক্লান্ত হইনি আমি।
অবিশ্বাস্য মন টিতে বিশ্বাস জাগাতে কষ্ট হয়েছে , শুন্য অনুভূতিতে এক গাদা স্বপ্ন জুড়ে দিয়ে তাকে অনুভূতিতে ভাসিয়ে দিতে কষ্ট হয়েছে।
মানুষটা এখন স্বপ্নে ভাসছে, অথচ সেই মানুষটা দেখানো হাজারো স্বপ্ন এখন ধূসর লাগে নিজের কাছেই। কেন এমন হয় যখন স্বপ্ন গুলো সত্যি হয়ে যায়!! কেন মানুষ গুলা আপন হবার পর পর পর লাগে?
স্বপ্ন লালন করা সহজ, সেই স্বপ্ন কারো মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া সহজ, কিন্তু স্বপ্ন গুলো পালন করা কঠিন।
যতটা সময় নিয়ে আমরা কাওকে স্বপ্ন দেখাই ততটা সময় সেই মানুষটাকে দিলে কাওকে আর স্বপ্ন দেখতে হতনা, জীবনটাই তখন হত স্বপ্নের মত!!


ভালোবাসা কারো জীবনে প্র‍য়োজন কারো জীবনে বিলাসিতা। প্রেম সবাই করে, তবে সবাই ভালোবেসে প্রেম করেনা।
কিছু প্রেম যাস্ট ট্রেন্ড হয়। বাজারে নতুন কিছু এলে যেমন সবাই সেটা নিতে চায় তেমন কিছু প্রেম বিলাসীদের কাছে প্রেমটাও নিছক একটা ফ্যাশন। খালি থাকলে কেমন দেখায় এমন আর কি!
এদের কাছে ভালোবাসা ট্রেন্ডি হয়, এন্টিক নয়। হট সেক্সি বেইব চিক দিয়ে শুরু হয় শেষ হয় মাল অথবা মাগী দিয়ে!
তবে কেউ কেউ ভালোবেসে ভালোবাসে, ভালোবেসে ভালোবাসলে কোনো অযুহাতে সরে যাওয়া যায়না।
ট্রেন্ডি ছেলেমেয়েদের যুগে এরা বড্ড বেশি বেমানান। এক দুই দিন জান বাবু ডেকে নিজেদের স্বামী স্ত্রী ভাবা শুরু করে দেয়। যে যুগে মানুষ ব্রেকাপের লিষ্ট দেখে পুলকিত হয় সে যুগে তারা ফোনে অণাগত বাচ্চার নাম ঠিক করে ফেলে!
তবে কষ্ট হয় এদের জন্য। টিম টিমে আলোর মত ভালোবাসা জিইয়ে রাখা এই মানুষ গুলো ভুল মানুষের হাতে গিয়ে পড়ে। এক পক্ষ যখন যাস্ট এডযাস্ট না হবার দোহাই দিয়ে অনায়াসে মুখ ঘুরিয়ে নেয় অন্য পক্ষ তখন বিশ্বাসই করতে পারেনা মানুষটা আর তার নাই!
আফসোস আমরা বিলাসিদের প্রেমেই নিজেকে বিলাই। বিলানো শেষে যখন ভালোবাসা প্রয়োজন হয়ে দাঁড়ায়, ধুধু প্রান্তরে দাঁড়িয়ে এক টুকরো ছায়ার জন্য পথিকের যেমন আকুতি, তেমন আকুতি নিয়ে বিশাল শুন্যতার দিকে তাকিয়ে নিজেকে ধিক্কার দেই!!



যেখানে প্রেম শেষে ভালোবাসা শুরু হবার কথা সেখানে প্রেমিক প্রেমিকারা দম্পতি হয়ে প্রেম ভালোবাসা দুটোই বিসর্জন দিয়ে দেয়।
সংসার জীবনটা টি টুয়ান্টির মত রমরমে হয়না, টেস্ট ম্যাচের মত সাদা মাটা তবে টেকসই অনেক বেশি। দুজনের মাঝে পারস্পরিক সমঝোতা ও বোঝাপড়ার জুটি গড়ে ওঠে।
প্রেম যেমন হয়ে যায় ভালোবাসা তেমন হয়ে যায়না, একটু একটু করে তৈরি করতে হয়। হুট করে জেগে ওঠা প্রেম টাই জমে জমে এক সময় ভালোবাসা হয়। ততদিন শুধু টিকিয়ে নিতে হয় প্রেম টাকে।
প্রেম অনেকটা ঘোরের মত, কারো ইগনোরেন্স থেকেও প্রেম হয়, আবার মানুষ টা সঠিক না জানার পরেও প্রেম হয়, কেউ বার বার অবহেলা করার পরেও প্রেম হয়।
তবে ঘোর বেশিদিন আর থাকেনা, অবহেলা অযত্নে মানুষটার প্রতি ঘৃনা তৈরি হয়, এক সময় মানুষটা বদলে গেলেও তাকে আর আগের মত লাগেনা।
আর ভালোবাসা চায় যত্ন। পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি। চক চকে রঙ টা বিবর্ণ হয়ে গেলেও যা ফেলে দেয়া যায়না।
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি মানুষই প্রেমের স্বাদ পায় কিন্তু সময় টা যখন ভালোবাসার তখন বেশির ভাগ চেনা মুখ গুলাই অচেনা হয়ে যায়!


কষ্ট ভোলার জন্য ব্যাস্ততা দরকার। অথচ অনেক ব্যস্ত মানুষও দিনভর ব্যস্ত থেকে চোখ বোজার আগে নিঃসঙ্গ হয়ে যায়। সেই নিসঃঙ্গতা তখন বুকে চেপে বসে, চাপ চাপ কষ্ট দিয়ে প্রতিষোধ নিতে থাকে।
নিঃসঙ্গতা এমন এক ব্যাধি চাইলেই তা পাশ কাটানো যায়না, সারাদিন ছুটে ছুটে ক্লান্ত শরীর টা এলিয়ে গেলেও চোখ দুটি ঘুম হীন যন্ত্রণায় ছট ফট করতে থাকে।
সঙ্গী ছাড়া নিঃসঙ্গতার মুক্তি নেই, আবার হাজার মানুষ সঙ্গও তার নিঃসঙ্গতা ঘোঁচাতে পারেনা।
আমরা সঙ্গ চাই ঠিক ই তবে যার তার সঙ্গ নয়। আমার শুধু বিশেষ একটা মানুষের সঙ্গ চাই, সেই মানুষটা, হাজার ব্যাস্ততা যাকে ভোলাতে পারেনা অথচ তাকে পাশে নিয়ে সব ব্যস্ততা দিব্যি ভুলে থাকা যায়।
সেই মানুষটা যে না খেলে আমার কষ্ট হয়, সে চুপ হয়ে গেলে পুরো পৃথিবী থেমে যায়। তার অবহেলা অসহ্য লাগে, তার উপর অভিমান হয়, রাগে ক্ষোভে চুল টানতে ইচ্ছা করে আবার পরক্ষনে তাকেই মায়া করে বুকে জড়াতে চাই।
আফসোস পৃথিবীটা অদ্ভূত কেউ কারো ভালোবাসার মূল্য দিতে জানেনা অথচ দিন শেষে সবাই ভালোবাসার ভিখারি!!


যার কাছে তোমার কানাকড়ি মূল্য নাই সেই তোমার জন্যই কেউ স্বপ্নের পসর সাজিয়ে বসে আছে।
তুমি ভুল মানুষটাকেই তোমার অবলম্বন ভেবে বেহায়ার মত আঁকড়ে ধরে আছো বলেই সঠিক মানুষটি তখনো একা।
ছোট্ট এই জীবনে অনেক বেশি ভাবার সুযোগ নেই, ভুল করা দোষের না তবে একই ভুল বার বার করাটা অন্যায়।
যাকে তুমি বিলিয়ে দিয়েছ হাজার চেষ্টাতেও তোমার মূল্য হবেনা তার কাছে, বরং তোমার আকূতি মিনতি আরো বেশি সস্তা করবে তোমাকে।
একদম সহজ হিসাব সুযোগ দাও একবার, দুইবার, তিনবার এরপর সরে এসো। তুমি সরতে পারার মানেই তুমি মূল্যহীন নও, শুধু বেকুবটা তোমার মূল্য বোঝেনি!


সবাই আলাদা আলাদা করে একই রকমের স্বপ্ন দেখে, কিন্তু মানুষ দুটি এক হয়ে যাবার পর স্বপ্ন গুলো আলাদা হয়ে যায়!
কেন এমন হয়? আসলেই কি স্বপ্ন বদলে যায় নাকি স্বপ্নের সেই মানুষ টা?
একই জাদু দেখে বার বার কেউ মুগ্ধ হয়না, একই জোক্স শুনে কেউ বার বার হাসেনা।
জামা পুরানো হয়, কাপড় পুরানো হয় মানুষও কি পুরানো হয় কখনো?
মায়া তাহলে কি? আমরা কেন স্মৃতির জিনিস গুলো জড়িয়ে রাখি?
বাবা নাই ধূলা মাখা তার চশমা টা আছে, আজও তো সেই কাঁচ মুছতে মুছতে বাবার মুখটা ভেসে ওঠে। তাকে ভুলে যাইনি কেন?
এক সাথে বেড়ে ওঠা পিঠা পিঠি ভাই বোন, সেই বোনের ঘরে এখন ছোট ছোট ছেলে মেয়ে, কই বোন কি পুরানো হয় কখনো?
কিচ্ছু পুরানো হয়না, বরং দিন দিন মায়া বাড়ে পুরানো স্মৃতি গুলার সাথে। অথচ একই সাথে জোড়া তালি দেয়া স্বপ্ন বোনা মানুষ গুলা পুরানো ভাবে একে অন্যকে!
কারন আর কিছু না, কিছু ভালোবাসা শুধু কামনা হয়, কাম শেষে সে ভালোবাসা পুরানো হয়ে যায়।সম্পর্ক শুধু শরীরে না আত্মারও বটে।
দুটো আত্মা যখন মিশে যায় তখন আর মসৃন চামড়া লাগেনা। কুঁচকে যাওয়া চামড়াতেও নাক লাগালে ভালোবাসার গন্ধ পাওয়া যায়।


খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলা মানুষ গুলো খুব সুন্দর করে মিথ্যাও বলতে পারে।
যাকে সবাই ভালোবাসে খুব বিশেষ কাউকে ভালোবাসতে সে ইত:স্তত করে।
যে হুট করে জীবনে আসে সে টুপ করেই হারিয়ে যায়। সেই হারিয়ে যাওয়া যেনো তেনো ভাবে না, বড্ড ভয়ংকর ভাবে।
দিনের পর দিন মেসেজ গুলা আনসীন হয়ে পড়ে থাকবে, তার অবসরের সবটাই তোমার জন্য ব্যস্ততা হবে। জীবনের একগাদা সমস্যা তোমাকে বুঝিয়ে দিয়ে দিব্যি সে আঁড়ালে হেসে বেড়াবে।
যার জন্য মায়ায় তোমার বুক ঠুকরে উঠবে সে মায়া তার কাছে অসহ্য মনে হবে। সে মুখে মুখে তোমার কাছে ক্ষমা চাইবে অথচ বিন্দু পরিমান অনুশোচনা হবেনা মনে মনে।
যে মায়া ত্যাগ করে ছেড়ে যায় কোনো মায়ায় তার মন কাঁদেনা। তুমি আমি বোকা বলেই চোখের পানিতে পাথর গলাতে চাই !


এই পৃথিবীর কোনো প্রব্লেম তোমার নিজের না। তোমার যদি কিছু থাকে সেটা তুমি,তোমার দেহ, তোমার মন। বাদ বাকি জিনিস গুলোর সাথে তুমি নিজে তোমাকে জড়িয়ে নিচ্ছ। প্রবলেম গুলোকে আপন করে নিচ্ছ।
প্রবলেম গুলা এক পাশে রাখো, তুমি একপাশে দাড়াও। তাকাও প্রব্লেম গুলার দিকে,দেখবা তোমার হাসি পাচ্ছে।কোনো প্রব্লেমই কিন্তু তোমার নিজের না!
প্রেমিকা চলে গেছে কত বড় প্রব্লেম মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে যে মানুষটা ছায়ার মত ছিলো সে মানুষটাকে ছাড়া জীবন টা আঁধার হয়ে যাবে তোমার। ভেবে দেখো প্রেমিকা চলে গেছে রয়ে গেছে কে? প্রেমিক। প্রেমিকটা কে? তুমি। তুমি কখন প্রেমিক ছিলে যখন তোমার প্রেমিকা ছিলো। প্রেমিকা চলে গেছে প্রেমিকও শেষ। যে শেষ হয়ে গেছে সে আবার কাঁদে কি করে!
তোমার জীবনে কি তুমি প্রেমিকা নিয়ে জন্মেছিলে? প্রেমিকাকে কে জন্ম দিয়েছে? তুমি প্রেম করে তাকে জন্ম দিয়েছ। সে চলে গেছে তুমি তো আছ। আবার প্রেম করো প্রেমিকার জন্ম দাও কান্না কেনো?
চলে যাওয়া প্রেমিকার মত হাজারটা প্রব্লেম আসবে যাবে থেকে যাবা তুমি। তুমি শুধু তোমাকে ভালোবাসো। এই সুন্দর আকাশটা, চাঁদটা, পুরো পৃথিবীটা তোমার জন্য তৈরি করা হয়েছে আর তুমি তৈরি করছো সমস্যা। গাড়ি নাই বাড়ি নাই প্রেমিকা নাই! আদৌ তোমার ছিলো কিছু? যা পাচ্ছ সেটাই তো বোনাস!!
পৃথিবী থেকে যদি তুমি চলে যাও পৃথিবী কি শুন্য হয়ে যাবে? সবাই চলে যেয়েও যদি তুমি থেকে যাও তবুও পৃথিবী বলবে কেউ একজন আছে। তোমার দেহ একটা কিন্তু তুমি মানুষ একটা না। তুমি প্রেমিক, তুমি স্বামী,তুমি বাবা, দাদা হাজারটা কিছু তুমি। তোমার যখন বাবা থাকবেনা তোমার ভিতর থেকে একটা তুমি মরে যাবা তুমি আর তখন সন্তান থাকবানা। আবার যখন তোমার সন্তান হবে তুমি তখন বাবা হবে। তোমার দাদা মরে যাবে তোমার ভেতর থেকে নাতি মরে যাবে। আবার তুমি দাদা হবা তোমার নাতি হবে।
ব্যাপারটা খেয়াল করো। একটা একটা করে তোমার ভিতরের তুমি মরে যাচ্ছ। আবার সব শেষে টিকে আছ তুমিই। তোমাকে ঘিরেই সব কিছু। বাবা মরে গেলেও তুমি কারো স্বামী, প্রেমিক মরে গেলেও তুমি কারো মেয়ে। কি বুঝছো? প্রতি সম্পর্কের জন্ম দিচ্ছ তুমি। সব কিছু তোমার হাতে। তোমার যদি কাঁদতে ইচ্ছে তুমি তার জন্য কাঁদ যে তোমার আছে যাকে নিয়ে তুমি থাকবে। কাঁদতে কাঁদতে তাকে জরিয়ে ধরো। ভালোবাসা আরো গভীর হবে।তার জন্য কেঁদে কি লাভ যে তোমায় ছেড়ে চলে গেছে!
তুমি কি জানো তোমাকে ছেড়ে সে সুখেই আছে। সুখে থাকার জন্যই তো ছেড়েছে। গত শীতে এক চাদরে জড়িয়ে থাকার স্মৃতি মনে করে কাঁদছ এই শীতে দেখো অন্য কারো সাথে সে চাদর ভাগা ভাগি করছে! এটাই জীবন। জগৎ এ নিয়মেই চলে।


বিছানায় পড়ে থাকা মানুষটা যদি আপনার 'মা' হয়, তাহলে আপনি বুঝবেন পুরো পৃথিবীর বাইরে আরেকটা পৃথিবী ছিল আপনার ঘরে।
'
প্রচন্ড মন খারাপ করে ঘরের আলো নিভিয়ে আপনি যখন চোখ বুঁজে ছিলেন, আপনি জানেন না অদৃশ্য এক জোঁড়া চোখ কতবার আপনার ছায়া দেখে গেছে।
'
তরকারী ভাল হয়নি বলে আপনি যেদিন খাননি, সেদিন আপনি ভুলে গেছেন, এমন অনেক দিন কিছু একটা মুখে দিতে গিয়েও মা সেটা তুলে রেখেছিল। খোকা যদি চায় আরেকবার !
'
মায়ের আঁচলের গিঁট, অথবা তোষকের ভাঁজ সরিয়ে টাকা সরানোর সময়ও আপনি বুঝেননি, আপনি নিবেন জেনেও মা কেন টাকা সরিয়ে রাখেনি!
'
'মা' কি রে ভাই থাকতে বুঝে নিয়েন। এক জীবনে কত শত কারেন্ট খেয়ে ট্রান্সমিটারের মত আজীবন সব সামলে নেন তা বোঝার ক্ষমতা কোন পুরুষের নেই।
'
বাবার অফিসের ঝামেলা? তুমি কোন কথা বলবানা মেজাজ খুব খারাপ! আপনার রেজাল্ট খারাপ? সব দোষ মায়ের। আর সে আপ্নিও.......'মা' এত ফেছর ফেছর করোনা!
'
তবু 'মা' ফেচর ফেচর করে। চোখের পাতা খোলার শক্তি নাই যার, তবু সে ঠোট নেড়ে বলে - বাসি খাবার খাস না বাবা....একটু গরম করে নে!
'
'মা' রে তুই এমন একটা জিনিস কবরের মাটিও তোর মমতা লুকিয়ে রাখতে পারেনা। যার মা নাই সে কবরে গিয়ে দেখেন, সে মাটিও ভেজা। মা যেন চিৎকার করে বলছে - বাবা তুই এত শুকায়ছিস কেন?
'
'মা' কে ভালবাসুন প্রতিটা নারীকে সম্মান করুন। যে নারীর পেটে স্বগ` পায়ে স্বগ` সে নারীকে মসজিদের মত পবিত্র রাখুন।



"সম্মান করাটা আসলে জোড় করে আনা যায় না... এটা ভালোবাসার মতো মন থেকেই চলে আসে... তুমি তাকেই সম্মান করবে যে তোমার সম্মান পাওয়ার যোগ্য... অবশ্য কাউকে সম্মান করতে না চাইলে ঘৃণা করা উচিত নয়, প্রয়োজনে কেটে পড়া উচিত !!
.
কিছু মানুষ আছে যাদের প্রতি এতটাই সম্মান কাজ করে, যে দূর থেকে দেখেলে কাছে গিয়ে সালাম করে কথা বলতে ইচ্ছা হয়... আবার এমন কিছু মানুষ আছে যারা নিজ থেকে কথা বলতে আসলেও বিরক্তি মনে হয়... এটা সম্পূর্ণ মনের উপর নির্ভর !!
.
এমন কিছু টাকা ওয়ালা মানুষ আছে যাদের গলায় টাই লাগানো থাকে কিন্তু কথাবার্তায়, আচরণে লুঙ্গি পড়ারও যোগ্যতা রাখে না... এদের কাছে থাকলে দম বন্ধ হয়ে আসে... আবার এমন কিছু ছেড়া জামা পড়া রিক্সা ওয়ালা আছে যাদের কথা শুনলে মন ভরে যায়... ইচ্ছে করে এদের নিয়ে একবেলা খাবার খাই !!
.
আজকাল সম্মান মানুষে পায় না, সম্মান পায় টাকা... সম্মান পায় ক্ষমতা... যার ক্ষমতা টাকা সব কিছুই আছে তার সম্মানও আছে... রাস্তার একজন মুচি যত ভালো মানুষই হোক না কেন, তার সম্মান নাই... কারণ সে মানুষের জুতা ঠিক করে দেয়... আবার টাকা ও ক্ষমতা ওয়ালা একজন খুনিরও অনেক সম্মান, কারণ তার পাওয়ার আছে !!
.
সবাই সম্মান করে সালাম দেয় না, কেউ ভয়েও সালাম দেয়... সবাই ভালোবেসেই তোমার কাছে আসে না, কেউ তোমাকে বাঁশ মারার জন্য ভালো সাজার অভিনয় করে... সবাই শুধু সামনে তালি দিয়েই বসে থাকে না, কেউ কেউ পিছনে গালিও দেয় !!
.
যাকে ভালো লাগে না, যার প্রতি কোন সম্মান আসে না, তার সাথে জোৎস্না রাতও ভালো লাগবে না... আবার যাকে ভালো লাগে, যার প্রতি সম্মান কাজ করে, তার সাথে রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিঁজেও অনবরত চলতে ইচ্ছে করবে !!" 


This post about
বিপ্লব,biplob,BIPLOB,biplobblogger,biplobblogger,বিপ্লবব্লোগার,বিপ্লব ব্লোগার,বিপ্লব পার্বতীপুর,বিপ্লবপার্বতীপুর, বিপ্লব হলদীবাড়ি,বিপ্লবহলদীবাড়ি,BIPLOBBLOGGER,BIPLOB PARBATIPUR,BIPLOBPARBATIPUR,01616918888,০১৬১৬৯১৮৮৮৮,0178791888,০১৭৮৭৯১৮৮৮৮,BIPLOBBANGLADASH,BIPLOBHOLDIBARIPARBATIPUR,BIPLOBDINAGPUR,বিপ্লবদিনাজপুর,বিপ্লব দিনাজপুর,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্স,বিপ্লবইলেকট্রনিক্স,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্স হলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুর দিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুর দিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্স হলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,Biplob ElectronicsHaldibariRailgatePar batipurDinajpur,BiplobElectronicsHaldibariRailgate ParbatipurDinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgate ParbatipurDinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgateParbatipur Dinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgate Parbatipur Dinajpur

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "বিপ্লব ব্লোগার"

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

 BIPLOB BLOGGER

প্রতিদিন সকল ধরনের চাকরির খবর আপডেট পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবে এবং আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইলে আপনার চাকরির বিজ্ঞপ্তি গুলো পেতে চান তাহলে আমাদের একটি অ্যাপস রয়েছে সেটি নিচের দেওয়া লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন

বাংলাদেশ রেলওয়েতে একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে পদের 
নামঃ খালাসী 
পদ সংখ্যা:-১০৮৬ জন
আবেদনের শেষ তারিখ:-২৬ই জানুয়ারি ২০২২।  ও বিস্তারিত জানুন নিচের দেওয়া ভিডিওটিতে