সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর-০৮
জাতিসংঘ
জাতিসংঘ গঠনের প্রস্তাব প্রথম করেন -- যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ফ্রাংকলিন রুজভেল্ট।
জাতিসংঘ (United Nation) নাম করণ করেন -- ফ্রাংকলিন রুজভেল্ট, জানুয়ারী, ১৯৪২ ।
জাতিসংঘের পূর্বে ’লীগ অব নেশনস’ এর জন্ম -- ১৯২০ সালে ।
‘লীগ অব নেশনস’ এর বিলুপ্তি হয় -- ১৯৩৯ সালে ।
জাতিসংঘ গঠনের জন্য আটলান্টিক চার্টার গৃহীত হয় -- ১৯৪১ সালে।
জাতিসংঘ গঠনের লক্ষ্যে প্রথম সম্মেলন হয় -- তেহরানে, ১৯৪৩ সালে ।
জাতিসংঘ সনদ প্রনয়ণ করা হয় -- ১৯৪৪ সালে।
জাতিসংঘ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় -- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ ।
জাতিসংঘ সনদের লেখক -- Archibald Macleish ।
জাতিসংঘের সনদ প্রথম স্বাক্ষরিত হয় -- ২৬ জুন, ১৯৪৫ (৫০ টি দেশ) ।
জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হয় -- যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিস্কোতে ।
সনদে স্বাক্ষর না করে প্রাথমিক ৫১ টি সদস্য রাষ্ট্রের অর্ন্তভূক্ত হয় -- পোল্যান্ড ।
জাতিসংঘের সদস্য -- তাইওয়ান, ভ্যাটিকান ও ফিলিস্তিনী ।
জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্য -- ৫টি, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, চীন, যুক্তরাজ্য ।
পূর্বে জাতিসংঘের সদস্য ছিল কিন্তু বর্তমানে নেই -- তাইওয়ান।
বর্নবাদী নীতির কারণে জাতিসংঘ থেকে বহিস্কার করা হয়েছিল -- দক্ষিণ আফ্রিকা ।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে জাতিসংঘের সদস্যপদ ফিরিয়ে দেয়া হয় -- ১৯৯১ সালে ।
তাইওয়ান জাতিসংঘের সদস্য পদ হারায় -- চীন এর কাছ থেকে ।
তাইওয়ান কবে জাতিসংঘের সদস্য পদ হারায় -- ১৯৭১ সালে ।
জাতিসংঘের কার্যকরী ভাষা -- ২ টি, ইংরেজি ও ফরাসি ।
জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা -- ৬টি, চীনা, ইংরেজি, ফরাসি, রুশ, স্প্যানিশ ও আরবি ।
জাতিসংঘ শান্তি বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত -- কোস্টারিকার রাজধানী সানজোসে, ১৯৮০ ।
জাতিসংঘের মহাসচিবের কার্যকাল -- ৫ বছর।
জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব -- বান কি মুন (দক্ষিণ কোরিয়া)।
জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব -- ট্রিগভেলী (নরওয়ে) ।
জাতিসংঘের প্রথম নন ইউরোপিয়ন মহাসচিব -- উ থান্ট (মায়ানমার) ।
জাতিসংঘের মহাসচিব বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান -- দ্যাগ হেমারশোল্ড (১৯৬১ সালে) ।
এসকাপ এর প্রধান কার্যালয় -- ব্যাংকক ।
জাতিসংঘের ইউরোপীয় সদর দপ্তর অবস্থিত -- জেনেভায় ।
যুক্তরাষ্ট্র ইউনোস্ক ত্যাগ করে -- ১৯৮৫ সালে ।
জাতিসংঘের সর্বশেষ সদস্য দেশ --মন্টিনেগ্রো (২৮/০৬/২০০৬) ।
আয়তন ও জনসংখ্যায় পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র -- ভ্যাটিকান সিটি, ০.৪৪ বর্গ কি. মি., ৮০০ জন ।
আয়তনে জাতিসংঘের ক্ষুদ্রতম সদস্য রাষ্ট্র -- মেনাকো, ১.৯৫ বর্গ কি মি ।
জাতিসংঘের কাছে সবচেয়ে বড় ঋনগ্রস্থ দেশ -- যুক্তরাষ্ট্র ।
নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা -- ১৫ টি, (৫ টি স্থায়ী এবং ১০ অস্থায়ী ) ।
নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয় -- ২ বছরের জন্য ।
সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন -- ১ বছরের জন্য ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের সদর দপ্তর -- হেগ, নেদারল্যান্ড ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের বিচারক -- উঃ ১৫ জন ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের বিচারক নির্বাচিত হন -- ৯ বছরের জন্য ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের প্রথম মহিলা বিচারপতি -- রোজানিল হিগিন্স (বৃটেন) ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে -- ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম সদস্য -- ১৩৬ তম ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে সদস্যপদ লাভ করে -- ২৯ তম।
বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন -- ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ (২৯ তম অধিবেশনে) ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সভাপতিত্ব করে -- ১৯৮৬ সালে (৪১ তম অধিবেশনে)।
বাংলাদেশের পক্ষে সাধারণ পরিষদে সভাপতিত্ব করেন -- হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী ।
জাতিসংঘের প্রথম ন্যায়পাল -- জ্যামাইকার রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া ডুরাই ।
জাতিসংঘের সদর দপ্তরে ধুমপান নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয় -- ১ সেপ্টেম্বর, ২০০৩ ।
আর্ন্তজাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য সংখ্যা -- ১০৫ ।
পূর্ব-তিমুর, লেসেথে কবে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে -- ২৮ জুন, ২০০৬ ।
যে আর্ন্তজাতিক সংস্থার লিখিত সংবিধান নাই – কমনওয়েলথ ।
কমনওয়েলথের সচিবালয় অবস্থিত -- লন্ডন (মার্লবরো হাউজ) ।
আরবলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য রাষ্ট্র -- ৭ টি। (ইরাক, সিরিয়া, মিশর, লেবানন, জর্ডান, ইয়েসেন ও সৌদি আরব ।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের আসন সংখ্যা -- ৭৮৫ টি ।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের বর্তমান সদস্য সংখ্যা -- ২৭ টি ।
আফ্রিকান ইউনিয়ন সংস্থা স্থাপিত হয় -- ১৯৬৩ সালে।
আফ্রিকান ইউনিয়ন সংস্থা বর্তমান সদস্য সংখ্যা -- ৫৩ টি।
লিবিয়া আরবলীগ থেকে তার সদস্যপদ প্রত্যাহার করে নেয় -- ২৪ অক্টোবর, ২০০২ সালে।
রেড ক্রসের প্রতিষ্ঠাতা -- হেনরী ডুনান্ট (১৯৬৩ সালে) ।
কমনওয়েলথের বর্তমান মহাসচিব -- কমলেশ শর্মা ।
ন্যটোর একমাত্র মুসলিম দেশ -- তুরস্ক ।
সার্কের প্রথম মহাসচিব -- বাংলাদেশের আবুল আহসান ।
ইইউ পূর্বে নাম ছিল – ইইসি ।
সার্কের বর্তমান মহাসচিব -- শীল কান্ত শর্মা ।
ট্রিগভেলী, ১৯৪৬-১৯৫৩, নরওয়ে ।
দাগ হ্যামারশোড, ১৯৫৩-১৯৬১, সুইডেন ।
উ-থান্ট, ১৯৬১-১৯৭১, বার্মা ।
কুর্ট ওয়েল্ডহেইম, ১৯৭১-১৯৮১, অস্ট্রিয়া ।
পেরেজ দ্য কুয়েলার, ১৯৮১-১৯৯২, পেরু ।
বুট্রোস বুট্রোস ঘালি, ১৯৯২-১৯৯৭, মিশর ।
কফি আনান, ১৯৯৭-২০০৬, ঘানা ।
বান কি মুন, ২০০৭-বর্তমান, দক্ষিণ কোরিয়া ।
জাতিসংঘ (United Nation) নাম করণ করেন -- ফ্রাংকলিন রুজভেল্ট, জানুয়ারী, ১৯৪২ ।
জাতিসংঘের পূর্বে ’লীগ অব নেশনস’ এর জন্ম -- ১৯২০ সালে ।
‘লীগ অব নেশনস’ এর বিলুপ্তি হয় -- ১৯৩৯ সালে ।
জাতিসংঘ গঠনের জন্য আটলান্টিক চার্টার গৃহীত হয় -- ১৯৪১ সালে।
জাতিসংঘ গঠনের লক্ষ্যে প্রথম সম্মেলন হয় -- তেহরানে, ১৯৪৩ সালে ।
জাতিসংঘ সনদ প্রনয়ণ করা হয় -- ১৯৪৪ সালে।
জাতিসংঘ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় -- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ ।
জাতিসংঘ সনদের লেখক -- Archibald Macleish ।
জাতিসংঘের সনদ প্রথম স্বাক্ষরিত হয় -- ২৬ জুন, ১৯৪৫ (৫০ টি দেশ) ।
জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হয় -- যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিস্কোতে ।
সনদে স্বাক্ষর না করে প্রাথমিক ৫১ টি সদস্য রাষ্ট্রের অর্ন্তভূক্ত হয় -- পোল্যান্ড ।
জাতিসংঘের সদস্য -- তাইওয়ান, ভ্যাটিকান ও ফিলিস্তিনী ।
জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্য -- ৫টি, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, চীন, যুক্তরাজ্য ।
পূর্বে জাতিসংঘের সদস্য ছিল কিন্তু বর্তমানে নেই -- তাইওয়ান।
বর্নবাদী নীতির কারণে জাতিসংঘ থেকে বহিস্কার করা হয়েছিল -- দক্ষিণ আফ্রিকা ।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে জাতিসংঘের সদস্যপদ ফিরিয়ে দেয়া হয় -- ১৯৯১ সালে ।
তাইওয়ান জাতিসংঘের সদস্য পদ হারায় -- চীন এর কাছ থেকে ।
তাইওয়ান কবে জাতিসংঘের সদস্য পদ হারায় -- ১৯৭১ সালে ।
জাতিসংঘের কার্যকরী ভাষা -- ২ টি, ইংরেজি ও ফরাসি ।
জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা -- ৬টি, চীনা, ইংরেজি, ফরাসি, রুশ, স্প্যানিশ ও আরবি ।
জাতিসংঘ শান্তি বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত -- কোস্টারিকার রাজধানী সানজোসে, ১৯৮০ ।
জাতিসংঘের মহাসচিবের কার্যকাল -- ৫ বছর।
জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব -- বান কি মুন (দক্ষিণ কোরিয়া)।
জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব -- ট্রিগভেলী (নরওয়ে) ।
জাতিসংঘের প্রথম নন ইউরোপিয়ন মহাসচিব -- উ থান্ট (মায়ানমার) ।
জাতিসংঘের মহাসচিব বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান -- দ্যাগ হেমারশোল্ড (১৯৬১ সালে) ।
এসকাপ এর প্রধান কার্যালয় -- ব্যাংকক ।
জাতিসংঘের ইউরোপীয় সদর দপ্তর অবস্থিত -- জেনেভায় ।
যুক্তরাষ্ট্র ইউনোস্ক ত্যাগ করে -- ১৯৮৫ সালে ।
জাতিসংঘের সর্বশেষ সদস্য দেশ --মন্টিনেগ্রো (২৮/০৬/২০০৬) ।
আয়তন ও জনসংখ্যায় পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র -- ভ্যাটিকান সিটি, ০.৪৪ বর্গ কি. মি., ৮০০ জন ।
আয়তনে জাতিসংঘের ক্ষুদ্রতম সদস্য রাষ্ট্র -- মেনাকো, ১.৯৫ বর্গ কি মি ।
জাতিসংঘের কাছে সবচেয়ে বড় ঋনগ্রস্থ দেশ -- যুক্তরাষ্ট্র ।
নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা -- ১৫ টি, (৫ টি স্থায়ী এবং ১০ অস্থায়ী ) ।
নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয় -- ২ বছরের জন্য ।
সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন -- ১ বছরের জন্য ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের সদর দপ্তর -- হেগ, নেদারল্যান্ড ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের বিচারক -- উঃ ১৫ জন ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের বিচারক নির্বাচিত হন -- ৯ বছরের জন্য ।
আর্ন্তজাতিক আদালতের প্রথম মহিলা বিচারপতি -- রোজানিল হিগিন্স (বৃটেন) ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে -- ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম সদস্য -- ১৩৬ তম ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে সদস্যপদ লাভ করে -- ২৯ তম।
বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন -- ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ (২৯ তম অধিবেশনে) ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সভাপতিত্ব করে -- ১৯৮৬ সালে (৪১ তম অধিবেশনে)।
বাংলাদেশের পক্ষে সাধারণ পরিষদে সভাপতিত্ব করেন -- হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী ।
জাতিসংঘের প্রথম ন্যায়পাল -- জ্যামাইকার রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া ডুরাই ।
জাতিসংঘের সদর দপ্তরে ধুমপান নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয় -- ১ সেপ্টেম্বর, ২০০৩ ।
আর্ন্তজাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য সংখ্যা -- ১০৫ ।
পূর্ব-তিমুর, লেসেথে কবে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে -- ২৮ জুন, ২০০৬ ।
যে আর্ন্তজাতিক সংস্থার লিখিত সংবিধান নাই – কমনওয়েলথ ।
কমনওয়েলথের সচিবালয় অবস্থিত -- লন্ডন (মার্লবরো হাউজ) ।
আরবলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য রাষ্ট্র -- ৭ টি। (ইরাক, সিরিয়া, মিশর, লেবানন, জর্ডান, ইয়েসেন ও সৌদি আরব ।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের আসন সংখ্যা -- ৭৮৫ টি ।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের বর্তমান সদস্য সংখ্যা -- ২৭ টি ।
আফ্রিকান ইউনিয়ন সংস্থা স্থাপিত হয় -- ১৯৬৩ সালে।
আফ্রিকান ইউনিয়ন সংস্থা বর্তমান সদস্য সংখ্যা -- ৫৩ টি।
লিবিয়া আরবলীগ থেকে তার সদস্যপদ প্রত্যাহার করে নেয় -- ২৪ অক্টোবর, ২০০২ সালে।
রেড ক্রসের প্রতিষ্ঠাতা -- হেনরী ডুনান্ট (১৯৬৩ সালে) ।
কমনওয়েলথের বর্তমান মহাসচিব -- কমলেশ শর্মা ।
ন্যটোর একমাত্র মুসলিম দেশ -- তুরস্ক ।
সার্কের প্রথম মহাসচিব -- বাংলাদেশের আবুল আহসান ।
ইইউ পূর্বে নাম ছিল – ইইসি ।
সার্কের বর্তমান মহাসচিব -- শীল কান্ত শর্মা ।
ট্রিগভেলী, ১৯৪৬-১৯৫৩, নরওয়ে ।
দাগ হ্যামারশোড, ১৯৫৩-১৯৬১, সুইডেন ।
উ-থান্ট, ১৯৬১-১৯৭১, বার্মা ।
কুর্ট ওয়েল্ডহেইম, ১৯৭১-১৯৮১, অস্ট্রিয়া ।
পেরেজ দ্য কুয়েলার, ১৯৮১-১৯৯২, পেরু ।
বুট্রোস বুট্রোস ঘালি, ১৯৯২-১৯৯৭, মিশর ।
কফি আনান, ১৯৯৭-২০০৬, ঘানা ।
বান কি মুন, ২০০৭-বর্তমান, দক্ষিণ কোরিয়া ।
বিশ্ব রাজনীতি
আফগানিস্তানের রাজতন্ত্র উচ্ছেদ হয় – ১৯৭৩ সালে ।
PLO (Palestine Liberation Organization) গঠিত হয় – ১৯৬৪ সালে ।
আরব দেশ হিসেবে সর্ব প্রথম ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয় – আলজেরিয়া ।
চীনে ‘এক দেশ দুই’ নীতি চালু হয় – ১৯৯৭ সালে ।
দুই ইয়েমন একত্রিত হয় – ২ মে ১৯৯০ সালে ।
যে ঘোষণা ইহুদি রাষ্ট পতনের মূল ভিত্তি ধরা হয় – বেলফোর ঘোষণা (১৯১৭ সাল।
কাশ্মীর ভারতের সাথে অন্তর্ভূক্ত হয় – ১৯৪৭ সালে ।
যুক্তরাষ্ট্রের মোট ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা – ৫৩৮ টি।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভের সংখ্যা যথাক্রমে – ১০০ ও ৪৩৫ ।
বিশ্বের প্রথম মুসলিম নারী সরকার প্রধান – বেনজির ভুট্টো (নিহত হন -২৭ ডিসেম্বর ২০০৭)।
পর্তগাল ম্যাকাও দ্বীপকে চীনের কাছে হস্তান্তর করে – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৯ ।
জামাল আব্দুল নাসের প্রেসিডেন্ট ছিলেন – মিশরের ।
সেনেগাল পূর্ব যে দেশের উপনিবেশ ছিল – ফ্রান্স ।
ফ্রান্সের প্রথম প্রেসিডেন্ট – জেনারেল চার্লস দ্য গল ।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট – জ্যাকব জুমা ।
ইসরাইলের আইনসভার নাম – নেসেট ।
চীনের তিয়েনানমেন স্কয়ারে ছাত্র বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৯ সালে ।
বিদ্রোহী গেরিলা নেতা মার্ক টেলরের নাম যে দেশের সাথে জড়িত – লাইবেরিয়া ।
যে সম্মেলনে কমনওয়েলথ গঠনের ধারনা জন্মে – ইম্পিরিয়াল সম্মেলন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী সরকার নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৬০ সালে ।
খেমাররুজ যে দেশের রাজনৈতিক দল – কম্বোডিয়া ।
কম্বোডিয়ার রাজতন্ত্র বিলোপ করেন – প্রিন্স নরোদম সিহানুক ।
স্বাধীনতার আগে এঙ্গোলা যে দেশের উপনিবেশ ছিল – পর্তুগাল ।
বিখ্যাত ম্যাগনাকার্টা হলো – ব্রিটিশ শাসনতন্ত্রের বাইবেল ।
‘গ্লাসনস্ত’ ও ‘পেরেস্ত্রইকা’ নীতির প্রবক্তা – মিখাইল গর্বচেভ ।
মার্কিন ইতিহাসে প্রতিনিধি পরিষদের প্রথম নারী স্পিকার – ন্যান্সি পেলোসিও ।
কন্ট্রা বিদ্রোহির দেশ – নিকারাগুয়া ।
জাপানের পার্লামেন্টের নাম – ডায়েট ।
অস্ট্রেলিয়ার সাংবিধানিক রাষ্ট্রপ্রধান – ইংল্যান্ডের রাজা বা রাণী ।
দক্ষিণ এশিয়ার যে দেশে জন্মলগ্ন থেকে গণতন্ত্র চালু আছে – ভারত ।
দক্ষিণ আমেরিকার বিপ্লবী নেতা চে গুয়েভারার জন্মস্থান – আর্জেন্টিনা ।
আব্রাহাম লিংকন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রীতদাস প্রথ বিলুপ্ত করেন – ১৮৬৩ সালে ।
নাইজেরিয়াকে যে কারনে কম থেকে বের করে দেয়া হয় – সামরিক জান্তা কর্তৃক ৯ জন মৃত্যু দেয়ার শাস্তি স্বরুপ ।
যে দেশ আরবলীগ থেকে সদস্যপদ পত্যাহার করেছিল – লিবিয়া।
চীনের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – মাও-সে-তুং।
জাম্বিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – কিনেথ কুন্ডা ।
সাইপ্রাসের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – আর্চ বিশপ ম্যাকারিওস।
তুরস্কের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – কামাল আতাতুর্ক।
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – নেলসন ম্যান্ডেলা।
ঘানার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – কাওয়ামী নক্রুমা ।
ইন্দোনেশিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – আহমেদ সুকর্ণ ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – জর্জ ওয়াশিংটন ।
যুগোশ্লাভিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – মার্শাল জোসেফ ব্রোজ টিটো ।
তাঞ্জানিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – ড. জুলিয়াস নায়ারে ।
কিউবার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – ফিদেল ক্যাস্ত্রো ।
কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – প্যাট্রিক লুবাম্বা।
ওকিনাওয়া – ১৯৭২ সালে যুক্তরাষ্ট্র জাপনের নিকট হস্তান্তর করে।
দিয়াগো গার্সিয়া – ১৯৭৪ সালে এই ঘাটি বৃটেন যুক্তরাষ্ট্রকে হস্তান্তর করে।
হংকং – ১ জুলাই ১৯৯৭ সালে বৃটেন চীনের নিকট হস্তান্তর করে।
ম্যাকাও – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে পর্তুগাল এটী চীনের নিকট হস্তান্তর করে।
পানামা খাল – ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র এটি পানামার নিকট হস্তান্তর করে।
আফগানিস্তানের রাজতন্ত্র উচ্ছেদ হয় – ১৯৭৩ সালে ।
PLO (Palestine Liberation Organization) গঠিত হয় – ১৯৬৪ সালে ।
আরব দেশ হিসেবে সর্ব প্রথম ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয় – আলজেরিয়া ।
চীনে ‘এক দেশ দুই’ নীতি চালু হয় – ১৯৯৭ সালে ।
দুই ইয়েমন একত্রিত হয় – ২ মে ১৯৯০ সালে ।
যে ঘোষণা ইহুদি রাষ্ট পতনের মূল ভিত্তি ধরা হয় – বেলফোর ঘোষণা (১৯১৭ সাল।
কাশ্মীর ভারতের সাথে অন্তর্ভূক্ত হয় – ১৯৪৭ সালে ।
যুক্তরাষ্ট্রের মোট ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা – ৫৩৮ টি।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভের সংখ্যা যথাক্রমে – ১০০ ও ৪৩৫ ।
বিশ্বের প্রথম মুসলিম নারী সরকার প্রধান – বেনজির ভুট্টো (নিহত হন -২৭ ডিসেম্বর ২০০৭)।
পর্তগাল ম্যাকাও দ্বীপকে চীনের কাছে হস্তান্তর করে – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৯ ।
জামাল আব্দুল নাসের প্রেসিডেন্ট ছিলেন – মিশরের ।
সেনেগাল পূর্ব যে দেশের উপনিবেশ ছিল – ফ্রান্স ।
ফ্রান্সের প্রথম প্রেসিডেন্ট – জেনারেল চার্লস দ্য গল ।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট – জ্যাকব জুমা ।
ইসরাইলের আইনসভার নাম – নেসেট ।
চীনের তিয়েনানমেন স্কয়ারে ছাত্র বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৯ সালে ।
বিদ্রোহী গেরিলা নেতা মার্ক টেলরের নাম যে দেশের সাথে জড়িত – লাইবেরিয়া ।
যে সম্মেলনে কমনওয়েলথ গঠনের ধারনা জন্মে – ইম্পিরিয়াল সম্মেলন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী সরকার নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৬০ সালে ।
খেমাররুজ যে দেশের রাজনৈতিক দল – কম্বোডিয়া ।
কম্বোডিয়ার রাজতন্ত্র বিলোপ করেন – প্রিন্স নরোদম সিহানুক ।
স্বাধীনতার আগে এঙ্গোলা যে দেশের উপনিবেশ ছিল – পর্তুগাল ।
বিখ্যাত ম্যাগনাকার্টা হলো – ব্রিটিশ শাসনতন্ত্রের বাইবেল ।
‘গ্লাসনস্ত’ ও ‘পেরেস্ত্রইকা’ নীতির প্রবক্তা – মিখাইল গর্বচেভ ।
মার্কিন ইতিহাসে প্রতিনিধি পরিষদের প্রথম নারী স্পিকার – ন্যান্সি পেলোসিও ।
কন্ট্রা বিদ্রোহির দেশ – নিকারাগুয়া ।
জাপানের পার্লামেন্টের নাম – ডায়েট ।
অস্ট্রেলিয়ার সাংবিধানিক রাষ্ট্রপ্রধান – ইংল্যান্ডের রাজা বা রাণী ।
দক্ষিণ এশিয়ার যে দেশে জন্মলগ্ন থেকে গণতন্ত্র চালু আছে – ভারত ।
দক্ষিণ আমেরিকার বিপ্লবী নেতা চে গুয়েভারার জন্মস্থান – আর্জেন্টিনা ।
আব্রাহাম লিংকন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রীতদাস প্রথ বিলুপ্ত করেন – ১৮৬৩ সালে ।
নাইজেরিয়াকে যে কারনে কম থেকে বের করে দেয়া হয় – সামরিক জান্তা কর্তৃক ৯ জন মৃত্যু দেয়ার শাস্তি স্বরুপ ।
যে দেশ আরবলীগ থেকে সদস্যপদ পত্যাহার করেছিল – লিবিয়া।
চীনের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – মাও-সে-তুং।
জাম্বিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – কিনেথ কুন্ডা ।
সাইপ্রাসের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – আর্চ বিশপ ম্যাকারিওস।
তুরস্কের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – কামাল আতাতুর্ক।
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – নেলসন ম্যান্ডেলা।
ঘানার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – কাওয়ামী নক্রুমা ।
ইন্দোনেশিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – আহমেদ সুকর্ণ ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – জর্জ ওয়াশিংটন ।
যুগোশ্লাভিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – মার্শাল জোসেফ ব্রোজ টিটো ।
তাঞ্জানিয়ার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – ড. জুলিয়াস নায়ারে ।
কিউবার স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – ফিদেল ক্যাস্ত্রো ।
কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের স্বাধিনতা আন্দোলনের কিংবদন্তী নেতা – প্যাট্রিক লুবাম্বা।
ওকিনাওয়া – ১৯৭২ সালে যুক্তরাষ্ট্র জাপনের নিকট হস্তান্তর করে।
দিয়াগো গার্সিয়া – ১৯৭৪ সালে এই ঘাটি বৃটেন যুক্তরাষ্ট্রকে হস্তান্তর করে।
হংকং – ১ জুলাই ১৯৯৭ সালে বৃটেন চীনের নিকট হস্তান্তর করে।
ম্যাকাও – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে পর্তুগাল এটী চীনের নিকট হস্তান্তর করে।
পানামা খাল – ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র এটি পানামার নিকট হস্তান্তর করে।
সীমারেখা
রাডক্লিফ লাইন -- ভারত ও পাকিস্তানের মধ্য নিরুপিত সীমারেখা।
রাডক্লিফ লাইন নিরুপিত হয় – ১৯৪৭ সালে।
সিগফ্রিড লাইন -- ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্য নিরুপিত সীমারেখা।
বারলেব লাইন – ইসরাইলে অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম সুরক্ষিত প্রতিরক্ষা ব্যুহ।
ম্যাকমোহন লাইন – ভারত ও চীনের মধ্য নিরুপিত লাইন।
ম্যাকনামারা লাইন – যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম সীমান্তে নির্মিত ইলেকট্রিক লাইন।
ডুরাল্ড লাইন – ১৮৯৬ সালে তৎকালীন ইন্ডিয়া ও আফগানিস্তানের মধ্যে চিহ্নিত সীমারেখা।
হিন্ডারবার্গ লাইন – প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি এ রেখা পর্যন্ত পশ্চাদপসরণ করেছিল। এটি জার্মানি ও পোল্যান্ডের সীমারেখা।
ম্যানারহেম লাইন – রুশ-ফিনিশ সীমান্তে নির্মিত সুরক্ষিত সীমারেখা।
ওডেরনিস লাইন – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমায় জার্মানি ও পোল্যন্ডের মধ্যে নিরুপিত সীমারেখা।
৩২ তম অক্ষরেখা – ইরাকের দক্ষিণে নো ফ্লাই জোন।
৩৬ তম অক্ষরেখা – ইরাকের উত্তরে নো ফ্লাই জোন।
ম্যাজিনো লাইন – ফ্রান্স কর্তৃক নির্মিত জার্মানি ও ফ্রান্স সীমান্ত রেখা।
হট লাইন – কোন আকস্মিক যুদ্ধ এড়ানোর জন্য ক্রেমলিন ও হোয়াইট হাউসের মধ্যে সরাসরি টেলিফোন লাইন।
২৪ তম অক্ষরেখা – পাকিস্তানের মতে এই অক্ষরেখাকেই সীমারেখা ধরে ভারত-পাকিস্তানের সীমারেখা নির্ধারণ করা উচিৎ।
৪৯ তম অক্ষরেখা – যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিত রেখা।
৮ তম অক্ষরেখা – উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সীমানা নিরুপনকারী রেখা।
ম্যাজিনো লাইন মূলত – কনক্রিট ও ষ্টিলের তৈরী সুরক্ষিত লাইন।
গ্রিন লাইন – ইসরাইল ও এর প্রতিবেশী দেশ বিভক্তকারী রেখা।
আলপাইন লাইন – ইতালি ও ফ্রান্সকে বিভক্তকারী রেখা।
লাইন অব কন্ট্রোল – ভারত-পাকিস্তানকে বিভক্তকারী রেখা।
মিলিটারি ডিমারকেশন লাইন – উত্তর কোরিয়া-দক্ষিন কোরিয়া বিভক্তকারী রেখা।
ফচ লাইন – পোল্যান্ড-লিথুনিয়াকে বিভক্তকারী রেখা।
কার্জন লাইন – পোল্যান্ড-রাশিয়াকে বিভক্তকারী রেখা।
ব্লু লাইন – লেবানন-ইসরাইলকে বিভক্তকারী রেখা।
রাডক্লিফ লাইন -- ভারত ও পাকিস্তানের মধ্য নিরুপিত সীমারেখা।
রাডক্লিফ লাইন নিরুপিত হয় – ১৯৪৭ সালে।
সিগফ্রিড লাইন -- ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্য নিরুপিত সীমারেখা।
বারলেব লাইন – ইসরাইলে অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম সুরক্ষিত প্রতিরক্ষা ব্যুহ।
ম্যাকমোহন লাইন – ভারত ও চীনের মধ্য নিরুপিত লাইন।
ম্যাকনামারা লাইন – যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম সীমান্তে নির্মিত ইলেকট্রিক লাইন।
ডুরাল্ড লাইন – ১৮৯৬ সালে তৎকালীন ইন্ডিয়া ও আফগানিস্তানের মধ্যে চিহ্নিত সীমারেখা।
হিন্ডারবার্গ লাইন – প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি এ রেখা পর্যন্ত পশ্চাদপসরণ করেছিল। এটি জার্মানি ও পোল্যান্ডের সীমারেখা।
ম্যানারহেম লাইন – রুশ-ফিনিশ সীমান্তে নির্মিত সুরক্ষিত সীমারেখা।
ওডেরনিস লাইন – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমায় জার্মানি ও পোল্যন্ডের মধ্যে নিরুপিত সীমারেখা।
৩২ তম অক্ষরেখা – ইরাকের দক্ষিণে নো ফ্লাই জোন।
৩৬ তম অক্ষরেখা – ইরাকের উত্তরে নো ফ্লাই জোন।
ম্যাজিনো লাইন – ফ্রান্স কর্তৃক নির্মিত জার্মানি ও ফ্রান্স সীমান্ত রেখা।
হট লাইন – কোন আকস্মিক যুদ্ধ এড়ানোর জন্য ক্রেমলিন ও হোয়াইট হাউসের মধ্যে সরাসরি টেলিফোন লাইন।
২৪ তম অক্ষরেখা – পাকিস্তানের মতে এই অক্ষরেখাকেই সীমারেখা ধরে ভারত-পাকিস্তানের সীমারেখা নির্ধারণ করা উচিৎ।
৪৯ তম অক্ষরেখা – যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিত রেখা।
৮ তম অক্ষরেখা – উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সীমানা নিরুপনকারী রেখা।
ম্যাজিনো লাইন মূলত – কনক্রিট ও ষ্টিলের তৈরী সুরক্ষিত লাইন।
গ্রিন লাইন – ইসরাইল ও এর প্রতিবেশী দেশ বিভক্তকারী রেখা।
আলপাইন লাইন – ইতালি ও ফ্রান্সকে বিভক্তকারী রেখা।
লাইন অব কন্ট্রোল – ভারত-পাকিস্তানকে বিভক্তকারী রেখা।
মিলিটারি ডিমারকেশন লাইন – উত্তর কোরিয়া-দক্ষিন কোরিয়া বিভক্তকারী রেখা।
ফচ লাইন – পোল্যান্ড-লিথুনিয়াকে বিভক্তকারী রেখা।
কার্জন লাইন – পোল্যান্ড-রাশিয়াকে বিভক্তকারী রেখা।
ব্লু লাইন – লেবানন-ইসরাইলকে বিভক্তকারী রেখা।
প্রণালীসমূহ
১. প্রণালী: পক প্রণালী। পৃথক করেছে: ভারত-শ্রীলংকা। সংযুক্ত করেছে: ভারত মহাসাগর-আরব সাগর ।
২. প্রণালী: জিব্রল্টার প্রণালী। পৃথক করেছে: সুমাত্রা-মালয়েশিয়া। সংযুক্ত করেছে: বঙ্গোপসাগর-জাভা সাগর ।
৩. প্রণালী: বেরিং প্রণালী। পৃথক করেছে: আমেরিকা-এশিয়া । সংযুক্ত করেছে: উত্তর সাগর-বেরিং সাগর।
৪. প্রণালী: ডোভার প্রণালী। পৃথক করেছে: যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স। সংযুক্ত করেছে: ইংলিশ চ্যানেল-উত্তর সাগর।
৫. প্রণালী: বাবেল মান্দেব। পৃথক করেছে: এশিয়া-আফ্রিকা । সংযুক্ত করেছে: এডেন-লোহিত সাগর ।
৬. প্রণালী: বসফরাস প্রণালী। পৃথক করেছে: এশিয়া-ইউরোপ। সংযুক্ত করেছে: মর্মর সাগর-কৃষ্ণসাগর ।
৭. প্রণালী: ফ্লোরিডা প্রণালী। পৃথক করেছে: কিউবা-ফ্লোরিডা । সংযুক্ত করেছে: মেক্সিকো উপসাগর-আটলান্টিক মহাসাগর ।
৮. প্রণালী: ইংলিশ চ্যানেল। পৃথক করেছে: ফ্রান্স-বিটেন। সংযুক্ত করেছে: আটলান্টিক-উত্তরসাগর।
৯. প্রণালী: মোজাম্বিক প্রণালী। পৃথক করেছে: মোজাম্বি-মালাগাছি । সংযুক্ত করেছে: ভারত মহাসাগর-ভারত মহাসাগর।
১০. প্রণালী: হরমুজ প্রণালী। পৃথক করেছে: ইরান-সংযুক্ত আরব আমিরাত। সংযুক্ত করেছে: পারস্য উপসাগর-ওমান উপসাগর ।
১১. প্রণালী: ফরমোজা প্রণালী। পৃথক করেছে: চীন-তাইওয়ান। সংযুক্ত করেছে: চীন সাগর-টুকিং সাগর চীন সাগর-টুকিং সাগর।
১২. প্রণালী: তাতার প্রণালী। পৃথক করেছে: রাশিয়-শাখনীল দ্বীপ । সংযুক্ত করেছে: জাপান সাগর-ওখটস্ক সাগর।
১. প্রণালী: পক প্রণালী। পৃথক করেছে: ভারত-শ্রীলংকা। সংযুক্ত করেছে: ভারত মহাসাগর-আরব সাগর ।
২. প্রণালী: জিব্রল্টার প্রণালী। পৃথক করেছে: সুমাত্রা-মালয়েশিয়া। সংযুক্ত করেছে: বঙ্গোপসাগর-জাভা সাগর ।
৩. প্রণালী: বেরিং প্রণালী। পৃথক করেছে: আমেরিকা-এশিয়া । সংযুক্ত করেছে: উত্তর সাগর-বেরিং সাগর।
৪. প্রণালী: ডোভার প্রণালী। পৃথক করেছে: যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স। সংযুক্ত করেছে: ইংলিশ চ্যানেল-উত্তর সাগর।
৫. প্রণালী: বাবেল মান্দেব। পৃথক করেছে: এশিয়া-আফ্রিকা । সংযুক্ত করেছে: এডেন-লোহিত সাগর ।
৬. প্রণালী: বসফরাস প্রণালী। পৃথক করেছে: এশিয়া-ইউরোপ। সংযুক্ত করেছে: মর্মর সাগর-কৃষ্ণসাগর ।
৭. প্রণালী: ফ্লোরিডা প্রণালী। পৃথক করেছে: কিউবা-ফ্লোরিডা । সংযুক্ত করেছে: মেক্সিকো উপসাগর-আটলান্টিক মহাসাগর ।
৮. প্রণালী: ইংলিশ চ্যানেল। পৃথক করেছে: ফ্রান্স-বিটেন। সংযুক্ত করেছে: আটলান্টিক-উত্তরসাগর।
৯. প্রণালী: মোজাম্বিক প্রণালী। পৃথক করেছে: মোজাম্বি-মালাগাছি । সংযুক্ত করেছে: ভারত মহাসাগর-ভারত মহাসাগর।
১০. প্রণালী: হরমুজ প্রণালী। পৃথক করেছে: ইরান-সংযুক্ত আরব আমিরাত। সংযুক্ত করেছে: পারস্য উপসাগর-ওমান উপসাগর ।
১১. প্রণালী: ফরমোজা প্রণালী। পৃথক করেছে: চীন-তাইওয়ান। সংযুক্ত করেছে: চীন সাগর-টুকিং সাগর চীন সাগর-টুকিং সাগর।
১২. প্রণালী: তাতার প্রণালী। পৃথক করেছে: রাশিয়-শাখনীল দ্বীপ । সংযুক্ত করেছে: জাপান সাগর-ওখটস্ক সাগর।
ইতিহাস ও সভ্যতা
বিশ্ব সভ্যতার যাত্রা শুরু হয় - খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ থেকে ।
প্রাচীনতম সভ্যতাগুলো -- সিন্ধু সভ্যতা, মিসরীয় সভ্যতা, সুমেরীয় সভ্যতা, পারস্য সভ্যতা, ব্যাবিলনীয় সভ্যতা, রোমান সভ্যতা, ইজিয়ান সভ্যতা ।
পৃথিবীর প্রথম সভ্যতা বলা হয় -- মিশরীয় সভ্যতাকে ।
প্রচীন মিশরীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- নীলনদের তীরে ।
মিশরে যে সভ্যতার সূচনা ঘঠে -- নগর সভ্যতা ।
প্রথম পর্যায়ে মিশরীয় লিপি ছিল -- চিত্র ভিত্তিক ।
ফারা ও খুফুর পিরামিডের উচ্চতা -- প্রায় চারশ ফুট ।
প্রাচীন মিশরীয়দের মতে পাপ-পুণ্যের বিচার করবে -- ওসিরিস ।
হায়ারোগ্লিফিক হলো -- মিশরীয় লিপি ।
পাথর যুগ বিভক্ত -- দুই ভাগে, যথা- পুরোপলীয় যুগ, নবোপলীয় যুগ।
হোমো স্যাপিয়েন্স বা আধুনিক মানুষের উদ্ভব হয় -- সেনোজোয়িক যুগে।
আকৃতি ও প্রকৃতিগত দিক দিয়ে মানব জাতিকে ভাগ করা হয়েছে -- চার ভাগে, (অষ্ট্রেলয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রোয়েড ও ককেশীয়)।
মেসোপটেমীর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরাঞ্চলে ।
সুমেরীয়, ব্যাবিলনীয়, আশেরীয়, ও ক্যালডীয় সভ্যতা যে সভ্যাতার অন্তভুক্ত -- মেসোপটেমীয় সভ্যতা ।
মেসোপটিমীয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতাটি গড়ে তুলেছিল -- সুমেরীয়গণ ।
পাটিগণিতের গুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন -- মেসোপটেমীয়রা ।
সুমেরীয় সভ্যতার ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের উপাধি ছিল -- পাতেজী ।
ব্যবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি ছিলেন -- হাম্মুরাবি ।
ব্যবিলনীয় সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল -- মেসোপটেমিয়ায়
নতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন -- নেবুচাদ নেজার ।
ব্যবিলনীয় শূন্যেদান তৈরী করেন -- নেবুচাদ নেজার।
ব্যবিলনীদের প্রধান দেবতার নাম -- মারডক ।
ব্যবিলনীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম -- কিউনিফর্ম ।
হাম্মুরাবি যে সভ্যতার আইনবিদ ছিলেন -- ব্যবলনীয় সভ্যতার ।
আশেরীয় সভ্যতা যে নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল -- টাইগ্রিস ।
প্রথম বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রীতে ভাগ করেন -- আশেরীয়গণ ।
প্রথম অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ভাগ করেছিলেন -- আশেরীয়গণ ।
সর্বপ্রথম লোহার অস্ত্র তৈরী করে যুদ্ধে ব্যবহার করে -- আশেরীয়গণ ।
আশেরীয়দের সূর্য দেবতার নাম কি -- শামস ।
কত খিষ্ট্রপূর্বে আশেরীয়দের সভ্যতা ধ্বংশ হয় -- ৬১২ খ্রিষ্টপূর্বে ।
আশেরীয় সভ্যতা ধ্বংশ হয় -- প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর আক্রমনের মুখে ।
ক্যালডীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন -- সম্রাট নেবুচাদ নেজার ।
ক্যালডীয় প্রধান দেবতার নাম -- জুপিটার ।
যে সভ্যতার লোকেরা আকাশের গ্রহকে দেবতা মনে করত -- ক্যালডীয়রা ।
কারা প্রথমে সপ্তাহকে সাত দিনে বিভক্ত করেন -- ক্যালডীয়রা ।
কারা প্রথম বছরের দৈর্ঘ্য বের করেন -- ক্যালডীয়রা ।
ক্যালডীয়রা জ্যোতিবিজ্ঞানীগণ কয়টি নক্ষত্র পুঞ্জের সন্ধান পান -- ১২ টি ।
ক্যালডীয় সভ্যতার পতন ঘটেছিল -- পারস্য আক্রমনের ফলে ।
লৌহার ব্যবহার কারা শুরু করে -- হিট্রইটরা ।
এশিয়ার মাইনরে লৌহযুগের সূত্রপাত ঘঠে -- খিষ্ট্রপূর্বে ১২০০ অব্দে ।
সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয় -- ১৯২১ খিষ্ট্রাব্দে ।
সিন্ধুদের তীরে প্রথম মাটি খুঁড়ে প্রথম যে শহরটি খোঁজ পাওয়া যায় -- হরপ্পা নগরী ।
ভারতীয় সভ্যতাটি সিন্ধু সভ্যতা নামে পরিচিত -- সিন্ধু নদের তীরে গড়ে উঠেছে বলে ।
মূল সিন্ধু নদের তীরে কত এলাকা জুড়ে মহেঞ্জোদারো নগরী গড়ে উঠেছিল -- এক মাইল ।
মোহেনজোদারো ও হরপ্পা শহর দুটি আবিষ্কৃত -- উঃ ১৯২১-২২ সালে ।
সিন্ধু সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন -- দ্রাবিড়বা ।
মোহেনজোদারো ও হরপ্পা যে সভ্যতায় অবস্থিত -- সিন্ধু সভ্যতায় ।
সিন্ধু সভ্যতা পতন ঘটে -- ১৭৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ।
প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে সিন্ধু সভ্যতা পতনের কারণ -- প্রলয়ঙ্করী বন্যা ।
মহেনজোদারো পাকিস্তানের যে জেলায় অবস্থিত -- লারকানা জেলায় ।
প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠতম পরিচয় -- নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে ।
সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের সবচেয়ে বড় অবদান -- বর্ণমালার উদ্ভাবন ।
ফিনিশীয়দের উদ্ভাবিত বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালাকে সম্পূর্ণ করেন -- গ্রীকরা ।
ইউরোপীরা কাদের কাছ থেকে কলম, কালি ও কাগজের ব্যবহার শিখে -- ফিনিশীয় ।
কত খ্রিষ্টপূর্বে পারস্য সম্রাজ্য গড়ে উঠে -- ৬০০ খ্রিষ্ট্রপূর্ব ।
গ্রীক বীর আলেকজান্ডার পারস্য সম্রাজ্য অধিকার করেন -- ৩৩০ খ্রিষ্টপূর্বে ।
পারস্য সাম্রাজ্যের অপর নাম -- একমেনিড সাম্রাজ্য ।
পারসীয় দিনপুঞ্জী তৈরী করেন -- দারিয়ুস ।
পারস্য স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন -- কাইরাসের সমাধি ।
পারস্য ইতিহাসের সবচেয়ে সফল শাসক -- দানিয়ুব ।
পারসীয়রা লিপি লিখনে কয়টি কিউনিফর্ম চিহ্ন ব্যবহার করত -- ৩৯ টি ।
পারস্য সভ্যতার লিখন পদ্ধতিতে ভাষার প্রচলন ছিল --- ২ টি ।
কারা ১২ মাসে ১ বছর ও ৩০ দিনে ১ মাস গণনার রীতি প্রবর্তন করেন -- পারসীয়রা ।
হিব্রুদের আদি বাস কোথায় ছিল -- আরব মরুভূমিতে ।
ঈশ্বরের আরাধনার কথা প্রথম প্রচার করেন কারা -- হিব্রুরা।
হিব্রু বিশ্বাস যে ধর্মের ভিত্তি তৈরী করেছিল -- খিষ্ট্রান ধর্মের ।
বর্তমান ইসরাইলের অধিবাসীরা কাদের বংশধর ছিলেন -- হিব্রুদের ।
হিব্রু প্রথম ধর্মীয় নেতা ছিলেন -- সোমটিক ।
চীনের নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- প্রায় চার হাজার বছর আগে ।
চৈনিক সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- হোয়াহো, ইয়াংসিকিয়া ও দক্ষিন চিনে ।
চৌ রাজাদের আধিপত্য চীনে কত বছর টিকেছিল -- ৮৭৩ বছর।
চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী দাশর্নিক ছিলেন -- কনফুসিয়াস ।
চীনে শাং যুগ শুরু হয়ে ছিল -- ১১২২ খ্রিষ্টাব্দে ।
শাং রাজারা সভ্যতা গড়ে তুলে -- হোয়াংহো নদীর তীরে ।
শাঙ যুগে কিসের জিনিস ব্যবহ্রত হত -- ব্রোঞ্জের ।
চীনা জনগোষ্ঠী মূলত যে গোষ্ঠীর বংশোভূত -- মঙ্গোলীয় ।
ইজিয়ান সভ্যতা উঠে কোন অঞ্চলকে নিয়ে -- ইজিয়ন সাগরের তীরবর্তী পূর্ব বলকান অঞ্চল ।
ইজিয়ান সভ্যতার বিকাশ হয় -- খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ অব্দে ।
ইজিয়ান সভ্যতার তথ্য পাওয়া যায় -- গ্রীক কবি হোমারের ইলিয়ড ও ওডেসী কাব্যে ।
ট্রয়, মাইসেনীয়, টিরিনস অঞ্চলের নগরীর ধ্বংসাবশেষ কে আবিস্কার করেন -- জার্মান পূরাতাও্িবক হাইনরিখ শ্লিম্যান ।
ইউরোপের কোন অঞ্চলের মানুয়েরা প্রথম ধাতুর যুগে প্রবেশ করে -- পূর্ব বলকান অঞ্চলের মানুষ ।
কত খিষ্ট্রাব্দে ইজিয়ান সভ্যতার পতন ঘঠে -- ১২০০ খিষ্টপূর্বাব্দে।
গ্রীক ও অগ্রীক সংস্কৃতির মিশ্রণে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াকে কেন্দ্র করে যে নতুন সংস্কৃতির জন্ম হয় -- হেলেনিষ্টিক সংস্কৃতি।
গ্রীকের ইতিহাসে ১১০০ থেকে ৭৫০ খিষ্ট্রপূর্বাব্দ পর্যন্ত সময়কাল পরিচিত ছিল -- হোমারীয় যুগ।
ইতিহাসের জনক বলা হয় -- গ্রীক ইতিহাসবেত্তা হেরোডোটাস ।
বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের জনক বলা হয় -- থুকিডাইডিস ।
পৃথিবীর মানচিত্র কারা প্রথম অঙ্কন করেন -- গ্রীক বিজ্ঞানীরা ।
কার শাসন আমলে গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় -- রাজা ইফিটাস ।
গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় -- ৭৭৬ খ্রিষ্টপূর্ব।
হেলেনিষ্টিক সভ্যতার উৎপত্তি ও বিকাশে প্রধান ভূমিকা রাখেন -- ম্যাসিডোন অধিপতি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট।
আলেকজান্ডারের শিক্ষাগুরু ছিলেন -- প্লেটোর শিষ্য বিখ্যাত দার্শনিক এরিষ্টটল।
পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় -- লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় ।
লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেন -- গ্রীক দার্শনিক এরিষ্টটল ।
হেলেনিষ্টিক সভ্যতার বিলুপ্তি ঘটে কোন সময় -- খ্রিষ্ট্রপূর্ব ৩১ অব্দে।
খ্রিষ্টধর্মকে রোমের রাষ্ট্রধর্মের মর্যাদা দেন -- সম্রাট কনস্টানটাইন ।
রোমের প্রধান দেবতার নাম -- জুপিটাস ।
সর্বপ্রথম রোমান আইন সংকলন করা হয় -- ১২ টি বোঞ্জ পাতে।
রোমান সভ্যতার পতন ঘটে -- ৪৭৬ খ্রিষ্টাব্দে।
রোমে দাসত্ব প্রথার বিলুপ্তি ঘটে -- অগাষ্টাসের শাসন আমলে ।
দক্ষিন আমেরিকায় কোন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- ইনকা সভ্যতা।
ইনকা সভ্যতার স্থপতি ছিলেন -- মানকো কাপেন ।
সর্বপ্রথম জল সেচের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন -- ইনকারা ।
কত শতাব্দীতে ইনকা সভ্যতা ধ্বংস হয় -- ষোড়শ শতাব্দীতে ।
ইসলামের আবির্ভাব ঘটে কোন সময়কালে -- সপ্তম শতাব্দিতে ।
আরাবাত শব্দের অর্থ -- বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি।
ইসলামের সর্বপ্রথম ঘর -- কাবা ।
কাবাগৃহে মোট দেব-দেবীর মূর্তি ছিল -- উঃ ৩৬০ টি ।
হুদাইবিয়া কিসের নাম -- একটি কূপের নাম ।
দারুল নদওয়া হলো -- কুরাইশদের মন্ত্রনা গৃহ ।
ইসলামের ইতিহাসে আনসার নামে অবহিত -- মদীনার স্বার্থত্যাগী মুসলমানদের।
কবে থেকে হিজরী গনণা শুরু হয় -- ৬২২ সাল থেকে ।
হিজরী সাল গনণা শুরু হয় -- হযরত ওমর (রা) এর সময় থেকে ।
ইসলামের সর্বপ্রথম মসজিদ কোথায় নির্মিত হয় -- উঃ কুবায় ।
ইসলামের সর্বপ্রথম শিক্ষাকেন্দ্র -- দারুল আরাকাম, মদীনা।
বিশ্ব সভ্যতার যাত্রা শুরু হয় - খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ থেকে ।
প্রাচীনতম সভ্যতাগুলো -- সিন্ধু সভ্যতা, মিসরীয় সভ্যতা, সুমেরীয় সভ্যতা, পারস্য সভ্যতা, ব্যাবিলনীয় সভ্যতা, রোমান সভ্যতা, ইজিয়ান সভ্যতা ।
পৃথিবীর প্রথম সভ্যতা বলা হয় -- মিশরীয় সভ্যতাকে ।
প্রচীন মিশরীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- নীলনদের তীরে ।
মিশরে যে সভ্যতার সূচনা ঘঠে -- নগর সভ্যতা ।
প্রথম পর্যায়ে মিশরীয় লিপি ছিল -- চিত্র ভিত্তিক ।
ফারা ও খুফুর পিরামিডের উচ্চতা -- প্রায় চারশ ফুট ।
প্রাচীন মিশরীয়দের মতে পাপ-পুণ্যের বিচার করবে -- ওসিরিস ।
হায়ারোগ্লিফিক হলো -- মিশরীয় লিপি ।
পাথর যুগ বিভক্ত -- দুই ভাগে, যথা- পুরোপলীয় যুগ, নবোপলীয় যুগ।
হোমো স্যাপিয়েন্স বা আধুনিক মানুষের উদ্ভব হয় -- সেনোজোয়িক যুগে।
আকৃতি ও প্রকৃতিগত দিক দিয়ে মানব জাতিকে ভাগ করা হয়েছে -- চার ভাগে, (অষ্ট্রেলয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রোয়েড ও ককেশীয়)।
মেসোপটেমীর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরাঞ্চলে ।
সুমেরীয়, ব্যাবিলনীয়, আশেরীয়, ও ক্যালডীয় সভ্যতা যে সভ্যাতার অন্তভুক্ত -- মেসোপটেমীয় সভ্যতা ।
মেসোপটিমীয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতাটি গড়ে তুলেছিল -- সুমেরীয়গণ ।
পাটিগণিতের গুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন -- মেসোপটেমীয়রা ।
সুমেরীয় সভ্যতার ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের উপাধি ছিল -- পাতেজী ।
ব্যবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি ছিলেন -- হাম্মুরাবি ।
ব্যবিলনীয় সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল -- মেসোপটেমিয়ায়
নতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন -- নেবুচাদ নেজার ।
ব্যবিলনীয় শূন্যেদান তৈরী করেন -- নেবুচাদ নেজার।
ব্যবিলনীদের প্রধান দেবতার নাম -- মারডক ।
ব্যবিলনীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম -- কিউনিফর্ম ।
হাম্মুরাবি যে সভ্যতার আইনবিদ ছিলেন -- ব্যবলনীয় সভ্যতার ।
আশেরীয় সভ্যতা যে নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল -- টাইগ্রিস ।
প্রথম বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রীতে ভাগ করেন -- আশেরীয়গণ ।
প্রথম অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ভাগ করেছিলেন -- আশেরীয়গণ ।
সর্বপ্রথম লোহার অস্ত্র তৈরী করে যুদ্ধে ব্যবহার করে -- আশেরীয়গণ ।
আশেরীয়দের সূর্য দেবতার নাম কি -- শামস ।
কত খিষ্ট্রপূর্বে আশেরীয়দের সভ্যতা ধ্বংশ হয় -- ৬১২ খ্রিষ্টপূর্বে ।
আশেরীয় সভ্যতা ধ্বংশ হয় -- প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর আক্রমনের মুখে ।
ক্যালডীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন -- সম্রাট নেবুচাদ নেজার ।
ক্যালডীয় প্রধান দেবতার নাম -- জুপিটার ।
যে সভ্যতার লোকেরা আকাশের গ্রহকে দেবতা মনে করত -- ক্যালডীয়রা ।
কারা প্রথমে সপ্তাহকে সাত দিনে বিভক্ত করেন -- ক্যালডীয়রা ।
কারা প্রথম বছরের দৈর্ঘ্য বের করেন -- ক্যালডীয়রা ।
ক্যালডীয়রা জ্যোতিবিজ্ঞানীগণ কয়টি নক্ষত্র পুঞ্জের সন্ধান পান -- ১২ টি ।
ক্যালডীয় সভ্যতার পতন ঘটেছিল -- পারস্য আক্রমনের ফলে ।
লৌহার ব্যবহার কারা শুরু করে -- হিট্রইটরা ।
এশিয়ার মাইনরে লৌহযুগের সূত্রপাত ঘঠে -- খিষ্ট্রপূর্বে ১২০০ অব্দে ।
সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয় -- ১৯২১ খিষ্ট্রাব্দে ।
সিন্ধুদের তীরে প্রথম মাটি খুঁড়ে প্রথম যে শহরটি খোঁজ পাওয়া যায় -- হরপ্পা নগরী ।
ভারতীয় সভ্যতাটি সিন্ধু সভ্যতা নামে পরিচিত -- সিন্ধু নদের তীরে গড়ে উঠেছে বলে ।
মূল সিন্ধু নদের তীরে কত এলাকা জুড়ে মহেঞ্জোদারো নগরী গড়ে উঠেছিল -- এক মাইল ।
মোহেনজোদারো ও হরপ্পা শহর দুটি আবিষ্কৃত -- উঃ ১৯২১-২২ সালে ।
সিন্ধু সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন -- দ্রাবিড়বা ।
মোহেনজোদারো ও হরপ্পা যে সভ্যতায় অবস্থিত -- সিন্ধু সভ্যতায় ।
সিন্ধু সভ্যতা পতন ঘটে -- ১৭৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ।
প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে সিন্ধু সভ্যতা পতনের কারণ -- প্রলয়ঙ্করী বন্যা ।
মহেনজোদারো পাকিস্তানের যে জেলায় অবস্থিত -- লারকানা জেলায় ।
প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠতম পরিচয় -- নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে ।
সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের সবচেয়ে বড় অবদান -- বর্ণমালার উদ্ভাবন ।
ফিনিশীয়দের উদ্ভাবিত বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালাকে সম্পূর্ণ করেন -- গ্রীকরা ।
ইউরোপীরা কাদের কাছ থেকে কলম, কালি ও কাগজের ব্যবহার শিখে -- ফিনিশীয় ।
কত খ্রিষ্টপূর্বে পারস্য সম্রাজ্য গড়ে উঠে -- ৬০০ খ্রিষ্ট্রপূর্ব ।
গ্রীক বীর আলেকজান্ডার পারস্য সম্রাজ্য অধিকার করেন -- ৩৩০ খ্রিষ্টপূর্বে ।
পারস্য সাম্রাজ্যের অপর নাম -- একমেনিড সাম্রাজ্য ।
পারসীয় দিনপুঞ্জী তৈরী করেন -- দারিয়ুস ।
পারস্য স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন -- কাইরাসের সমাধি ।
পারস্য ইতিহাসের সবচেয়ে সফল শাসক -- দানিয়ুব ।
পারসীয়রা লিপি লিখনে কয়টি কিউনিফর্ম চিহ্ন ব্যবহার করত -- ৩৯ টি ।
পারস্য সভ্যতার লিখন পদ্ধতিতে ভাষার প্রচলন ছিল --- ২ টি ।
কারা ১২ মাসে ১ বছর ও ৩০ দিনে ১ মাস গণনার রীতি প্রবর্তন করেন -- পারসীয়রা ।
হিব্রুদের আদি বাস কোথায় ছিল -- আরব মরুভূমিতে ।
ঈশ্বরের আরাধনার কথা প্রথম প্রচার করেন কারা -- হিব্রুরা।
হিব্রু বিশ্বাস যে ধর্মের ভিত্তি তৈরী করেছিল -- খিষ্ট্রান ধর্মের ।
বর্তমান ইসরাইলের অধিবাসীরা কাদের বংশধর ছিলেন -- হিব্রুদের ।
হিব্রু প্রথম ধর্মীয় নেতা ছিলেন -- সোমটিক ।
চীনের নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- প্রায় চার হাজার বছর আগে ।
চৈনিক সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- হোয়াহো, ইয়াংসিকিয়া ও দক্ষিন চিনে ।
চৌ রাজাদের আধিপত্য চীনে কত বছর টিকেছিল -- ৮৭৩ বছর।
চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী দাশর্নিক ছিলেন -- কনফুসিয়াস ।
চীনে শাং যুগ শুরু হয়ে ছিল -- ১১২২ খ্রিষ্টাব্দে ।
শাং রাজারা সভ্যতা গড়ে তুলে -- হোয়াংহো নদীর তীরে ।
শাঙ যুগে কিসের জিনিস ব্যবহ্রত হত -- ব্রোঞ্জের ।
চীনা জনগোষ্ঠী মূলত যে গোষ্ঠীর বংশোভূত -- মঙ্গোলীয় ।
ইজিয়ান সভ্যতা উঠে কোন অঞ্চলকে নিয়ে -- ইজিয়ন সাগরের তীরবর্তী পূর্ব বলকান অঞ্চল ।
ইজিয়ান সভ্যতার বিকাশ হয় -- খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ অব্দে ।
ইজিয়ান সভ্যতার তথ্য পাওয়া যায় -- গ্রীক কবি হোমারের ইলিয়ড ও ওডেসী কাব্যে ।
ট্রয়, মাইসেনীয়, টিরিনস অঞ্চলের নগরীর ধ্বংসাবশেষ কে আবিস্কার করেন -- জার্মান পূরাতাও্িবক হাইনরিখ শ্লিম্যান ।
ইউরোপের কোন অঞ্চলের মানুয়েরা প্রথম ধাতুর যুগে প্রবেশ করে -- পূর্ব বলকান অঞ্চলের মানুষ ।
কত খিষ্ট্রাব্দে ইজিয়ান সভ্যতার পতন ঘঠে -- ১২০০ খিষ্টপূর্বাব্দে।
গ্রীক ও অগ্রীক সংস্কৃতির মিশ্রণে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াকে কেন্দ্র করে যে নতুন সংস্কৃতির জন্ম হয় -- হেলেনিষ্টিক সংস্কৃতি।
গ্রীকের ইতিহাসে ১১০০ থেকে ৭৫০ খিষ্ট্রপূর্বাব্দ পর্যন্ত সময়কাল পরিচিত ছিল -- হোমারীয় যুগ।
ইতিহাসের জনক বলা হয় -- গ্রীক ইতিহাসবেত্তা হেরোডোটাস ।
বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের জনক বলা হয় -- থুকিডাইডিস ।
পৃথিবীর মানচিত্র কারা প্রথম অঙ্কন করেন -- গ্রীক বিজ্ঞানীরা ।
কার শাসন আমলে গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় -- রাজা ইফিটাস ।
গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় -- ৭৭৬ খ্রিষ্টপূর্ব।
হেলেনিষ্টিক সভ্যতার উৎপত্তি ও বিকাশে প্রধান ভূমিকা রাখেন -- ম্যাসিডোন অধিপতি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট।
আলেকজান্ডারের শিক্ষাগুরু ছিলেন -- প্লেটোর শিষ্য বিখ্যাত দার্শনিক এরিষ্টটল।
পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় -- লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় ।
লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেন -- গ্রীক দার্শনিক এরিষ্টটল ।
হেলেনিষ্টিক সভ্যতার বিলুপ্তি ঘটে কোন সময় -- খ্রিষ্ট্রপূর্ব ৩১ অব্দে।
খ্রিষ্টধর্মকে রোমের রাষ্ট্রধর্মের মর্যাদা দেন -- সম্রাট কনস্টানটাইন ।
রোমের প্রধান দেবতার নাম -- জুপিটাস ।
সর্বপ্রথম রোমান আইন সংকলন করা হয় -- ১২ টি বোঞ্জ পাতে।
রোমান সভ্যতার পতন ঘটে -- ৪৭৬ খ্রিষ্টাব্দে।
রোমে দাসত্ব প্রথার বিলুপ্তি ঘটে -- অগাষ্টাসের শাসন আমলে ।
দক্ষিন আমেরিকায় কোন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল -- ইনকা সভ্যতা।
ইনকা সভ্যতার স্থপতি ছিলেন -- মানকো কাপেন ।
সর্বপ্রথম জল সেচের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন -- ইনকারা ।
কত শতাব্দীতে ইনকা সভ্যতা ধ্বংস হয় -- ষোড়শ শতাব্দীতে ।
ইসলামের আবির্ভাব ঘটে কোন সময়কালে -- সপ্তম শতাব্দিতে ।
আরাবাত শব্দের অর্থ -- বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি।
ইসলামের সর্বপ্রথম ঘর -- কাবা ।
কাবাগৃহে মোট দেব-দেবীর মূর্তি ছিল -- উঃ ৩৬০ টি ।
হুদাইবিয়া কিসের নাম -- একটি কূপের নাম ।
দারুল নদওয়া হলো -- কুরাইশদের মন্ত্রনা গৃহ ।
ইসলামের ইতিহাসে আনসার নামে অবহিত -- মদীনার স্বার্থত্যাগী মুসলমানদের।
কবে থেকে হিজরী গনণা শুরু হয় -- ৬২২ সাল থেকে ।
হিজরী সাল গনণা শুরু হয় -- হযরত ওমর (রা) এর সময় থেকে ।
ইসলামের সর্বপ্রথম মসজিদ কোথায় নির্মিত হয় -- উঃ কুবায় ।
ইসলামের সর্বপ্রথম শিক্ষাকেন্দ্র -- দারুল আরাকাম, মদীনা।
ভৌগলিক উপনাম
সূর্যোদয়ের দেশ – জাপান
ভূ-স্বর্গ – কাশ্মীর
নিষিদ্ধ দেশ –তিব্বত
নিষিদ্ধ নগরী –লাসা
মুক্তার দ্বীপ – বাহরাইন
সমুদ্রের বধু – গ্রেট বিটেন
নিশীথ সূর্য্যের দেশ – নরওয়ে
সাদা হাতির দেশ – থাইল্যান্ড
বাজারের শহর – কায়রো
নীল নদের দেশ – মিশর
আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড
প্রাচ্যের ডান্ডি – নারায়ণগঞ্জ
বজ্রপাতের দেশ – ভূটান
সোনালী তোরণের শহর – সানফ্রান্সিসকো
ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম
স্কাই স্ক্রাপার্সের শহর – নিউইয়র্ক
ব্রিটেনের বাগান – কেন্ট (ইংল্যান্ড)
মসজিদের শহর – ঢাকা
সাদা শহর – বেলগ্রেড (যুগোস্লাভিয়া)
মুক্তার দেশ – কিউবা
বাতাসের শহর – শিকাগো
হাজার দ্বীপের দেশ – ফিনল্যান্ড
মন্দিরের শহর – বেনারস
মরুভুমির দেশ – আফ্রিকা
নীরব শহর – রোম
পবিত্র ভুমি – প্যালেস্টাইন
ভূমিকম্পের দেশ – জাপান
সাত পাহাড়ের শহর – রোম
দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন – নিউজিল্যান্ড
প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন – জাপান
শ্বেতাঙ্গদের কবরস্থান – গিনিকোস্ট
পান্না দ্বীপ – আয়ারল্যান্ড
চির সবুজের দেশ – নাটাল
পোপের শহর – রোম
উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম
স্বর্ণ নগরী – জোহনেসবার্গ
ল্যান্ড অব মার্বেল – ইটালি
পবিত্র পাহাড় - ফুজিয়ামা (জাপান)
গোলাপি শহর – রাজস্থান (ভারত)
দ্বীপের নগরী – ভেনিস
আফ্রিকার সিংহ – ইথিওপিয়া
সকাল বেলার শান্তি – কোরিয়া
ইউরোপের রণক্ষেত্র – বেলজিয়াম
চির বসন্তের নগরী – কিটো (দ. আমেরিকা)
চীনের দুঃখ – হোয়াংহো নদী
ভূ-মধ্য সাগরের প্রবেশদ্বার – জিব্রাল্টার
ম্যাপল পাতার দেশ – কানাডা
দক্ষিণের রাণী – সিডনি
প্রাচ্যের ভেনিস – ব্যাংকক
সূর্যোদয়ের দেশ – জাপান
ভূ-স্বর্গ – কাশ্মীর
নিষিদ্ধ দেশ –তিব্বত
নিষিদ্ধ নগরী –লাসা
মুক্তার দ্বীপ – বাহরাইন
সমুদ্রের বধু – গ্রেট বিটেন
নিশীথ সূর্য্যের দেশ – নরওয়ে
সাদা হাতির দেশ – থাইল্যান্ড
বাজারের শহর – কায়রো
নীল নদের দেশ – মিশর
আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড
প্রাচ্যের ডান্ডি – নারায়ণগঞ্জ
বজ্রপাতের দেশ – ভূটান
সোনালী তোরণের শহর – সানফ্রান্সিসকো
ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম
স্কাই স্ক্রাপার্সের শহর – নিউইয়র্ক
ব্রিটেনের বাগান – কেন্ট (ইংল্যান্ড)
মসজিদের শহর – ঢাকা
সাদা শহর – বেলগ্রেড (যুগোস্লাভিয়া)
মুক্তার দেশ – কিউবা
বাতাসের শহর – শিকাগো
হাজার দ্বীপের দেশ – ফিনল্যান্ড
মন্দিরের শহর – বেনারস
মরুভুমির দেশ – আফ্রিকা
নীরব শহর – রোম
পবিত্র ভুমি – প্যালেস্টাইন
ভূমিকম্পের দেশ – জাপান
সাত পাহাড়ের শহর – রোম
দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন – নিউজিল্যান্ড
প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন – জাপান
শ্বেতাঙ্গদের কবরস্থান – গিনিকোস্ট
পান্না দ্বীপ – আয়ারল্যান্ড
চির সবুজের দেশ – নাটাল
পোপের শহর – রোম
উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম
স্বর্ণ নগরী – জোহনেসবার্গ
ল্যান্ড অব মার্বেল – ইটালি
পবিত্র পাহাড় - ফুজিয়ামা (জাপান)
গোলাপি শহর – রাজস্থান (ভারত)
দ্বীপের নগরী – ভেনিস
আফ্রিকার সিংহ – ইথিওপিয়া
সকাল বেলার শান্তি – কোরিয়া
ইউরোপের রণক্ষেত্র – বেলজিয়াম
চির বসন্তের নগরী – কিটো (দ. আমেরিকা)
চীনের দুঃখ – হোয়াংহো নদী
ভূ-মধ্য সাগরের প্রবেশদ্বার – জিব্রাল্টার
ম্যাপল পাতার দেশ – কানাডা
দক্ষিণের রাণী – সিডনি
প্রাচ্যের ভেনিস – ব্যাংকক
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর-০৮"
Post a Comment