শব্দ ও আলো সংক্রান্ত তথ্যাবলী
• শব্দ বিস্তারের জন্য বাস্তব মাধ্যমের প্রয়োজন।
• শব্দ শূন্যস্থানের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে না।
• স্থির এবং শুদ্ধ বাতাসে 0°C উয়তায় শব্দের বেগ 332 মিটার/সেকেন্ড।
• জলে 4°C উয়তায় শব্দের বেগ প্রায় 1436 মিটার/ সেকেন্ড।
• কোনো বস্তুর বেগ এবং শব্দের বেগের অনুপাতকে ওই বস্তুর ম্যাক সংখ্যা বলা হয়।
• কোনো বস্তুর বেগ, শব্দের বেগের বেশি হলে, ওই বেগকে 'সুপারসনিক বেগ' বলা হয়।
• কোনো বস্তুর কম্পন ছাড়া শব্দের সৃষ্টি হয় না। শব্দের উৎসকে স্বনক বলা হয়।
• স্বনকের কম্পাঙ্ক সেকেন্ডে 20 থেকে 20000 বারের মধ্যে হলে উৎপন্ন শব্দ শুতিগোচর হয়।
• শব্দেতর শব্দের কম্পাঙ্ক হল - 20Hz এর কম।
• শব্দোত্তর শব্দের কম্পাঙ্ক হল - 20,000Hz এর বেশি।
• চিকিৎসাশাস্ত্রে আলট্রাসনোগ্রাফিতে ব্যবহৃত শব্দতরঙ্গের কম্পাক 20000 হাৰ্জ-এর বেশি (শব্দোত্তর শব্দ) হয়।
• মাধ্যম ছাড়া শব্দ বিস্তার লাভ করে না। তাই চাদে পাশাপাশি দাড়িয়ে কথা বললেও তা শোনা যায় না।
• আকাশে বিদ্যৎ চমক দেখার কিছুক্ষণ পর শব্দ শোনা যায়, কারণ আলোর বেগ শব্দের বেগের চেয়ে বহুগণ বেশি।
• প্রতিফলিত শব্দ মূল শব্দের থেকে পৃথকভাবে শোনা গেলে ওই প্রতিফলিত শব্দ হল মূল শব্দের প্রতিধ্বনি।
• ডাক্তারদের স্টেথোস্কোপ যন্ত্র শব্দের প্রতিফলনের একটি ব্যাবহারিক প্রয়োগ।
• মেঘের গুরুগুর শব্দ প্রকৃতপক্ষে মেঘ গৰ্জনের মূল শব্দের বহু প্রতিধ্বনির সমষ্টি।
• ক্ষণস্থায়ী শব্দের প্রতিধ্বনি শুনতে হলে শ্রোতা ও প্রতিফলকের মধ্যে কমপক্ষে 16.6 মিটার দূরত্ব থাকা দরকার।
• আমরা সেকেন্ডে পাঁচটির বেশি পদ (syllable) উচ্চারণ করতে পারি না।
• মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষে শব্দের 65 ডেসিবেলের বেশি তীব্রতার মাত্রা ক্ষতিকর।
• WHO নির্দেশিত শব্দের নিরাপদ মাত্রা 45 ডেসিবেল।
• মানুষের কান 85-90 ডেসিবেল তীব্রতার শব্দ সহ্য করতে পারে।
• আলো একধরনের তড়িৎচুম্বকীয় (electromagnetic) তির্যক তরঙ্গ।
• আলো শূন্য মাধ্যমের মধ্য দিয়ে চলাচল করতে পারে।
• প্রিজমের মাধ্যমে সাদা আলো সাতটি বর্ণে বিশ্লিষ্ট হয়।
• বিভিন্ন রঙের আলোর মধ্যে বেগুনি বর্ণের আলোর শক্তি বেশি এবং লাল বর্ণের আলোর শক্তি কম।
• কোনো মাধ্যমে লাল আলোর বেগ সর্বাধিক।
• কোনো মাধ্যমে বেগুনী আলোর বেগ সর্বনিম্ন।
• বিভিন্ন ধরনের আলোর বর্ণ বিশ্লেষণে স্পেকট্রোমিটার নামক যন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
• অপটিক্যাল ফাইবারে অভ্যন্তরীণ পূর্ণ প্রতিফলন ধর্মকে কাজে লাগিয়ে তথ্যপ্রেরণ করা হয়।
• শূন্য মাধ্যমে আলোর গতিবেগ 3x 10^8 m/s । মহাবিশ্বে কোনো বস্তুর গতিবেগ আলোর গতিবেগের থেকে বেশি।
• শূন্য মাধ্যমে আলো বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে আলোকবর্ষ বলে। 1 আলোকবর্ষ = 9.46 x 10^12 কিমি।
• ক্যামেরায় তোলা ছবি সদবিম্ব হয়।
• সুর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে প্রায় 8.3 মিনিট সময় লাগে।
• বায়ুমন্ডলের অস্তিত্ব না থাকলে আকাশের বর্ন হত কালো।
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "শব্দ ও আলো সংক্রান্ত তথ্যাবলী "
Post a Comment