২১৫টি বইয়ের নাম এবং লেখক যা বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বারবার আসে
২। জোছনা ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ
৩। পথের পাঁচালি- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৪। লোটা কম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
৫। পদ্মা নদীর মাঝি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬। একাত্তরের দিনগুলি- জাহানারা ইমাম
৭। দিবারাত্রির কাব্য- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৮। কবি- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
৯। আরন্যক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১০। চরিত্রহীন – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১। লালশালু- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
১২। অপরাজিত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩। শ্রীকান্ত -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৪। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫। গণদেবতা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
১৬। আলালের ঘরের দুলাল- প্যারিচাঁদ মিত্র
১৭। হুতোম পেঁচার নকশা- কালী প্রসন্ন সিংহ
১৮। দৃষ্টিপ্রদীপ – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৯। সূর্যদীঘল বাড়ি- আবু ইসহাক
২০। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ শামসুল হক
২১। জননী- শওকত ওসমান
২ 2। খোয়াবনামা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৩। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান
২৪। তেইশ নম্বর তৈলচিত্র – আলাউদ্দিন আল আজাদ
২৫। চিলেকোঠার সেপাই- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৬। সারেং বউ- শহীদুল্লাহ কায়সার
২৭। আরোগ্য নিকেতন- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
২৮। প্রদোষে প্রাকৃতজন – শওকত আলী
২৯। খেলেরাম খেলে যা- সৈয়দ শামসুল হক
৩০। রাইফেল রোটি আওরাত- আনোয়ার পাশা
৩১। গঙ্গা- সমরেশ বসু
৩২। শঙ্খনীল কারাগার- হুমায়ুন আহমেদ
৩৩। নন্দিত নরকে- হুমায়ুন আহমেদ
Raisul Islam Hridoy
৩৪। দীপু নাম্বার টু- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
৩৫। মা- আনিসুল হক
৩৬। আট কুঠরি নয় দরজা- সমরেশ মজুমদার
৩৭। কড়ি দিয়ে কিনলাম- বিমল মিত্র
৩৮। মধ্যাহ্ন- হুমায়ূন আহমেদ।
৩৯। উত্তরাধিকার- সমরেশ মজুমদার
৪০। কালবেলা- সমরেশ মজুমদার
৪১। কৃষ্ণকান্তের উইল- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৪২। সাতকাহন- সমরেশ মজুমদার
৪৩। গর্ভধারিণী – সমরেশ মজুমদার
৪৪। পূর্ব-পশ্চিম- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৫। প্রথম আলো- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৬। চৌরঙ্গী – শঙ্কর
৪৭। নিবেদিতা রিসার্চ ল্যাবরেটরি – শঙ্কর
৪৮। দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৯। শুন বরনারী- সুবোধ ঘোষ।
৫০। পার্থিব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫১। সেই সময়- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫২। মানবজমিন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫৩। তিথিডোর – বুদ্ধদেব বসু
৫৪। পাক সার জমিন সাদ বাদ- হুমায়ুন আজাদ
৫৫। ক্রীতদাসের হাসি- শওকত ওসমান
৫৬। শাপমোচন – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৫৭। মাধুকরী- বুদ্ধদেব গুহ
৫৮। দেশে বিদেশে- মুজতবা আলী
৫৯। আরেক ফাল্গুন – জহির রায়হান
৬০। কাশবনের কন্যা- শামসুদ্দিন আবুল কালাম
৬১। বরফ গলা নদী- জহির রায়হান
৬২। গাভী বৃত্তান্ত- আহমদ ছফা
৬৩। বিষবৃক্ষ – বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়
৬৪। দৃষ্টিপাত- যাযাবর
৬৫। তিতাস একটি নদীর নাম- অদৈত মল্লবর্মন
৬৬। কাঁদো নদী কাঁদো- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
৬৭। শিবরাম গল্পসমগ্র
৬৮। জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা – শহীদুল জহির
৬৯। আনন্দমঠ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৭০। নিশি কুটুম্ব- মনোজ বসু।
৭১। একাত্তরের যীশু- শাহরিয়ার কবির
৭২। প্রজাপতি – সমরেশ বসু
৭৩। নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে – অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
৭৪। মাধুকরী – বুদ্ধদেব গুহ
৭৫। হুযুর কেবলা- আবুল মনসুর আহমেদ
৭৬। ওঙ্কার- আহমদ ছফা
৭৭। আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর- আবুল মনসুর আহমদ
৭৮। কত অজানারে- শঙ্কর
৭৯। ভোলগা থেকে গঙ্গা- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
৮০। টেনিদা- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
৮১। বিষাদ সিন্ধু- মীর মোশাররফ হোসেন।
৮২। বিবর- সমরেশ বসু
৮৩। তারাশঙ্করের সব গল্প
৮৪। বুদ্ধদেব বসুর সব গল্প
৮৫। বনফুলের সব গল্প
৮৬। পরশুরামের সব গল্প
৮৭। কবর- মুনীর চৌধুরী
৮৮। কোথাও কেউ নেই- হুমায়ুন আহমেদ
৮৯। হিমু অমনিবাস – হুমায়ুন আহমেদ
৯০। মিসির আলী অমনিবাস- হুমায়ুন আহমেদ
৯১। আমার বন্ধু রাশেদ- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
৯২। অসমাপ্ত আত্মজীবনী – জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
৯৩। শঙ্কু সমগ্র- সত্যজিৎ রায়
৯৪। মাসুদ রানা- কাজী আনোয়ার হোসেন।
৯৫। ফেলুদা সমগ্র- সত্যজিৎ রায়
৯৬। তিন গোয়েন্দা- সেবা প্রকাশনী
৯৭। কিরীটী সমগ্র- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
৯৮। কমলাকান্তের দপ্তর- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯৯। পথের দাবি- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১০০। গোরা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০১। শবনম- মুজতবা আলী
১০২। নৌকাডুবি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০৩। আদর্শ হিন্দু হোটেল- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১০৪। বহুব্রীহি – হুমায়ুন আহমেদ
১০৫। দেবদাস – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১০৬। মধ্যাহ্ন- হুমায়ুন আহমেদ
১০৭। বাদশাহ নামদার- হুমায়ুন আহমেদ
১০৮। বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
১০৯। হাসুলিবাকের উপকথা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
১১০। গল্পগুচ্ছ- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১১১। শেষ নমস্কার- সন্তোষ কুমার ঘোষ
১১২। হাঙ্গর নদী গ্রেনেড- সেলিনা হোসেন
১১৩। আবু ইব্রাহিমের মৃত্যু- শহীদুল জহির
১১৪। সাহেব বিবি গোলাম- বিমল মিত্র
১১৫। আগুনপাখি- হাসান আজিজুল হক
১১৬। কেয়া পাতার নৌকো- প্রফুল্ল রায়
১১৭।পুষ্প ও বিহঙ্গ পিরাণ- আহমদ ছফা
১১৮। আনোয়ারা- নজীবর রহমান
১১৯। চাপাডাঙ্গার বউ- তারাশঙ্খর বন্দ্যোপাধ্যায়
১২০। চাঁদের অমাবস্যা – সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ
১২১। কপালকুণ্ডলা – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১২২। প্রথম প্রতিশ্রুতি – আশাপূর্ণা দেবী
১২৩। মরুস্বর্গ- আবুল বাশার
১২৪। রাজাবলী – আবুল বাশার
১২৫। কালো বরফ- মাহমুদুল হক
১২৬। নিরাপদ তন্দ্রা- মাহমুদুল হক
১২৭। সোনার হরিণ নেই- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
১২৮। যদ্যপি আমার গুরু- আহমদ ছফা।
১২৯। মৃতুক্ষুধা- কাজী নজরুল ইসলাম
১৩০। প্রদোষে প্রাকৃতজন’ – শওকত আলী।
১৩১। শেষের কবিতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৩২। লৌহকপাট -জরাসন্ধ(চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)
১৩৩। অন্তর্লীনা- নারায়ণ সান্যাল।
১৩৫। হাজার চুরাশির মা- মহাশ্বেতা দেবী
১৩৬। যাও পাখি -শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
১৩৭।তবুও একদিন- সুমন্ত আসলাম।
১৩৮। অন্তর্জলী যাত্রা- কমলকুমার মজুমদার
১৩৯। ব্যোমকেশ সমগ্র- শরদিন্দু
১৪০। অন্য দিন- হুমায়ূন আহমেদ
১৪১। কালপুরুষ- সমরেশ মজুমদার
১৪২। মেমসাহেব – নিমাই ভট্টাচার্য
১৪৩। বিন্দুর ছেলে- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৪৪। নামগন্ধ – মলয় রায় চৌধুরী
১৪৫। মতিচূর – বেগম রোকেয়া
১৪৬। সুলতানার স্বপ্ন- বেগম রোকেয়া
১৪৭। চাঁদের পাহাড়- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৪৮। অপুর সংসার- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৪৯। কারুবাসনা – জীবনানন্দ দাশ
১৫০। বেনের মেয়ে- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
১৫১। আবদুল্লাহ – কাজী ইমদাদুল হক
১৫২। সূবর্ণলতা- আশাপূর্ণা দেবী
১৫৩। ঢোঁড়াই চরিত মানস- সতিনাথ ভাদুরী
১৫৪। উপনিবেশ – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
১৫৫। সাহেব বিবি গোলাম- বিমল মিত্র
১৫৬। পদ্মার পলিদ্বীপ – আবু ইসহাক
১৫৭। নারী- হুমায়ুন আজাদ
১৫৮। বিত্ত বাসনা- শংকর
১৫৯। সংশপ্তক- শহিদুল্লা কায়সার
১৬০! জীবন আমার বোন- মাহমুদুল হক
১৬১।ক্রাচের কর্নেল- শাহাদুজ্জামান
১৬২।১৯৭১- হুমায়ূন আহমেদ
১৬৩।দেয়াল- হুমায়ূন আহমেদ
১৬৪।পরিনীতা- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৬৫।উত্তম পুরুষ-রশীদ করীম
১৬৬।ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা- শিবরাম চক্রবর্তী
১৬৭।শতকিয়া-সুবোধ ঘোষ
১৬৮। তিস্তাপারের বৃত্তান্ত- দেবেশ রায়
১৬৯। নীল দংশন – সৈয়দ শামসুল হক
১৭০। কুকুর সম্পর্কে দু একটি কথা যা আমি জানি- সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়
১৭১। অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী- আহমদ ছফা
১৭২। ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল – হুমায়ুন আজাদ
১৭৩। শুভব্রত ও তার সম্পর্কিত সুসমাচার, রাজনীতিবিদগণ -হুমায়ুন আজাদ
১৭৪। ১০,০০০, এবং আরো একটি ধর্ষণ – হুমায়ুন আজাদ
১৭৫। নভেরা- হাসনাত আবদুল হাই
১৭৬। দুচাকার দুনিয়া- বিমল মুখার্জী
১৭৭। চাকা- সেলিম আল দীন
১৭৮। হার্বাট- নবারুণ ভট্টাচার্য
১৭৯। নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
১৮০। ন হন্যতে – মৈত্রেয়ী দেবী।
১৮১। কেরী সাহেবের মুন্সী- প্রমথনাথ বিশী
১৮২। আগুনপাখি- হাসান আজিজুল হক
১৮৩। পঞ্চম পুরুষ- বাণি বসু
১৮৫। অলীক মানুষ- সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ
১৮৬। আমি বীরাঙ্গনা বলছি- নীলিমা ইব্রাহিম
১৮৭। পুত্র পিতাকে – চানক্য সেন
১৮৮। দোজখনামা- রবি শংকর বল
১৮৮। মাতাল হাওয়া- হুমায়ূন আহমেদ
১৮৯।বিষাদবৃক্ষ – মিহিরসেন গুপ্ত
১৯০। অলৌকিক নয়,লৌকিক – প্রবীর ঘোষ
১৯১। সৃষ্টি রহস্য – আরজ আলী মাতুব্বর।
১৯২। ফালি ফালি ক’রে কাটা চাঁদ – হুমায়ুন আজাদ
১৯৩। নিমন্ত্রণ – তসলিমা নাসরিন
১৯৪। বসুধারা- তিলোত্তমা মজুমদার
১৯৫।উপকণ্ঠ – গজেন্দ্র কুমার মিত্র
১৯৬। অসাধু সিন্ধার্থ- জগদীশ গুপ্ত
১৯৭। কুহেলিকা- কাজী নজরুল ইসলাম
১৯৮। সৃষ্টি ও বিজ্ঞান – পূরবী বসু
১৯৯। ঈশ্বরের বাগান- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
২০০। আয়না- আবুল মনসুর আহমদ
২০১। ক্রান্তিকাল- প্রফুল্ল রায়
২০২। কেয়া পাতার নৌকা- প্রফুল্ল রায়
২০৩। গেরিলা থেকে সম্মুখ যুদ্ধে – মাহবুব আলম
২০৪। একাত্তরের ডায়েরী- বেগম সুফিয়া কামাল
২০৫। রাজাকারের মন (১ম ও ২য় খন্ড) – মুনতাসীর মামুন
২০৬। ভিনকোয়েস্ট জেনারেল – মুনতাসীর মামুন
২০৭। যাপিত জীবন – সেলিনা হোসেন
২০৮।খেলারাম খেলে যা-সৈয়দ শামসুল হক
২০৯। সোনালী হরিণ নেই- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
২১০। চতুষ্পাঠী- স্বপ্নময় চক্রবর্তী।
২১১। কালকূট – সতীনাথ ভাদুড়ী।
২১২। অরণ্যের দিনরাত্রি – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
২১৩। দেবী – হুমায়ূন আহমেদ
২১৪। ন হন্যতে- মৈত্রেয়ী দেবী
২১৫। ঢোঁড়াই চরিতমানস- সতীনাথ ভাদুড়ী
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "২১৫টি বইয়ের নাম এবং লেখক যা বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বারবার আসে"
Post a Comment