জীবন কখনো মনের মত হয়না
জীবন কখনো মনের মত হয়না। হাজারটা পরিকল্পনার পরেও, শত পারফেক্ট হবার পরেও জীবনের নিয়ন্ত্রন আমাদের হাতে থাকেনা। ঠিক ঠাক জীবন টা এলোমেলো হবার আগে জানান দিয়ে যায়না।
হুট করে কোনো এক সকালেই বদলে যায় সব কিছু, এক মুহুর্তের ব্যবধানে চেনা পরিচিত সব কিছু অচেনা হয়ে যায়। দিনের পর দিন জমানো বিশ্বাস গুলো ঝুর ঝুরে বালি হয়ে ঝরে যায় হাতের মুঠো থেকে।
তবুও মানুষ সুখী হয়, ক্ষত গুলো একদিন সেরে যায়। নতুন সকালের নতুন আলো এসে গায়ে লাগে। বিছানায় পড়ে থাকা মানুষটা উঠে দাঁড়ায় নতুন করে পায়ের পাতা শক্ত মাটি ছোঁয়।
জীবন টা তখন ই সুন্দর হয় যখন জীবনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিবে। জীবন কারো মনের মতন না, জীবন জীবনের মত, তোমাকে শুধু টিকে থাকতে হবে জীবন যেখানে যেমন!
যদি আমি বলি আজ সারাদিন মোবাইল টাচ করবোনা তোমরা বলবে তাতে কার কি?
আসলেই কারো কিছুনা।
যদি আমি বলি আজ রাতে খাবোনা। তোমরা বলবে তাতে কার কি আসে যায়?
আসলেই কারো কিছু আসে যায়না।
যদি বলি কাল থেকে এক ঘন্টা আগে ঘুম থেকে উঠবো, তোমরা বলবে তাতে কি উল্টে যাবে।
আসলেই কিছু উল্টে যাবেনা।
তবে আমার এই বেয়ারা মনটাকে শাসন করা হবে। তাতে কারো কিছু হোক না হোক আমার অনেক কিছু হবে। আমি যে মনের দাস হয়ে আছি সে মনের রাজা হবো আমি।
আমাদের বেশির ভাগ প্রবলেম গুলা আমাদের নিজেদের বানানো, কারন আমরা দূর থেকে কিছু দেখতে পারিনা। যে কোনো কিছুতে নিজেকে ইনভলব করে ফেলি।
কেউ শো অফ করছে করুক, কেউ ন্যাকামি করছে করুক আমার কেন গা জ্বলবে?
এমন অনেক মানুষ আছে নিজের নিউজ ফীডে অন্য কারো এক্টিভিটিস দেখেও তার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। খোঁচা মারা একটা কমেন্ট করতে গিয়ে ঝগড়া বাঁধিয়ে নিজের দিনটাই মাটি করে দেয় শেষমেষ।
এ জগৎ হচ্ছে চিড়িয়া খানার মত, একেক খাঁচায় একেক ধরনের বিচিত্র মানুষ।
সব কিছুতে নিজেকে ইনভলব না করে দর্শক হয়ে গেলেই কিন্তু জীবনের অর্ধেক প্যারা শেষ।
কেউ জ্ঞান দিচ্ছে দিক, গালি দিচ্ছে দিক। তুমি যাস্ট মাছি তাড়ানোর মত করে হাত নেড়ে উড়িয়ে দাও ব্যাপারটা।
কেউ কারো উপহার না নিলে তা নিজের কাছেই থাকে। তেমনি তুমি কোনো রিয়েক্ট না দিলে রাগ অপমান রঙ ঢঙ যার যার নিজের কাছেই। সামনে দাঁড়ানো চিৎকার করা মানুষটাকেও আর অসহ্য লাগবেনা তখন, বরং তাকে একটা ক্লাউন ভেবে মনে মনে হাসি পাবে।
হাত তুলে বা মুখ খুলেই জবাব দেয়া লাগেনা। কাওকে জবাবের যোগ্য না ভাবাটাও তার যোগ্য অপমান
"আমরা জীবনে একেকটা পর্যায় পার করে আসি ... একটা সময় ছিল, জীবনের এত প্যাঁচ বুঝতাম না ... সহজ সরল একটা মন নিয়ে চলতাম ... চোখ বুজে সবাইকে বিশ্বাস করতাম ... মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতাম যে পৃথিবীর কেউ আমাকে ঠকাবে না !!
জীবনে দুই-একবার ঠকে যাওয়ার পরেই ঐ পর্যায়টা শেষ হয় ... আমি ভাবতে শুরু করি, মানুষের মাঝে ভালোমন্দ আছে ... সবাই ভালো না ... পৃথিবীটাও অত সহজ না !!
একটা পর্যায়ে আবেগ অনেক বেশি ছিল ... একদম উজাড় করে ভালোবাসা যাকে বলে, অমন করে ভালোবাসতাম মানুষকে ... লোকে বলতো, ওটা বয়সের দোষ ... ভাবতাম, ভালোবাসায় আবার দোষ কি? ভুল কি?
ভুল মানুষকে ভালোবেসে টের পেলাম ভুলটা কোথায় ... কখনো মানুষটা ভুল, কখনো সময়টা ভুল ... ঐ পর্যায়টাও কেটে গেলো ... তীব্র কষ্ট পেয়ে পেয়ে আবেগ কমতে থাকলো ... মনটা শক্ত হওয়া শুরু হলো ... নিজেকে বুঝালাম, পৃথিবীটা আসলেও নরম মানুষের জন্য না !!
ঠকে গিয়ে, ধাক্কা খেয়ে, ব্যর্থ হয়ে, ভুল মানুষকে চিনে কিংবা জীবনের অন্ধকার অংশটাতে নিজেকে খুব একা আবিষ্কার করে আস্তে আস্তে কেমন যেন পাথর হয়ে গেলাম !!
এখন আর উজাড় করে ভালোবাসতে পারি না ... প্রাণখোলা সেই হাসিটা আর আসে না ... পৃথিবীটাকে পৃথিবীই ভাবতাম ... যেদিন থেকে টের পেলাম, পৃথিবীটা একটা মঞ্চ ... সেদিন থেকে অভিনয় করা শিখে গেছি ... সেই অভিনয় চলছে ... কখনো হাসছি, কখনো কাঁদছি !!
জীবনের একেকটা পর্যায়ে নিজের একেকটা অংশকে ফেলে রেখে আসার নামই বোধহয় বদলে যাওয়া ... যে মানুষটা যত বেশি মানুষের আসল রূপ চিনেছে, যত বেশি ভুল করেছে আর ধাক্কা খেয়েছে - সে মানুষটা তত বেশি বদলে গিয়েছে ... নিজের অজান্তেই বদলে গিয়েছে !!"
"মুখে আমরা অনেকেই অনেক কিছু বলে ফেলি কিন্তু কাজে সেটা কতটুকু মেনে চলি ?? কেউ সুশীল সাজে, কেউ মোটিভেশন দেয়, কেউ বিভিন্ন উপদেশ মুলক বানী দেয়, কেউ ধর্মের পথে ডাকে... ইত্যাদি !!
.
যে ছেলেটা বলে আমি কখনো মেয়েদের সাথে খারাপ ব্যবহার করি না, মেয়েদের সম্মান দিয়ে চলি অথচ সেই ছেলেকেই দেখা যায় মেয়েদেরকে বাজে ভাষায় গালি দিতে... যে মেয়েটা পর্দা ও হিজাব করতে বলে, তাকেও আবার বিভিন্ন নাইট ক্লাবেও দেখা মিলে !!
.
যে মানুষটা বলে কখনো অন্যের জন্য নিজেকে পরিবর্তন করো না, সেও কারোর জন্য নিজেকে বদলে দিতে রাজি থাকে... দামী চেয়ারে বসে যে মানুষের পাশে এসে দাঁড়াবে বলে কথা দেয়, তাকেও দেখা যায় সামান্য ভাড়া নিয়ে রিকশাওয়ালার গায়ে হাত দিতে !!
.
সিগারেট খাওয়ার অপরাধে যে স্যার ছাত্রকে ক্লাস থেকে বের করে দিয়েছিলো, সেই স্যারকেই আমি সিগারেট টানতে দেখেছি !!
.
মুখের সামনে মাইক নিয়ে যে সুদ, ঘুষ খেতে নিষেধ করে তাকেও দেখায় যায় বয়ান শেষে পকেট ফুলিয়ে গাড়িতে উঠতে... প্রত্যেক ডাক্তার স্বীকার করে সবার আগে তার রোগী, সেই ডাক্তারই টাকার জন্য রোগীকে হাসপাতালের বাহিরে ফেলে দেয় !!
.
শিক্ষক ক্লাসে পড়ায় সব সময় অন্যায় থেকে বিরত থাকতে, অথচ সেই শিক্ষকই পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীর হাতে প্রশ্ন ফাঁস করে দেয়... নির্বাচনের আগে যেসব মন্ত্রীরা জনগনকে বুকে টেনে নিতো, আশ্বাস দিতো, নির্বাচন হয়ে গেলেই সে সব মন্ত্রীদের খোঁজ মেলে না !!
.
অন্যের কথা কেন, আমি আমাকে নিয়ে বললেও ভুল ত্রুটি শেষ হবে না... আসলে আমরা কেউই সাধু না... কেউই সুশীল না... প্রত্যেকই কোন না কোন ক্ষেত্রে ঠিকই অপরাধী... কেউ প্রকাশ্যে, কেউ গোপনে ঠিকই তার চরিত্র টের পায় !!"
.
যে ছেলেটা বলে আমি কখনো মেয়েদের সাথে খারাপ ব্যবহার করি না, মেয়েদের সম্মান দিয়ে চলি অথচ সেই ছেলেকেই দেখা যায় মেয়েদেরকে বাজে ভাষায় গালি দিতে... যে মেয়েটা পর্দা ও হিজাব করতে বলে, তাকেও আবার বিভিন্ন নাইট ক্লাবেও দেখা মিলে !!
.
যে মানুষটা বলে কখনো অন্যের জন্য নিজেকে পরিবর্তন করো না, সেও কারোর জন্য নিজেকে বদলে দিতে রাজি থাকে... দামী চেয়ারে বসে যে মানুষের পাশে এসে দাঁড়াবে বলে কথা দেয়, তাকেও দেখা যায় সামান্য ভাড়া নিয়ে রিকশাওয়ালার গায়ে হাত দিতে !!
.
সিগারেট খাওয়ার অপরাধে যে স্যার ছাত্রকে ক্লাস থেকে বের করে দিয়েছিলো, সেই স্যারকেই আমি সিগারেট টানতে দেখেছি !!
.
মুখের সামনে মাইক নিয়ে যে সুদ, ঘুষ খেতে নিষেধ করে তাকেও দেখায় যায় বয়ান শেষে পকেট ফুলিয়ে গাড়িতে উঠতে... প্রত্যেক ডাক্তার স্বীকার করে সবার আগে তার রোগী, সেই ডাক্তারই টাকার জন্য রোগীকে হাসপাতালের বাহিরে ফেলে দেয় !!
.
শিক্ষক ক্লাসে পড়ায় সব সময় অন্যায় থেকে বিরত থাকতে, অথচ সেই শিক্ষকই পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীর হাতে প্রশ্ন ফাঁস করে দেয়... নির্বাচনের আগে যেসব মন্ত্রীরা জনগনকে বুকে টেনে নিতো, আশ্বাস দিতো, নির্বাচন হয়ে গেলেই সে সব মন্ত্রীদের খোঁজ মেলে না !!
.
অন্যের কথা কেন, আমি আমাকে নিয়ে বললেও ভুল ত্রুটি শেষ হবে না... আসলে আমরা কেউই সাধু না... কেউই সুশীল না... প্রত্যেকই কোন না কোন ক্ষেত্রে ঠিকই অপরাধী... কেউ প্রকাশ্যে, কেউ গোপনে ঠিকই তার চরিত্র টের পায় !!"
"সম্পর্কে থেকেও অনেকে হ্যাপি হতে পারে না তার আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে, অন্যদের সম্পর্কের সাথে নিজেদের সম্পর্কটাকে তুলনা করার জন্য... যেটা খুব বিচ্ছিরি একটা স্বভাবগত অভ্যাস... শুধুমাত্র এই একটা বাজে অভ্যাসের জন্য অনেকেই সম্পর্কটাকে সামনে আগাতে পারে না !!
.
এমন অনেকেই আছে যারা শুধু অন্য কাপলদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে... যতটা সময় নিজেদের নিয়ে ভাবে তারচেয়ে বেশি ভাবে অন্যদের নিয়ে... কিছু মেয়েরা তার প্রেমিককে বলে, অমুকের প্রেমিক তার প্রেমিকাকে প্রতিমাসে শপিং এ নিয়ে যায়, এদিক সেদিন ঘুরতে নিয়ে যায়, কতকিছু গিফট করে আর তুমি আমাকে এসব কিছুই দাও না... আবার কিছু ছেলেরা বলে তার প্রেমিকাকে বলে, আমার বন্ধুর প্রেমিকা কতো স্ট্যাইলিশ, কতো আধুনিক, আর তুমি সারাজীবন খ্যাতই রয়ে গেলে... একটুও রোমান্টিক হতে পারলে না !!
.
যারা এসব বলে বেড়ায় তারা যতটা না ভালোবেসে বলে তারচেয়ে বেশি বলে 'শো-অফ' করানোর জন্য... অন্যদের দেখানোর জন্য... তারা যতটা না ভালোবাসতে চেষ্টা করে তারচেয়েও বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে কিভাবে নিজেদের অন্যদের কাছে তুলে ধরবে... তারা ভালোবেসে শান্তি পেলেও স্বস্তি পেতে পারে না !!
.
তবে বর্তমানে খুব কম মানুষই আছে যারা শুধুমাত্র ভালোবাসতে চায়... বিয়ে করতে চায়... বেশিরভাগ মানুষই এটাকে শো-অফ করে দেখাতে পছন্দ করে... তাদের উদ্দেশ্য যতটা না বিয়ে করার জন্য তারচেয়ে বড় কথা তারা প্রতিযোগিতা দিয়ে প্রেম করতে চায়... তারা আসে প্রেম করতে ভালোবাসতে না !!
.
সব সম্পর্কের সুত্রপাত একই ভাবে হয় না... সব সম্পর্কের উদ্দেশ্য কিন্তু ভালো থাকে না... সব সম্পর্কে ভালোবাসা থাকে না... সব সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু এক জায়গায় থাকে না... সব সম্পর্কের গতিপথ একই পথে চলতে পারে না... এতকিছু আলাদা হওয়ার পরও কেন সম্পর্কটাকে সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে ?? কেন অন্যদের সাথে তুলনা করে নিজেদের সম্পর্কটাকে সামনে আগাতে হবে ??
.
পৃথিবীর সকল সম্পর্কই মূল্যবান... কিন্তু যখন একটা সম্পর্ক অন্য আরেকটি সম্পর্ক দিয়ে তুলনা করা হয় তখন সে সম্পর্কটাকে অসম্মান করা হয়... ছোট করা হয়... তাই তুলনা না করে নিজেদের মতো করেই সম্পর্কটা বাঁচিয়ে রাখতে শিখো... তুমি কেন অন্যদের ফলো করবে, বরং তুমি এমন কিছু করে দেখাও যাতে অন্যরা তোমাকে ফলো করে !!"
.
এমন অনেকেই আছে যারা শুধু অন্য কাপলদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে... যতটা সময় নিজেদের নিয়ে ভাবে তারচেয়ে বেশি ভাবে অন্যদের নিয়ে... কিছু মেয়েরা তার প্রেমিককে বলে, অমুকের প্রেমিক তার প্রেমিকাকে প্রতিমাসে শপিং এ নিয়ে যায়, এদিক সেদিন ঘুরতে নিয়ে যায়, কতকিছু গিফট করে আর তুমি আমাকে এসব কিছুই দাও না... আবার কিছু ছেলেরা বলে তার প্রেমিকাকে বলে, আমার বন্ধুর প্রেমিকা কতো স্ট্যাইলিশ, কতো আধুনিক, আর তুমি সারাজীবন খ্যাতই রয়ে গেলে... একটুও রোমান্টিক হতে পারলে না !!
.
যারা এসব বলে বেড়ায় তারা যতটা না ভালোবেসে বলে তারচেয়ে বেশি বলে 'শো-অফ' করানোর জন্য... অন্যদের দেখানোর জন্য... তারা যতটা না ভালোবাসতে চেষ্টা করে তারচেয়েও বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে কিভাবে নিজেদের অন্যদের কাছে তুলে ধরবে... তারা ভালোবেসে শান্তি পেলেও স্বস্তি পেতে পারে না !!
.
তবে বর্তমানে খুব কম মানুষই আছে যারা শুধুমাত্র ভালোবাসতে চায়... বিয়ে করতে চায়... বেশিরভাগ মানুষই এটাকে শো-অফ করে দেখাতে পছন্দ করে... তাদের উদ্দেশ্য যতটা না বিয়ে করার জন্য তারচেয়ে বড় কথা তারা প্রতিযোগিতা দিয়ে প্রেম করতে চায়... তারা আসে প্রেম করতে ভালোবাসতে না !!
.
সব সম্পর্কের সুত্রপাত একই ভাবে হয় না... সব সম্পর্কের উদ্দেশ্য কিন্তু ভালো থাকে না... সব সম্পর্কে ভালোবাসা থাকে না... সব সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু এক জায়গায় থাকে না... সব সম্পর্কের গতিপথ একই পথে চলতে পারে না... এতকিছু আলাদা হওয়ার পরও কেন সম্পর্কটাকে সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে ?? কেন অন্যদের সাথে তুলনা করে নিজেদের সম্পর্কটাকে সামনে আগাতে হবে ??
.
পৃথিবীর সকল সম্পর্কই মূল্যবান... কিন্তু যখন একটা সম্পর্ক অন্য আরেকটি সম্পর্ক দিয়ে তুলনা করা হয় তখন সে সম্পর্কটাকে অসম্মান করা হয়... ছোট করা হয়... তাই তুলনা না করে নিজেদের মতো করেই সম্পর্কটা বাঁচিয়ে রাখতে শিখো... তুমি কেন অন্যদের ফলো করবে, বরং তুমি এমন কিছু করে দেখাও যাতে অন্যরা তোমাকে ফলো করে !!"
"একপাক্ষিক অনুভূতির বেলায় এপাশের মানুষটা শুধুই অপেক্ষা করে, ওপাশের মানুষটা নির্লিপ্তভাবে অবহেলা করে যায় ... দুটো মানুষের মাঝের এই অবহেলার দেয়ালটা দিন দিন উঁচু হতে থাকে ... তবুও কেন যেন এ পাশের বোকা মানুষটা দেয়াল টপকানোর স্বপ্ন দেখতে থাকে ... কখনোই সে হাল ছাড়তে পারে না !!
মানুষের ধর্মই বোধহয় এমন ... শেষমেশ কষ্ট পাবে জেনেও জিদ করে এমন কারো অপেক্ষায় থাকে, যে কখনোই আসবে না ... আশপাশের শত নিষেধ আর উপদেশ তাকে স্পর্শ করে না ... ভুল মানুষ আর মিথ্যে আশাকে মানুষ একটু বেশিই ভালোবাসে !!
মন থেকে যে মানুষটাকে ভালোবাসি, তার অবহেলাকে পাল্টা অবহেলা করা যায় না ... যদি করা যেতো, জীবনের অনেকটা কষ্ট কমে যেতো !!"
This post about
বিপ্লব,biplob,BIPLOB,biplobblogger,biplobblogger,বিপ্লবব্লোগার,বিপ্লব ব্লোগার,বিপ্লব পার্বতীপুর,বিপ্লবপার্বতীপুর, বিপ্লব হলদীবাড়ি,বিপ্লবহলদীবাড়ি,BIPLOBBLOGGER,BIPLOB PARBATIPUR,BIPLOBPARBATIPUR,01616918888,০১৬১৬৯১৮৮৮৮,0178791888,০১৭৮৭৯১৮৮৮৮,BIPLOBBANGLADASH,BIPLOBHOLDIBARIPARBATIPUR,BIPLOBDINAGPUR,বিপ্লবদিনাজপুর,বিপ্লব দিনাজপুর,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্স,বিপ্লবইলেকট্রনিক্স,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্স হলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুর দিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুর দিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্স হলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,বিপ্লব ইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,বিপ্লবইলেকট্রনিক্সহলদীবাড়িরেলগেট পার্বতীপুরদিনাজপুর,Biplob ElectronicsHaldibariRailgatePar batipurDinajpur,BiplobElectronicsHaldibariRailgate ParbatipurDinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgate ParbatipurDinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgateParbatipur Dinajpur,Biplob Electronics HaldibariRailgate Parbatipur Dinajpur
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "জীবন কখনো মনের মত হয়না"
Post a Comment