বিপ্লব ব্লোগার

বিপ্লব ব্লোগার

কত শত মেসেজ আনসীন হয়ে থাকে, কত নামের পাশে সবুজ বাতি জ্বলে। তবুও দু চোখ বিশেষ কোনো মানুষের অপেক্ষা করে।
মানুষটা আসে বুক টা ধক করে উঠে, অনেক্ষন অপেক্ষা করে কাঁপা কাঁপা হাতে কিছু একটা লিখে আবার তা ব্যাক স্পেস দিয়ে মুছে ফেলে। একটা অভিমান জমা হয় বার বার আমি ই কেন লিখবো!
এই অভিমান টা ওপাশের মানুষটা বোঝেনা। বিশেষ মানুষটার শত শত আনসীন মেসেজের ভীরে আরেকটা বাড়তি মেসেজ হতে ইচ্ছা করেনা।
বিশেষ মানুষটারও হয়ত বিশেষ কেউ থাকে, বিশেষ মানুষের জীবনে সাধারন মানুষ হয়ে থাকাটা কষ্টের। তার থেকে বেশি কষ্টের বিশেষ মানুষটা জানতেই পারেনা এত সাধারনের ভীড়ে বিশেষ কেউ তার জন্য অপেক্ষা করে থাকে।
অনেক জীবনের গল্পটাই এমন নামের পাশে সারাক্ষন সবুজ বাতি জ্বলে থাকে অথচ ভিতরে ভিতরে নিভে যায় অসম্পূর্ণ এক খন্ড ভালোবাসা!



আমরা বেশির ভাগ মানুষ কষ্ট পাই কষ্ট বুঝতে না পেরে।
আসলে সবটাই মনের খেলা। আমরা যতটা অশান্ত হই কষ্ট গুলো আমাদের ততটাই ভোগায়।
যখন কষ্ট হবে তখন শান্ত হয়ে যাও। ধ্যান দাও সেই কষ্টের দিকে কষ্টের গভীরে গিয়ে ক্ষতটা খুঁজে বের করো।
ক্ষতটায় হাত দিওনা খুঁচিয়ে রক্ত বের করোনা। অশান্ত হয়ে যেওনা কষ্ট টা মুছে ফেলতে। যত মুছতে চাইবে ততই তা তীব্র হবে।
শুধু ক্ষতটার দিকে তাকিয়ে ভেবো সব কিছুই ঠিক আছে। কারো কোনো ভুল নেই। তুমি ভালোবেসে ভুল করোনি, কেউ তোমায় ঠঁকিয়েও যায়নি শুধু রাস্তা টা ভুল ছিলো। ভুল পথে ভুল মানুষটাকে আপন ভেবে বসেছিলে।
কিচ্ছু হয়নি, ক্ষতটাও তোমার না। যে পথে গিয়েছিলে ধীরে ধীরে তার উল্টো পথে যাও সঠিক সময়টা চলে এলে দেখবে মিছে যে ক্ষতটা নিজের ভেবেছিলে, সেই ক্ষতটা সেখানেই আছে আর তার খুব কাছে সেই ভুল মানুষটি আজও পড়ে আছে।



আমাদের বেশির ভাগ প্রবলেম গুলা আমাদের নিজেদের বানানো, কারন আমরা দূর থেকে কিছু দেখতে পারিনা। যে কোনো কিছুতে নিজেকে ইনভলব করে ফেলি।
কেউ শো অফ করছে করুক, কেউ ন্যাকামি করছে করুক আমার কেন গা জ্বলবে?
এমন অনেক মানুষ আছে নিজের নিউজ ফীডে অন্য কারো এক্টিভিটিস দেখেও তার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। খোঁচা মারা একটা কমেন্ট করতে গিয়ে ঝগড়া বাঁধিয়ে নিজের দিনটাই মাটি করে দেয় শেষমেষ।
এ জগৎ হচ্ছে চিড়িয়া খানার মত, একেক খাঁচায় একেক ধরনের বিচিত্র মানুষ।
সব কিছুতে নিজেকে ইনভলব না করে দর্শক হয়ে গেলেই কিন্তু জীবনের অর্ধেক প্যারা শেষ।
কেউ জ্ঞান দিচ্ছে দিক, গালি দিচ্ছে দিক। তুমি যাস্ট মাছি তাড়ানোর মত করে হাত নেড়ে উড়িয়ে দাও ব্যাপারটা।
কেউ কারো উপহার না নিলে তা নিজের কাছেই থাকে। তেমনি তুমি কোনো রিয়েক্ট না দিলে রাগ অপমান রঙ ঢঙ যার যার নিজের কাছেই। সামনে দাঁড়ানো চিৎকার করা মানুষটাকেও আর অসহ্য লাগবেনা তখন, বরং তাকে একটা ক্লাউন ভেবে মনে মনে হাসি পাবে।
হাত তুলে বা মুখ খুলেই জবাব দেয়া লাগেনা। কাওকে জবাবের যোগ্য না ভাবাটাও তার যোগ্য অপমান


পৃথিবীর সব চাইতে বড় ধোঁকা কারো মনের মত হইতে চাওয়া। এই ফাঁদে যে পড়েছে তার নিজের মনের ভ্যালু সে নিজেই শেষ করেছে।
এটা মানুষের দোষ গুন নয় বৈশিষ্ট্য, এক তরফা ভাবে কারো মন তুষ্ট করা যায়না। মনের স্বভাবই এমন মন যখন কিছু পায় সেটা ফিরিয়ে দেয়ার আগে নতুন কি চাওয়া যায় সেটা ভাবতে থাকে।
যাকে দিচ্ছো এটা তার দোষ নয়, তুমি যখন এক তরফা ভাবে পাইতে থাকবে তোমার মনও বদলে যাবে।
তোমার আজকের ক্ষত বিক্ষত মনের জন্য আর কেউ নয় একমাত্র তুমিই দায়ী। তুমিই কাওকে এই মনে ঠাঁই দিয়েছ তুমিই তাকে সব উজার করে দিয়েছ। তুমি তোমার মনকে ঠঁকিয়ে তার মন ভরেছ।
যে মন নিজে সঁপে দিয়েছ সেই মন ভাঙার দায় আর কাকে দিবে?



এই শহরে ভীড়ের মাঝে কাম যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে এক দল পুরুষ। এরা আছে বাসে, রাস্তায়, গোলির মুখে।
এদের চোখে দিশেহারা ভাব, উদভ্রান্তের মত ঘুরে বেড়ায় এদের কামুক শরীর।
এদের কোনো প্রেমিকা নেই, কিংবা আছে! কাম যন্ত্রনায় এরা মা বোনকেই চেনেনা প্রেমিকা কি ছাই। এই নাজুক মাংস পিন্ডে মাছি বসলেও যারা কাতর হয়ে পড়ে তাদের কাম মিটবে কিসে?
অসুস্থ এই মস্তিষ্ক দেয়ালের ফুটো দেখলেও অসহায় হয়ে যায়। বড্ড ভয় হয় এদের মাঝেই ছেড়ে দিয়ে হয় কারো মা বোন বা প্রেমিকা.....



মেয়েরা দামী কিছু চায়না, চায় প্রিয় মানুষটির সময় " এই কথা গুলো বলা বেশির ভাগ মেয়ে মিডল ক্লাসের অনেক উপরে বিলং করে।
এই মেয়েরাই যখন মিডল ক্লাস কোনো ফ্যামিলিতে জড়ায় তখন স্বামী সারাক্ষন পুতু পুতু করলেও অভিযোগ করে কি পেয়েছি তোমার সংসারে এসে!
আসলে এই চাওয়া গুলো মেয়েলী কোনো চাওয়া না। মানুষ হিসাবে ছেলে মেয়ে সবাই আমরা সবটাই চাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো সময় বেঁচে আমরা খাই। যার অর্থ আছে তার সময় নাই, যার সময় আছে তার অর্থ নাই!
আবেগ বা অভিযোগ নয়,, বাস্তবতা মেনে নিয়েই আমাদের ভালো থাকতে হবে। এ জগতে এখন তারাই সুখী যারা যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে।



যখন কাওকে বদলানো যাবেনা তখন নিজেকে বদলাতে হয়। যে নিজেকে বদলাতে পারেনা সে যদি অন্য কেউ বদলে যাবে ভেবে অপেক্ষা করে সেটা হাস্যকর!
একদল মানুষ আছে সারাটাজীবন পার করে দেয় মানুষটা ঠিক হবে ভেবে। এই অপেক্ষা এতটা লম্বা হয় যে এক সময় তার নিজেকে বদলানোর সুযোগ টাও সে হারিয়ে ফেলে।
কাওকে ভালোবেসে সব কিছু উজার করে দাও ঠিক আছে কিন্তু তাকে চিনে ফেলার পর শুধরে যাবার অপেক্ষা করোনা। কিছু মানুষ কখনোই শুধরায় না তারা শুধু পরিস্থিতি সামাল দেয়।
যতটুকু সময় তুমি অন্যকে বদলাতে দিবে ততটুকু সময় নিজেকে দিলে তুমি এতটাই বদলে যাবে যে তোমার সাথে কেউ এডজাস্ট করতে নিজেকে বদলে নিবে।


তুমি কখনো ভালো ভাই হয়েছ? হাজার ঝগড়া ঝাটির পর বোনের চুলে কখনো বেণী করে দিয়েছ?
তুমি কখনো ভালো সন্তান হয়েছ? বাবার কাছে বারংবার পকেট মানি না চেয়ে কোনো একদিন তার পাঞ্জাবীটা নিজ হাতে ধুয়ে বলেছ বাবা পড়ো।
কখনো জন্মদাত্রী মাকে বলেছ চলো আজ তোমাকে শহর ঘুরে দেখাব। ছেলের আঙুল ধরে তুমি শহর চষে বেড়াবে!
ভালো প্রেমিক বা স্বামী হয়েছ? ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে মিষ্টি বউয়ের নাকে নাক ঘষে বলেছ শত ক্লান্তির পরেও তুমিই প্রশান্তি!
যদি না হয় কি হবে তুমি ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার কোটিপতি হয়ে? সুখী হবে মনে করো?
কিছু এচিভ করায় ইগো সেটিস্ফাইড হয় অন্তর সুখী হয়না। সমস্ত সুখের কেন্দ্র বিন্দু হয় সম্পর্ক গুলা। আর সম্পর্ক গুলোর যত্ন নিতে হয় সাজানো বাগানের মত।
সম্পর্ক ফেলে রাখলে সম্পর্কে ঘুন ধরে, পাশের মানুষ টা পাশেই আছে ভেবে অবহেলায় সময় কাটালে পাশের মানুষটা পাশে থেকে কবে পর হয়ে গেছে বুঝতে বুঝতে বড্ড দেরি হয়ে যাবে।
রোজ শুধু পাশের মানুষটার সাথে শুয়ে থাকলেই হয়না, মানুষটার হাত নিয়ে বুকের উপর চেপে ধরতে হয়, ঘুমন্ত চোখের পাতায় চুমু খেয়ে মাঝে মাঝে ঘুম ভাঙাতে হয়।
সময় নেই বলে যে পাশের মানুষটার দিকে ফিরেও তাকায় না সে হয়ত জানেনা, যে সব সময় পাশে থাকে তাকে আলাদা সময় দেয়া লাগেনা শুধু পাশে থাকা সময়টাতে অনুভব করাতে হয় পাশেই তো আছি।
শুধু মাত্র মাথার বালিশ টা সরিয়ে বুকে মাথা রেখে ঘুমালেও তো রোজ ছয় ঘন্টা তাকে বুকে রাখা হয়। কি হয়না?


কাওকে মিস করার ব্যাপারে একটা মজার ব্যাপার খেয়াল করেছ? আমরা যখন কাওকে মিস করি সেটা শুধু সময়ের দূরত্ব বা ব্যাক্তিটির অনুপস্থিতি না। অনেক সময় একদম কাছে থাকা মানুষ টাকেও ভিষন ভাবে মিস করি।
এটা কেন হয় জানো? কারন একটা মানুষকে মিস করাটা শুধু মাত্র তার ফিজিক্যালি অনুপস্থিতি না। আমরা মিস করি সেই মানুষ টার এক্টিভিটি গুলো। মানুষটার কিছু কাজ তোমায় বিমোহিত করত। মানু্ষ টা তোমায় হাসাত ভাবাত যাই করত তুমি তাতে অভ্যস্ত ছিলে।
সময়ের ব্যাবধানে অনেক সময় সেই মানুষ টা বদলে যায়। আগের সেই মানুষ টাই আছে তবে তার পরিচিত অভ্যাস গুলো আর নাই। ঠিক বদলে যাওয়া মানুষ টা যখন অচেনা বিহ্যাভ করে আমরা তখন সেই মানুষটার ভিতরকারই আগের মানুষ টাকে মিস করি।
মিস করার ব্যাপারটা আমাদের বেশির ভাগ মানুষকেই কষ্ট দেয়, হোক সেটা সময়ের দূরত্ব অথবা মনের দূরত্ব।
মিস করার ব্যাপারে মজার ব্যাপারটা হলো শুধু মাত্র এই মিস করা নিয়ে সুখ পাওয়া যায় আবার কষ্টও পাওয়া যায়। তবে দুটো এক সাথে পাওয়া যায়না। যখন তুমি কাওকে মিস করে কষ্ট পাও তার প্রভাব তোমার আচরনেও পড়ে আর সেটাই তুমি ট্রান্সফার করে দাও মিস করা ব্যাক্তিটির মাঝে। আল্টিমেটলি মিস করাটা ছোঁয়াচে রোগের মত দুটো মনকেই প্রভাবিত করে।
অথচ এই মিস করা দিয়েই তুমি তোমার পরিস্থিতিকে বদলে দিতে পারো। চুপ চাপ i miss u বলে বিষণ্ণতায় ডুবে না গিয়ে বলতে পারো i miss u so i did it for u 
একটু ক্লিয়ার করছি। মিস ইয়্যু একটা পরিস্থিতি যেখানে তুমি মানুসিক ভাবে তাকে এটাচ করতে চাচ্ছ কিন্তু এখানে কোনো এক্টিভিটি নাই। মিস ইয়্যুর সাথে শুধু মাত্র একটা এক্টভিটি যোগ করে দিয়ে মানুসিক ভাবে তুমি বদলে যেতে পারো, আর সেই বদলে যাওয়াটা ট্রান্সফার করে দিতে পারো মিস করা মানুষ টার কাছে। ঠিক কষ্ট যেভাবে প্রভাবিত হয় সুখটাও সেভাবে প্রভাবিত হয়।
মিস করা মানুষটাকে যখন মিস করবে তার জন্য মজার কিছু করো মজার কিছু ভাবো দেখবা মিস করাটাই আনন্দের লাগছে। একটা সাদা খাতা আর কলম নিয়ে বসো তাকে নিয়ে কল্পনা করে তার ছবিটা এঁকে ফেলো, আঁকতে জানোনা হয়ত ভিষন বাজে আসবে ছবিটা কিন্তু ছবিটা তাকে পাঠিয়ে দিয়ে বলো i miss u so i did it for u....
চোখের পলকে দেখবা পরিস্থিতি বদলে গেছে, মিস ইয়্যু মিস ইয়্যু কান্না কাটি গুলো মজার খুন সুটি হয়ে গেছে।
যখন তুমি তোমাকে ভালো রাখো দুঃখ গুলো দূরে থাকে। সব সময় সব কিছু রেডিমেইট পাওয়া যায়না, অনেক পরিস্থিতি তৈরি করে নিতে হয়। কোনো এক কালে মানুষ টা এমন ছিলো আজ কেন বদলে গেলো অভিযোগ না করে নিজেকে মানিয়ে নাও। ভালোবাসার লক্ষ কোটি রঙ আছে কবের কার সেই রঙ ধরে সেটা মিস না করে নতুন নতুন রঙে নিজেকে মানিয়ে নাও। কেউ বদলে যাওয়া টা সমস্যা না বরং এক ভাবে আটকে থাকা সমস্যা, বদলে যাওয়া সময় টার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারাটা সমস্যা।



কেউ জীবিত থাকা মানেই বেঁচে থাকা না। তুমি বেঁচে আছো ততক্ষন যতক্ষন তুমি কন্সিয়াস মাইন্ডে আছো। তুমি যখন ঘুমিয়ে যাও তখন তুমি জীবিত থাকো, কিন্তু বেঁচে থাকো কি?
প্রতিদিন আট থেকে দশ ঘন্টা মরে গিয়ে যতটুকু বেঁচে থাকো ততটুকুও কি বেঁচে থাক আসলে?
সাব কন্সিয়াস মাইন্ডে বেঁচে থাকাটা বেঁচে থাকা না, জীবন ততটুকুই, যত টুকু তুমি কন্সিয়াস।
মানুষটার সাথে তুমি কথা বলছো, তার হাত ধরে আছো অথচ পাশে থেকেও তুমি তার পাশে নেই। তোমার সাব কন্সিয়াস মাইন্ড দখল করে আছে তোমার কন্সিয়াসনেস।
তুমি তার হাত ধরেই হয়ত সকালের কাজ গুলো মনে মনে গুছিয়ে নিচ্ছ, তার চোখের দিকে তাকিয়েই হয়ত তাকে হারাবার ভয়ে আতংকিত হয়ে আছ!
তোমার সামনে রিয়ালিটি কোনটা? তাকে হারিয়ে ফেলার অলীক কল্পনা? নাকি তার চোখের দিকে তাকিয়ে তাকে অনুভব করা?
অফিস যাবার পথে তুমি যখন জ্যামে আটকে আছ ঠিক তখনই জানালার বাইরে ধুলা জমা বিষন্ন কোনো কৃষ্ণ চূড়ার মগ ডালে একটা পাখি বসে ছিলো, সবুজ পাতার ফাঁক গলে এক চিলতে রোদ এসে তাকে জড়িয়ে ধরেছিল, অদ্ভূত সুন্দর সেই দৃশ্য টি তোমার দেখা হয়নি। কারন তোমার কন্সিয়াসনেস দখল করে নিয়েছিল সাব কন্সিয়াস। রিয়েলিটির বাইরে তুমি।
ওই পাখিটা ছিলো রিয়ালিটি আর অফিসে গিয়ে কি কি করবে, বা বাসায় কি করে এসেছ সেটা তোমার ভাবনা যার রিয়ালিটি নাই। অতীতের কষ্ট বা ভবিষ্যতের জমকালো কল্পনা দুটোই তোমার ইলিউশন যার কোনোই অস্তিত্ব নাই।
আমাদের চোখ দুটো ক্যামেরার মতন যা তুমি দেখ তার পুরোটাই ক্যাপচার করে অথচ কতটুকু দেখেছ ক জন বলতে পারবে? বলতে পারবে বাবা আজ কোন ড্রেস পড়ে অফিসে গেছেন?
চোখে দেখা জিনিসেও তোমার কন্সিয়াসনেস নেই কারো মনের খবর কি করে নিবে তুমি?
কন্সিয়াসনেস বাড়ানোর সহজ উপায় প্রেজেন্টে মোমেন্টে বাঁচা, রিয়ালিটিকে দেখা। স্মৃতির উপর বেঁচে থাকা না। জীবন মানে জীবন না জীবন এক খন্ড সময় মাত্র, যা তুমি থেমে গেলেও তার অক্ষ পথে চলতে থাকে।
তাই জীবন যতটুকু ততটুকু বাঁচো, পুরোপুরি বাঁচো, কন্সিয়াস নিয়ে বাঁচো। যখন কাওকে দেখো শুধু তাকেই দেখো, যখন তাকে ভাবো শুধু তাকেই ভাবো, যখন জড়িয়ে ধরো পুরোপুরি অনুভব করো, দেখবা জড়িয়ে ধরার অনুভূতি শুধু শরীরে নয় দেহের পরতে পরতে, তোমার মনে, তোমার মস্তিষ্কে, প্রতিটা লোমের গোড়ায়। কন্সিয়াস মাইন্ডে সুখ দু:খের জায়গা নেই, ভাবনার বিভ্রাট নেই, যা আছে পুরোটাই রিয়ালিটি।
যে রিয়ালিটি বোঝে তার অতীত তাকে কাঁদায় না, ভবিষ্যত এসে ভয় বা লোভ দেখিয়ে বর্তমান কে গ্রাস করতে পারেনা৷ সে শুধু জীবিত থাকেনা, বেঁচে থাকে পুরোপুরি।


ভিখারী কখনো কাওকে ভিক্ষা দিতে পারেনা, ভালোবাসার কাঙালরা কখনো অন্যকে ভালোবাসতে জানেনা।
প্রচন্ড ভালোবাসার অযুহাতে যে তোমাকে বন্দী করে ফেলতে চায় সে আসলে তোমাকে ভালোবাসেনা মনে মনে সে নিজেকে ভালোবাসে।
তার ভালো থাকার জন্য তার তোমার প্রয়োজন, তার হাসির জন্য তোমায় প্রয়োজন, তোমার প্রয়োজনে সে না, তার প্রয়োজনে তুমি।
যে তোমার জন্য হাত পা কেটে নিজেকে রক্তাক্ত করতে পারে, তার সীমানায় বেধে রাখতে সে তোমায় খুনও করতে পারে!
সত্যিকার ভালোবাসা ভিন্ন কিছু, ভালোবাসার নামে ডানা কেটে খাচায় বন্দী করা না। পাখিটাকে বিশ্বাস করে উড়তে দেয়া। তবে সে ভালোবাসার যোগ্যতা সবার হয়না।
এমন ভালো সেই বাসতে পারে যে অন্যের ভালোবাসায় বেঁচে থাকেনা, সে নিজেই ভালোবাসায় ভরপুর। তুমি কাওকে তখনি কিছু দিতে পারো যখন নিজের কাছে তা অফুরন্ত।
এমন কাওকে ভালোবাসো ভালোবাসা যার কাছে প্রয়োজন না প্যাশন। এমন কাওকে ভালোবাসো যে জানালার ফাঁক গলে এক চিলতে আকাশ দেখে খুশিতে ঝুমতে থাকে, এমন কাওকে ভালোবাসো যে হাত বাড়িয়ে বৃষ্টি ছুয়ে আকাশ ছোয়ার আনন্দ ভোগ করে।
সে তোমায় সত্যিকার ভালোবাসবে কারন, সে ভালোবাসে নিজের জন্য না, ভালোবাসতে সে ভালোবাসে । তার চাঁদ দেখা বা জোৎস্না মাখার জন্য সঙীর প্রয়োজন নেই বরং সঙীর জন্য সে চাঁদ পেড়ে দিবে।
সে তোমার সফলতায় ঈর্ষান্বিত হবেনা, হারিয়ে ফেলার ভয়ে তোমার টুটি চেপে ধরবেনা। তার মাঝে হীনমন্যতা নেই। তুমি সেরা নাচিয়ে হবে তুমি সেরা গায়িয়ে হবে, তুমি সবার সেরা হবে। তোমার সেরাটাই তার হাসির খোরাক।
আফসোস পৃথিবীটা কাঙালে ভরা। কাঙাল গুলা সেরাটা চায় সাধারন কে সেরা করতে জানেনা। শক্ত কাঠের বন্দী বাক্সে ভালোবাসার নামে আটকে রেখে ছোট্ট ফুটোয় চোখ রেখে ভাবে পুরোটাই তো তার। বিবর্ণ পাখিটা যন্ত্রনায় ডানা ঝাপটায় আর সে বিড় বিড় করে ম্নত্র আওয়ারায়, তুমি শুধু আমার!!



মাঝে মাঝে ইচ্ছা হয় খুব ভয়ঙ্কর কিছু মানুষের সাথে মিশি খুব কাছ থেকে ওই অমানুষ গুলিকে দেখি l
জানতে ইচ্ছা করে যখন কাওকে খুন করা হয় ঠিক আগ মুহুর্তে তার কি কথা থাকে ? এমন কিছু কি ? ভাইরে আমারে জানে মারিস না আমার ছেলেটার জন্য জানটা ভিক্ষা দে l ছেলেটা রাতে ঘুমায় না বাবা আসলে বুকের উপর হাত পা ছড়িয়ে ঘুমাবে l
কিংবা মায়ের মুখ খানা মনে করে কি চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে যায়? মা বোধ হয় প্লেট নিয়ে বসে আছে খোকা ফিরলে এক সাথে খাবে l
কিংবা ওই ছোট্ট বাচ্চা ছেলেটাকে যখন জবাই করা হয় ধারালো ছুরিটার দিকে তাকিয়ে কি বলে বাচ্চাটা ? তার মা মা বলে চিতকার করা গলাটা তখন কেমন শোনায় ?
আচ্ছা এই অমানুষ গুলাও তো একসময় মানুষ ছিল l সেওতো আমার আপনার মত একদিন এস্যাম্বলিতে দাড়িয়ে গেয়েছিল -
we shall over come we shall over come we shall over come some day ....
তারপর ? হাপ প্যান্ট পরা কচি মনের ওই মানুষ গুলো কি করে অমন অমানুষ হয়ে যায় ?
এমন কি হতে পারে? ওই বয়সে ছেলেটা যখন ঘুমিয়ে ছিল তার মাতাল বাবা তখন ঘরে ফেরে l
যে বয়সে ছেলেরা বাবার বুকে ঘুমায় সে বয়সে ছেলেটা দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখেছে মাতাল বাবা তার মায়ের শাড়ি ধরে টানছে অকথ্য গালা গাল আর মারধর করছে ... l
কি হবে ছেলেটা বড় হয়ে ? হয়তো দুরু দুরু কাঁপা বুকটা একসময় কাপতে কাপতে ইস্পাত হয়ে যায় !
ময়লার ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা শিশুটা ? তার কি হবে ?
অমানুষ গুলো একদিনে হয়না দিনে দিনে হয় l আমরা কি মানুষ ? যারা নিশ্চুপ দাড়িয়ে দেখছি মানুষ গুলো কিভাবে অমানুষ হয়ে যায় ..



শামুকের মত এক ধরনের মানুষ আছে যারা নিশব্দে চলে। আছে সবার সাথেই কিন্তু এদের অস্তিত্ব টের পাওয়া মুশকিল। এরা আড্ডায় আলোচনায় সব খানেই নিরব ভংিতে মাথা ঝোলায়। বেশির ভাগ সময় এদের নাম অনেকেরই মনে থাকে না, মনে করাতে হয় বিশেষ কায়দায়।
তোর সাথে একটা ছেলে চলেনা? কি যেন নাম! আরে ওই যে সব সময় চুপ চাপ থাকে?
এরা বেশির ভাগ সময় মনে মনে কথা বলে। এ ধরনের মানুষ গুলি খুব পঁচানি খায়। লাজুক ভংিতে হাসি দিলেও মনে মনে মনে ঠিকই খুব সুন্দর একটা উত্তর সাজিয়ে রাখে কিন্তু সে উত্তর এরা কখনো কাওকে দিতে পারে না।
এরা কিছুটা আবেগী হয়, ঝগড়া করতে পারেনা তবে অভিমান করে প্রচুউর। সেই অভিমান অনেকে বুঝতেও পারে না।
ধরেন আপনি তাকে খুব আঘাত করে কিছু একটা বলেছেন সে সাথে সাথে তার উত্তর দিবে না। হয়তো একদিন পর, মাঝরাতে দেখবেন বিশাল এক মেসেজ। তার আগা গড়া পুরোটাই লেখা তার কষ্টের কথা, আপনার প্রতি তার টানের কথা।
এদের সেন্স অফ হিউমার খুব একটা ভাল না। সাথে সাথে এরা কোন উত্তর খুঁজে পায় না, কথার পিঠে কথা সাঁজাতে পারেনা, তবে একটু সময় নিয়ে করে ফেলতে পারে দারুন কিছু। এদের বেশির ভাগেরই থাকে কিছু হিডেন প্রতিভা। খুব কাছে গেলে দেখবেন আনমনে এরা যে সব আঁকি বুকি বা লেখা লেখি করে তা যে কোন প্রফেশনালকেও হার মানিয়ে দিবে।
প্রশংসায় প্রচন্ড লজ্জা পায়, কিছু একটা বলতে গেলে কথা গলায় জড়িয়ে যায়।ধরা যাক দশ জনকে একটা প্রশ্ন করা হলো। উত্তরটা কেউ জানেনা জানে শুধু সে, কিন্তু সে উত্তরটা দিবে না। বড় জোর পাশের কাওকে হয়তো ফিশ ফিশ করে বলবে। তার কাছ থেকে শোনা উত্তর নিয়ে কেউ একজন হিরো বনে যাবে আর সে? আগের সেই গুড ফর নাথিং!
এরা কারো নজরে পড়তে চায় না, কারো চোখে চোখ রাখতে পারেনা। শুধু সব কিছু দেখে অবাক বিষ্ময় নিয়া। মজার ব্যাপার হলো এরা নিজেরা কথা কম বললেও যারা খুব সুন্দর গুঁছিয়ে কথা বলে তাদের খুব পছন্দ করে।
এরা জীবনে অসংখ্য বার প্রেমে পড়ে, যখন তখন ক্রাশ খায়। কিন্তু এদের প্রেম কল্পনা অব্দি। এরা খুব করে চায় কেউ তাদের না বলা কথা গুলি বুঝে নিক যা বেশির ভাগ সময়ই হয় না।
ফেইস বুকে এদের একটা মজার স্বভাব আছে, এরা কাওকে কমেন্ট করেনা। ভাল লাগার মানুষটাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখে, প্রতিটা ছবি সেইভ করে রাখে, কিন্তু কখনোই কমেন্ট করে না।
তোমরা যারা এমনটা করো আমি জানি তাদের বেশির ভাগই খুব খুব বেশি ভাল। কিন্তু পৃথিবীটা অন্যরকম এখানে বোবার যেমন শত্রু নেই তেমনি বোবার কোন বন্ধুও নেই। যাদের জন্য তোমার ভিতর টা হাহাকার করে তাদেরকেই প্রশ্ন করা হলে বলবে - হুম ভাল একটা ছেলে/মেয়ে ছিল আমাদের সাথে পড়তো নাম মনে নাই!
অতএব খোলশ ছেড়ে বেড়িয়ে এসো, পৃথিবীকে তোমার অস্তিত্বের জানান দাও। দশ জনের সামনে দাঁড়িয়ে যাও, চোখে চোখ রেখে কথা বলো। প্রথম প্রথম অনেক ভুল ভাল বলবা, কেউ কেউ হাসবে বাসায় এসে লজ্জ্বায় চুল ছিঁড়তে ইচ্ছা করবে। কিন্তু বিশ্বাস করো বলতে বলতে তুমি শিখে যাবা। এই পৃথিবীতে উত্তর দেয়া টা খুব জরুরী মাথা নিঁচু করে থাকাটা এখানে বোকামী।
এই পোস্ট থেকেই হোক,প্রিয়জনকে কমেন্ট করে জানিয়ে দাও বন্ধু তোমাকে ভালবাসি, ভালবাসা চাই না শুধু জানাতে চাই। আমি হারিয়ে গেলেও কথাটা তোমার মনের মাঝে রেখো। তোমার মনের এক কোনে আমায় ছোট্ট একটু অস্তিত্ব হতে দিও।



কাওকে ভালোবেসে নিজেকে বদলে ফেলার মানে হচ্ছে তোমার ভিতর থেকে তুমি হারিয়ে যাওয়া। যখন তোমার ভিতরে তুমি নাই তখন তোমার ভিতরে অন্য কারো বাস হতে পারেনা। তুমি তখন একজন অভিনেত্রী যে সারাদিন অন্য চরিত্রে হাসি খুশি থেকে দিন শেষে নিজেকে দেখতে পায়। তোমার ভিতর থেকে তখন তুমি টা এসে বলে কেমন আছিস তুই?
যদি বদলাতে হয় তবে কারো জন্য না। যা কিছু খারাপ নিজের জন্য নিজে বদলে নাও। যে তোমায় ভালোবাসে সে তোমার দোষ ত্রুটি জেনেও ভালোবাসে। আর যে ছেড়ে যাবে বহু যুগ পরেও তুমি তোমাকে তার মত করে গড়ে তুলতে পারবেনা। তুমি তার হাজারটা ইচ্ছা পূরন করবে সে লক্ষবার তোমার কাছে নতুন কিছু চাইবে।
নিজেকে হারিয়ে কাওকে পেয়ে কি কখনো ভালো থাকা যায়? এই পৃথিবীতে কেউ কি তোমার সর্বক্ষন হতে পারে ? তোমার সর্বক্ষন একমাত্র তুমি। ঘন্টার পর ঘন্টা যে তোমায় হাসাবে সেও এক সময় নিজের মাঝে ডুবে যাবে। জীবনের এক মূহুর্তের নিঃসঙ্গতাতেও যে পাশে থাকবে সে তুমি নিজে!!



জীবন টা এমন, সব কিছু পূর্ন হয়ে যাবার পর আবার তা এক সময় খালি হতে থাকে।
এক ধরনের মানুষের কিছুই নেই, হাজারটা না পাওয়ার বিষন্নতা নিয়ে এরা বাঁচে। আবার এক ধরনের মানুষের সব থেকেও কিছুই নেই!
সব থাকা মানুষ গুলা এতটা সুখে থাকে যে সেই সুখ অনুভব করার মত সুযোগই তাদের হয়ে ওঠেনা।
এক সময় তাদের খামখেয়ালি স্বভাব টা বেড়ে যায়। না চাইতেই পাওয়া মানুষ গুলোকে তারা জীবনে তো জড়িয়ে নেয় তবে সেই সম্পর্কের গভীরতা মাপার সুযোগ আর হয়ে ওঠেনা!
প্রচন্ড ড্যামকেয়ার মানুষটাকে তুমি যতই ভালোবাসনা কেন তার কাছে তা ছেলে মানুষী। কারন ভালোবাসার মূল্য সেই বোঝে যার পৃথিবী শুধু মাত্র ভালোবাসার মানুষটাকে ঘিরে।
তার এত বড় জগৎ টাতে তোমার ভালোবাসা এক সময় পেইন হয়ে দাঁড়াবে। আর দশটা নতুন মানুষের ভীড়ে সে তোমায় ঠেলে দাঁড় করাবে। তুমি যতই তাকে তোমার কলিজা শুদ্ধ দিয়ে দাও সেই কলিজা তার কাছে কেজি দরে বিক্রি হবে।
তবে জীবন টা এমনই সব কিছু পূর্ন হবার পর আবার তা খালি হতে থাকে। এই যে এত মানুষের ভীড় এত এত আবেগ এভাবে সারা জীবন চলেনা.....
এক সময় চলতে চলতে সে ক্লান্ত হবে, চার পাশের মানুষের ভীড় তার অসহ্য মনে হবে, নিজেকে সে গুটিয়ে নিবে কিংবা তার এই গুটিয়ে নেয়া স্বভাবে স্বার্থলোভী মানুষ গুলো স্বার্থ হারিয়ে তাকে ছুড়ে ফেলবে। কিছু মানুষ থাকেই মজার জন্য, মজা শেষ তুমিও শেষ!
সব শেষে হয়ত তার মনে হবে, বার বার তাকে ফোন করে বিরক্ত করা মানুষটার কোনো চিহ্নই নেই আর তার জীবনে। কবে সেই মানুষটা রাগে অভিমানে অবহেলায় টুপ করে হারিয়ে গেছে সেটা বুঝতে বড্ড বেশি দেরী হয়ে যাবে।
হয়ত তোমার মতই আকুতি মিনুতি নিয়ে আবার সে তোমাকে চাইবে, হয়ত তোমার প্রচন্ড মায়া হবে মানুষটার জন্য। উড়তে থাকা মানুষটার নিশব্দে পতন তোমার মনে করুণা জাগাবে কিন্তু বিশ্বাস করো সেই মানুষটাকে তুমি আর কখনোই চাইবেনা।
মানুষ রাগ অভিমান ভুলে যেতে পারে অবহেলা কখনো ভোলা যায়না। যতবার তুমি তার দিকে চাইবা তার দেয়া প্রতিটা অবহেলা চোখের পাতায় ভেসে উঠবে সেই অবহেলা তোমার দৃষ্ট ঘোলা করে দিবে। সেই ঘোলা দৃষ্টিতে তুমি চাইলেও আর কখনো তাকে স্পষ্ট করতে পারবানা, কখনোই না.


This post about
বিপ্লব,biplob,BIPLOB,biplobblogger,biplobblogger,বিপ্লবব্লোগার,বিপ্লব ব্লোগার,বিপ্লব পার্বতীপুর,বিপ্লবপার্বতীপুর, বিপ্লব হলদীবাড়ি,বিপ্লবহলদীবাড়ি,BIPLOBBLOGGER,BIPLOB PARBATIPUR,BIPLOBPARBATIPUR,01616918888,০১৬১৬৯১৮৮৮৮,0178791888,০১৭৮৭৯১৮৮৮৮,BIPLOBBANGLADASH,BIPLOBHOLDIBARIPARBATIPUR,BIPLOBDINAGPUR,বিপ্লবদিনাজপুর,বিপ্লব দিনাজপুর,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্স,বিপ্লবইলেকট্রনিক্স,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্স হলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুর দিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুর দিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্স হলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,Biplob ElectronicsHaldibariRailgatePar batipurDinajpur,BiplobElectronicsHaldibariRailgate ParbatipurDinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgate ParbatipurDinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgateParbatipur Dinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgate Parbatipur Dinajpur

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "বিপ্লব ব্লোগার"

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

 BIPLOB BLOGGER

প্রতিদিন সকল ধরনের চাকরির খবর আপডেট পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবে এবং আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইলে আপনার চাকরির বিজ্ঞপ্তি গুলো পেতে চান তাহলে আমাদের একটি অ্যাপস রয়েছে সেটি নিচের দেওয়া লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন

বাংলাদেশ রেলওয়েতে একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে পদের 
নামঃ খালাসী 
পদ সংখ্যা:-১০৮৬ জন
আবেদনের শেষ তারিখ:-২৬ই জানুয়ারি ২০২২।  ও বিস্তারিত জানুন নিচের দেওয়া ভিডিওটিতে