উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্ন ও উত্তর

উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্ন ও উত্তর


১) উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস।

২) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক – ক্যারোলাস লিনিয়াস।

৩) শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি।

৪) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ ।

৫) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ।

৬) জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস।

৭) কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক।

৮) কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া ।

৯) কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর।

১০) গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।

১১) ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই।

১২) গাছের রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য।

১৩) মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক।

১৪) পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে।

১৫) শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।

১৬) ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক।

১৭) নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে – বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )।

১৮) ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ।

১৯) ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ।

২০) ধানের পরাগায়ন ঘটে – বাতাসের সাহায্যে।

২১) কচু শাকে পাওয়া যায় – লৌহ।

২২) জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে।

২৩) এগারিকাস এর প্রচলিত নাম – মাশরুম।

২৪) বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।

২৫) একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)।

২৬) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)।

২৭) উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)।

২৮) ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি।

২৯) সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)।

৩০) অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)।

৩১) সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।

৩২) সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়।

৩৩) উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড।

৩৪) সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট।

৩৫) উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট।

৩৬) কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে।

৩৭) দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।

৩৮) ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।

৩৯) বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।

৪০) দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – ভিটামিনের ।

৪১) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।

৪২) পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক।

৪৩) গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।

৪৪) হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।

৪৫) সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।

৪৬) রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।

৪৭) কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।

৪৮) জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।

৪৯) মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।

৫০) পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।

৫১) দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।

৫২) চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।

৫৩) কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।

৫৪) উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।

৫৫) গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।

৫৬) শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।

৫৭) গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।

৫৮) উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।

৫৯) উন্নত জাতের পেয়ারা – কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।

৬০) উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।

৬১) উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।

৬২) উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।

৬৩) উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।

৬৪) গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড ।

৬৫) ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।

৬৬) আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।

৬৭) জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।

৬৮) হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।

৬৯) অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।

৭০) একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।

৭১) প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।

৭২) কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।

৭৩) ভাইরাস অর্থ – বিষ ।

৭৪) মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া ।

৭৫) ডাইবেটিসের জন্য উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।

৭৬) ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।

৭৭) শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।

৭৮) শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।

৭৯) সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।

৮০) শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্ন ও উত্তর"

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

 BIPLOB BLOGGER

প্রতিদিন সকল ধরনের চাকরির খবর আপডেট পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবে এবং আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইলে আপনার চাকরির বিজ্ঞপ্তি গুলো পেতে চান তাহলে আমাদের একটি অ্যাপস রয়েছে সেটি নিচের দেওয়া লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন

বাংলাদেশ রেলওয়েতে একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে পদের 
নামঃ খালাসী 
পদ সংখ্যা:-১০৮৬ জন
আবেদনের শেষ তারিখ:-২৬ই জানুয়ারি ২০২২।  ও বিস্তারিত জানুন নিচের দেওয়া ভিডিওটিতে