গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর-০৪

গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর-০৪


১। বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় কবে? = ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি (এখন পর্যন্ত ১৮৮ জনকে )
২।শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান কত ? =2nd
৩।নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কততম? =৬ষ্ঠ
৪।বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বাংলাদেশ বিশ্বে কততম? = ৪৮তম
৫। রেমিটেন্স আয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে কততম? = 9ম
৬।জাতীয় সংসদের ডিজাইনার কে ? = হেনরি এন. উইলকটস।( স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার => হ্যারি এম পামবাম। নোট স্থপতি : লুই আইন কান )
৭।জাতীয় সংসদে সাংসদদের জন্য কতটি আসন রয়েছে ? = ৩৫৪টি । ( নোট : জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ৩৫০)
৮।বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি শান্তি পদক দেয় কে? – বিশ্বশান্তি পরিষদ
৯।১৯৭০ সালের জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে আওয়ামী লীগের প্রাপ্ত আসন- =১৬৭টি
১০।বাংলাদেশের বার্ষিক বৈদেশিক সাহায্যের পরিমাণ কোন সংস্থা নির্ধারণ করে ? =বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ফোরাম
১১।বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এখন পর্যন্ত সংবিধানের কতটি সংশোধনী বাতিল করেছে ? = ৪ টি .( ৫ম. ৭ম , ১৩শ. ১৬শ)
১২।বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইনজীবী কে /কে বাংলাদেশের সকল আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারে ? = অ্যার্টনি জেনারেল
১৩| সোহরা ওয়ার্দী উদ্যানে ১৫০ ফুট উঁচু , ১৬ ফুট প্রস্থ বিশিষ্ট গ্লাস টাওয়ার বা স্বাধীনতা স্তম্ভটির নকশাকার কে ? =স্থপতি কাশেফ মাহবুব চৌধুরী ও মেরিনা তাবাসসুম
১৪। পদ্মা সেতুর ৪২ টি পিলারের নিচে কতটি পাইল বসাতে হবে? =২৭২ ( নোট স্প্যান ৪১টি)
১৫।" আমার সোনার বাংলা " সংগীতটিকে জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয় সংবিধানের কিন্ত অনুচ্ছেদে? = ৪(১)
১৬ । বহির্বিশ্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রচারের প্রাণকেন্দ্র ছিল = লন্ডনে
১৭। শাহ-ই- বাঙালিয়ান , সুলতান -ই- বাঙ্গালা কার উপাধি ? = ইলিয়াস শাহের( ১৩৪২ সালে ৩ টি বাংলার কেন্দ্র একত্র করে স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করে )
১৮। বাংলাদেশের সংবিধানে কতটি মৌলিক অধিকারের কথা উল্লেখ আছে ? = ১৮টি
১৯।২৫ মার্চ , ১৯৭১ এর "' অপারেশন সার্চ' লাইটের অন্তর্ভুক্ত স্থান ছিল = কচুক্ষেত, তেজগাঁও , মোহাম্মদ পুর
২০। স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশ ঘোষণা করা হয় কোন কর্মসূচিতে ? = ছাত্রলীগের ৫ দফা তথা স্বাধীনতার ইশতেহারে
২১। ব্র্যাক অন্বেষা " উৎক্ষেপণ করা হয় কয় তারিখে ? -- ০৪ জুন ২০১৭ সালে । ভোর রাতে । যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ করা হয়
২২। বাংলাদেশের কোন জেলায় সর্বপ্রথম চিকুনগুনিয়ার আবির্ভাব ঘটে ? -- রাজশাহী । ২০০৮ সালে ।
২৩। বঙ্গবন্ধু গোটা জীবনে কারাগারে ছিলেন কতদিন ? = -- ৪৬৮২ দিন।
২৪।বঙ্গবন্ধুর নির্বাচিত ভাষণ নিয়ে রচিত গ্রন্থের নাম কী? -- ওঙ্কায় সমগ্র ।
২৫।বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যের শতকরা কত শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে করা হয়? উঃ৭৫ % কিন্তু সমুদ্রপথে আমদানি রপ্তানি কত শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে করা হয়? উঃ৯৩ %
২৬। চলতি অর্থবছরে সরকার কত শতাংশ প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে? উঃ7.58%
২৭। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কোন নদী নিয়ে গবেষণা কেন্দ্র চালু হয়? উঃ হালদা এছাড়াও , বাংলাদেশের নবনির্মিত যুদ্ধ জাহাজের নাম- হালদা
২৮। বিনিয়োগ বোর্ড কোন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন? উঃপ্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তেমনি বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ,বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ কর্তৃপক্ষ (বেপজা) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত ।কিন্তু এই বিভাগগুলো অর্থমন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত বলে অনেকে মনে করে যা ভুল ।
২৯। বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় কবে? = ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি ( এখন পর্যন্ত ১৮৮ জনকে )
৩০। শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান কত ? = 2nd
৩১।নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কততম? =৬ষ্ঠ
৩২।বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বাংলাদেশ বিশ্বে কততম? = ৪৮তম
৩৩। রেমিটেন্স আয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে কততম? = 9ম
৩৪।জাতীয় সংসদের ডিজাইনার কে ? = হেনরি এন. উইলকটস।( স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার => হ্যারি এম পামবাম। নোট স্থপতি : লুই আইন কান )
৩৫।জাতীয় সংসদে সাংসদদের জন্য কতটি আসন রয়েছে ? = ৩৫৪টি । ( নোট : জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ৩৫০)
৩৭।বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি শান্তি পদক দেয় কে? – বিশ্বশান্তি পরিষদ
৩৮।১৯৭০ সালের জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে আওয়ামী লীগের প্রাপ্ত আসন--- =১৬৭টি
৩৯।বাংলাদেশের বার্ষিক বৈদেশিক সাহায্যের পরিমাণ কোন সংস্থা নির্ধারণ করে ? =বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ফোরাম
৪০।বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এখন পর্যন্ত সংবিধানের কতটি সংশোধনী বাতিল করেছে ? = ৪ টি .( ৫ম. ৭ম , ১৩শ. ১৬শ)
৪১।বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইনজীবী কে /কে বাংলাদেশের সকল আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারে ? = অ্যার্টনি জেনারেল
৪২| সোহরা ওয়ার্দী উদ্যানে ১৫০ ফুট উঁচু , ১৬ ফুট প্রস্থ বিশিষ্ট গ্লাস টাওয়ার বা স্বাধীনতা স্তম্ভটির নকশাকার কে ? =স্থপতি কাশেফ মাহবুব চৌধুরী ও মেরিনা তাবাসসুম
৪৩। পদ্মা সেতুর ৪২ টি পিলারের নিচে কতটি পাইল বসাতে হবে? =২৭২ ( নোট স্প্যান ৪১টি)
৪৪।" আমার সোনার বাংলা " সংগীতটিকে জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয় সংবিধানের কিন্ত অনুচ্ছেদে? = ৪(১)
৪৫ । বহির্বিশ্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রচারের প্রাণকেন্দ্র ছিল = লন্ডনে
৪৬। শাহ-ই- বাঙালিয়ান , সুলতান -ই- বাঙ্গালা কার উপাধি ? = ইলিয়াস শাহের( ১৩৪২ সালে ৩ টি বাংলার কেন্দ্র একত্র করে স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করে )
৪৭। বাংলাদেশের সংবিধানে কতটি মৌলিক অধিকারের কথা উল্লেখ আছে ? = ১৮টি
৪৮।২৫ মার্চ , ১৯৭১ এর "' অপারেশন সার্চ' লাইটের অন্তর্ভুক্ত স্থান ছিল = কচুক্ষেত, তেজগাঁও , মোহাম্মদ পুর
৪৯। স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশ ঘোষণা করা হয় কোন কর্মসূচিতে ? = ছাত্রলীগের ৫ দফা তথা স্বাধীনতার ইশতেহারে
৫০।বর্তমানে দেশে দারিদ্রের হার-২৪.৩ শতাংশ। অতিদারিদ্রের হার-১২.৯ শতাংশ। বিশ্বে গড় দারিদ্রের হার-১৩.৮ শতাংশ। দেশে দারিদ্রের হার সবচেয়ে বেশি-কুড়িগ্রামে(৭০.৮ শতাংশ)। সবচেয়ে কম দারিদ্রের হার-নারায়নগঞ্জে(২.৬ শতাংশ)।
৫১) বর্তমানে দেশের জনসংখ্যা-১৬ কোটি ২০ লাখ(বিবিএস তথ্যমতে)।)।
৫২ )ত্রিপুরাদের ভাষার নাম-ককবরক ও উমোই। তারা-সনাতন ধর্মের অনুসারী। ত্রিপুরাদের দলকে বলা হয়-দফা। তাদের নববর্ষের উৎসবের নাম-বিঝু ।
৫৩) ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয়-অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে। তথ্যঃ এ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বাতিল হয় সংবিধানের-পঞ্চম,সপ্তম,ত্রয়োদশ ও ষোড়শ সংশোধনী।
৫৪)উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব প্রথম কবে, কোথায় গৃহীত হয় ? উঃ ডিসেম্বর,১৯৪৭ সালে করাচিতে শিক্ষা সম্মেলনে
-তমুদ্দিন মজলিস কি ? এটি কবে গঠিত হয় ? উঃ একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ ।
- উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার বিরুদ্ধে কবে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ? উঃ ০২ ই ১৯৪৮ মার্চ।
- ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মূখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন ? উঃ নুরুল আমিন।
-১৯৫২ র ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রি কে ছিলেন ? উঃ খাজা নাজিমউদ্দিন।
৫৫) জাতীয় সংসদের কোন অধিবেশনে বর্তমান জাতীয় সংসদ ভবন প্রথম ব্যবহৃত হয়?- দ্বিতীয় সংসদের অষ্টম অধিবেশনে
৫৬) কোন তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সরকারিভাবে গৃহীত হয়? - ১৭ জানুয়ারি, ১৯৭২
৫৭. জাতীয় সংসদ ভবন উদ্বোধন করা হয় কবে? - ২৮ জানুয়ারি, ১৯৮২
৫৮. "আলোক ৬২১০" কোন ফসলের উন্নতজাত? - ধান
৫৯. পার্বত্য চট্টগ্রামে মোট কতটি উপজাতি বাস করে? - 11 টি
৬০ . সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশের অবস্থান কত? - ৩য়
৬১ . ঢাকা কবে মেগাসিটির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়?- ১৯৮০ সালে
৬২। উত্তরা গণভবন - নাটোরে
-এই গণভবনটি পূর্বে রাজবাড়ি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯৪৫ সালে, ৪১.৫০ একর জমি নিয়ে, দিঘাপাতিয়ায়
- সরকার রাজবাড়িটি অধিগ্রহন করে - ১৯৫৬ সালে
- সরকার এই রাজপ্রাসাদকে " গভর্নর হাউস " ঘোষণা করে - ১৯৬৭ সালে
-এই গভর্নর হাউসের নাম " উত্তরা গণভবন " নামকরন করেন - শেখ মুজিবুর রহমান, ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি
-" ইতালিয়ান গার্ডেন " নামে বাগান রয়েছে - উত্তরা গনভবন এলাকায়
- উত্তরা গণভবনের একটি কক্ষের নাম - " গ্র্যান্ড মাদার হাউস "
৬৩। বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে - ৭০০ টি
৬৪। পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৬৫। পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৬৬। গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৬৭। পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৬৮। ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৬৯। পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৭০। পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
৭১। ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
৭২। বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
৭৩। ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
৭৪। ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
৭৫। যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
৭৬। ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
৭৭। যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
৭৮। সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
৭৯। সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
৮০। সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
৮১। সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
৮২। মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
৮৩। বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
৮৪। মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
৮৫। বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
৮৬। কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
৮৭। কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
৮৮। কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৮৯। বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৯০। তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৯১। তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৯২। তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
৯৩। তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৯৪। তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৯৫। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
৯৬। তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
৯৭। মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
৯৮। সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি – আরাকান পাহাড়ে
৯৯। সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে – পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে
১০০। সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য – ২০৮ কি.মি
১০১। ফেনী নদীর উৎপত্তি – পার্বত্য ত্রিপুরায়
১০২। ফেনী নদী বঙ্গোপসাগরের পতিত হয় – সন্দ্বীপের উত্তরে
১০৩। বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত – নাফ নদী
১০৪। নাফ নদীর দৈর্ঘ্য – ৫৬ কি.মি
১০৫। মাতামুহুরী নদীর উৎপত্তি – লামার মাইভার পর্বতে
১০৬। মাতামুহুরী প্রবেশ করে – কক্সবাজারের চকোরিয়ার পশ্চিম পাশ দিয়ে
১০৭। মাতামুহুরী নদীর দৈর্ঘ্য – ১২০ কি.মি
১০৮।ঢাকা – বুড়িগঙ্গার তীরে
১০৯।চট্টগ্রাম – কর্ণফুলির তীরে
১১০। নারায়ণগঞ্জ – শীতলক্ষ্যার তীরে
১১১। সিলেট – সুরমা নদীর তীরে
১১২। কুমিল্লা – গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত
১১৩। কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে – ৬৪৪ কি.মি নৌ চলাচল করে
১১৪। কর্ণফুলির পানি দিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে – ১০ লক্ষ একর জমিতে।
১১৫। ভোলা জেলায় অবস্থিত- চর মানিক, চর জব্বার, চর নিউটন, চর কুকুড়ি মুকড়ি, চর নিজাম, চর জংলী, চর মনপুরা, চর ফয়েজ উদ্দিন।
১১৬। ফেনী জেলায় অবস্থিত- মুহুরীর চর।
১১৭। নোয়াখালী জেলায় অবস্থিত- চর শ্রীজনি, চর শাহাবানী।
১১৮। লক্ষ্মীপুর জেলায় অবস্থিত- চর আলেকজান্ডার, চর গজারিয়অ।
১১৯। চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত- উড়িরর চর।
১২০। রাজশাহী জেলায় অবস্থিত- নির্মল চর
১২১। সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
১২২। আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
১২৩। মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
১২৪। আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
১২৫। ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
১২৬। ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
১২৭। ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
১২৮। বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
১২৯। ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৩০। ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
১৩১। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
১৩২। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
১৩৪। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান হয় – ১৯৬৯ সালে, গণঅভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
১৩৫। আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
১৩৬। শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৩৭। আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
১৩৮। কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
১৩৯। নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
১৪০। কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি (১৬৯ এর মধ্যে)
১৪১। প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
১৪২। প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮টি (৩০০ এর মধ্যে)
১৪৩। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
১৪৪। অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
১৪৫। অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৬। অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
১৪৭। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
১৪৮। জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
১৪৯। পূর্ব বাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
১৫০। অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ, নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
১৫১। অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
১৫২। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
১৫৩। বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
১৫৪। শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
১৫৫। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
১৫৬। বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
১৫৭।বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
১৫৮।অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
১৫৯। কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
১৬০। অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
১৬১। বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
১৬২। বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
১৬৩। সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
১৬৪। বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
১৬৫। বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
১৬৬। বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
১৬৭। বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
১৬৮।চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
১৬৯।চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
১৭০।প্রচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
১৭১। রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
১৭২। ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
১৭৩। শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমিরক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
১৭৪। মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
১৭৫। দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
১৭৬। স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
১৭৭। স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
১৭৮।বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
১৭৯। আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
১৮০। আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
১৮১। গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
১৮২। কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
১৮৩।প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
১৮৪।বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
১৮৫।প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
১৮৬। বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
১৮৭। বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
১৮৮। বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
১৮৯। বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
১৯০।বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
১৯১। বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
১৯২। জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
১৯৩।গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
১৯৪। ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
১৯৫। বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
১৯৬। ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি ১৯৭। ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
১৯৮। বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
১৯৯। বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
২০০। তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ (প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু)
২০১। এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
২০২। বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
২০৩।বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
২০৪। প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
২০৫। বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
২০৬। মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
২০৭। লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
২০৮। লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
২০৯। এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
২১০। লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
২১১। বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
২১২। প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
২১৩। উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
২১৪।স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
২১৫। জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৮ম
২১৬।বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
২১৭। জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
২১৮। শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
২১৯। বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
২২০। বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
২২১। বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
২২২। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস, উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
২২৩। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
২২৪। ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্
২২৫। মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
২২৬। চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
২২৭। চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
২২৮। গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
২২৯।গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
২৩০। তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
২৩১। তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
২৩২। ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলি
২৩৩। উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাস
২৩৪। বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
২৩৫।. সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
২৩৬। বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
২৩৭।. পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
২৩৮।৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
২৩৯। ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
২৪০। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
২৪১। খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
২৪২। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
২৪৩। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৪৪। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
২৪৫। ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
২৪৬। সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
২৪৭। শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
২৪৮। প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
২৪৯।প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
২৫০। প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
২৫১।. একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
২৫২।. ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে
২৫৩। আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
২৫৪। আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
২৫৫। ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি (আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
২৫৬। আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
২৫৭। মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
২৫৮। জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
২৫৯। বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
২৬০। জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস ঘোষণা দেয়া হয় -= ১২ ডিসেম্বর কে
২৬১। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দূর্যোগ বিভক্ত = ৩টি ভাগে
২৬২। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য = ৩টি
২৬৩। ভূমিকম্পনীয় অঞ্চল = ৩টি
২৬৪। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মুখ্য উপাদান = ৩টি (পূর্ব প্রস্তুতি, প্রতিরোধ ও প্রশমন)
২৬৫। বিশ্ব দূর্যোগ প্রশমন দিবস = ১৩ অক্টোবর
২৬৬। বাংলাদেশে ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র রয়েছে = ৪টি [বেতবুনিয়া (রাঙামাটি), তালিবাবাদ (গাজীপুর), মহাখালি ও সিলেট]
২৬৭। বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে = ৪টি (ঢাকা, চট্টগ্রাম, রংপুর ও সিলেট)
২৬৮। বাংলাদেশে আবহাওয়া স্টেশন = ৩৫টি
২৬৯। বাংলাদেশে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র = ২টি
২৭০। বাংলাদেশে বর্তমানে রাডার স্টেশন আছে = ৫টি
২৭১। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র আছে = ১২টি
২৭২। বাংলাদেশে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র = ৪১০টি
২৭৩। বাংলাদেশে বর্তমানে সাইক্লোন সেন্টার আছে = ১৮৪১টি
২৭৪। নদী বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত = ৪টি
২৭৫। সমুদ্র বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত = ১১টি
২৭৬। পুনর্বিন্যাসকৃত আবহাওয়া সংকেত = ৮টি
২৭৭। দেশে ভূতাত্তিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন আছে = ৮টি
২৭৮। উপকূলীয় জেলা = ১৯টি
২৭৯। বাংলাদেশের উপকূলীয় সীমা = ৭১১/৭১৬ কি.মি দীর্ঘ
২৮০। বাংলাদেশে পরিবেশ আদালত = ৩টি (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট)

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর-০৪ "

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

 BIPLOB BLOGGER

প্রতিদিন সকল ধরনের চাকরির খবর আপডেট পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবে এবং আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইলে আপনার চাকরির বিজ্ঞপ্তি গুলো পেতে চান তাহলে আমাদের একটি অ্যাপস রয়েছে সেটি নিচের দেওয়া লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন

বাংলাদেশ রেলওয়েতে একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে পদের 
নামঃ খালাসী 
পদ সংখ্যা:-১০৮৬ জন
আবেদনের শেষ তারিখ:-২৬ই জানুয়ারি ২০২২।  ও বিস্তারিত জানুন নিচের দেওয়া ভিডিওটিতে